চকরাজাপুর ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Sojol Rana (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:রাজশাহী জেলার ইউনিয়ন যোগ |
Sojol Rana (আলোচনা | অবদান) |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=জুলাই ২০২১}} |
|||
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল |
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল |
||
|নাম = চকরাজাপুর |
|নাম = চকরাজাপুর |
১৬:৩১, ১৬ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চকরাজাপুর | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
৭ নং চকরাজাপুর ইউনিয়ন | |
ডাকনাম: বাঘার শস্যভাণ্ডার | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | রাজশাহী জেলা |
উপজেলা | বাঘা উপজেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০১৬ |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | মোঃ আজিজুল আজম (স্বতন্ত্র) |
আয়তন | |
• মোট | ৪৬.৪৭২ বর্গকিমি (১৭.৯৪৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১৫,৫৫১ |
• জনঘনত্ব | ৩৩০/বর্গকিমি (৮৭০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৬২৮০ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
চকরাজাপুর ইউনিয়ন হলো রাজশাহী জেলার সর্ব দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত পদ্মা নদী লাগোয়া সীমান্তবর্তী একটি ইউনিয়ন।
ইতিহাস
এ ইউনিয়নটি সম্পূর্ণভাবে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত। ২০১৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি ২ নং গড়গড়ি ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল। যা ২০১৬ সালে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
পদ্মা বিধৌত অঞ্চল হওয়ায় চকারাজাপুরের সাথে বাঘা উপজেলা সদরের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত নয়।
শুষ্ক মৌসুমে বাঘা থেকে চকারাজাপুর যাবার রাস্তা পুরোটাই বালুময় যেখানে মোটরসাইকেলই শুধুমাত্র চলাচলের মাধ্যম হয়ে উঠে। অন্যদিকে বর্ষায় নৌকাই হলো এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের বাহন।
কৃষি
চকরাজাপুর মূলত কৃষি প্রধান এলাকা। এ ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষ সরাসরি কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। পদ্মার উর্বর পলিমাটি হওয়ায় চকরাজাপুরে প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ হয়ে থাকে। বর্ষার সময়ে কার্তিনাশা পদ্মার ভাঙ্গন এ অঞ্চলের প্রধান প্রতিবন্ধকতা।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |