চকরাজাপুর ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dewan Tirtho (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Dewan Tirtho (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৫৮ নং লাইন: ৫৮ নং লাইন:


==স্থিরচিত্র==
==স্থিরচিত্র==
[[File:চরাঞ্চলে মালামাল পরিবহন .jpg|thumb|চকরাজাপুরের বালুময় চরে নৌকায় আগত মালামাল মহিষের গাড়িতে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছে।]]
[[File:চরাঞ্চলে মালামাল পরিবহন .jpg|thumb|চকরাজাপুরের বালুময় চরে নৌকায় আগত মালামাল মহিষের গাড়িতে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছে।]][[File:পদ্মায় পড়ন্ত বিকাল .jpg|thumb|চকরাজাপুরের পদ্মায় সূর্যাস্ত।]]


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৯:১৫, ৩১ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চকরাজাপুর
ইউনিয়ন
৭ নং চকরাজাপুর ইউনিয়ন
ডাকনাম: বাঘার শস্যভাণ্ডার
রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলার সীমান্তবর্তী চরাঞ্চল চকরাজাপুর যাবার পথে বর্ষায় পরিপূর্ণ পদ্মা নদী।
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলারাজশাহী জেলা
উপজেলাবাঘা উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রতিষ্ঠাকাল২০১৬
সরকার
 • চেয়ারম্যানমোঃ আজিজুল আজম (স্বতন্ত্র)
আয়তন
 • মোট৪৬.৪৭২ বর্গকিমি (১৭.৯৪৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১৫,৫৫১
 • জনঘনত্ব৩৩০/বর্গকিমি (৮৭০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬২৮০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

চকরাজাপুর ইউনিয়ন হলো রাজশাহী জেলার সর্ব দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত পদ্মা নদী লাগোয়া সীমান্তবর্তী একটি ইউনিয়ন।

ইতিহাস

এ ইউনিয়নটি সম্পূর্ণভাবে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত। ২০১৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি ২ নং গড়গড়ি ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল। যা ২০১৬ সালে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

বাঘা উপজেলা সদরের মুর্শিদপুর ঘাট থেকে বর্ষাকালে চকরাজাপুর যাবার পথে পদ্মা নদী পার হচ্ছে যাত্রী সাধারণ।
বাঘা উপজেলা সদর থেকে নৌকায় চকরাজাপুর যাবার অন্যতম একটি ঘাট।


পদ্মা বিধৌত অঞ্চল হওয়ায় চকারাজাপুরের সাথে বাঘা উপজেলা সদরের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত নয়।

শুষ্ক মৌসুমে বাঘা থেকে চকারাজাপুর যাবার রাস্তা পুরোটাই বালুময় যেখানে মোটরসাইকেলই শুধুমাত্র চলাচলের মাধ্যম হয়ে উঠে। অন্যদিকে বর্ষায় নৌকাই হলো এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের বাহন।

কৃষি

কৃষি প্রধান চকরাজাপুরের খাদ্যশস্যে পরিপূর্ণ মাঠ।

চকরাজাপুর মূলত কৃষি প্রধান এলাকা। এ ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষ সরাসরি কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। পদ্মার উর্বর পলিমাটি হওয়ায় চকরাজাপুরে প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ হয়ে থাকে। বর্ষার সময়ে কার্তিনাশা পদ্মার ভাঙ্গন এ অঞ্চলের প্রধান প্রতিবন্ধকতা।

স্থিরচিত্র

চকরাজাপুরের বালুময় চরে নৌকায় আগত মালামাল মহিষের গাড়িতে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছে।
চকরাজাপুরের পদ্মায় সূর্যাস্ত।

তথ্যসূত্র