সেপালা আত্তিগাল্লে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নাসিম সবুজ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
নাসিম সবুজ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:
{{plainlist|
{{plainlist|
*[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]
*[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]
*১৯৭১ সালের সাম্যবাদী বিদ্রোহ বিরোধী সমরাভিযান (শ্রীলঙ্কা)
*১৯৭১ সালের সাম্যবাদী সশস্ত্র বিদ্রোহ বিরোধী সমরাভিযান (শ্রীলঙ্কা)
}}
}}
|awards={{plainlist|
|awards={{plainlist|

১৬:০৬, ১৩ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জেনারেল

সেপালা আত্তিগাল্লে

রাজকীয় ভিক্টরিয় অর্ডার
জন্ম১৪ অক্টোবর ১৯২১
মৃত্যু১৫ জানুয়ারী ২০০১
আনুগত্য শ্রীলঙ্কা
সেবা/শাখা
কার্যকাল১৯৪২-১৯৪৮
১৯৪৮-১৯৭৭
পদমর্যাদাজেনারেল
সার্ভিস নম্বর০/৫০০১০
ইউনিট
নেতৃত্বসমূহ
যুদ্ধ/সংগ্রাম
পুরস্কার
  • রাজকীয় ভিক্টরিয় অর্ডার
  • রণ তারকা
অন্য কাজঅসামরিক প্রতিরক্ষা সচিব (শ্রীলঙ্কা),
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূত

সেপালা আত্তিগাল্লে (১৯২১-২০০১) শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন। ১৯৬৭ সালে তিনি মেজর-জেনারেল হিসেবে শ্রীলঙ্কার সেনাকমান্ডার পদ পান এবং ১৯৭৭ সালে অবসর গ্রহণ করেন পূর্ণ জেনারেল হিসেবে, ১৯৭৪ সালে তাকে লেঃ জেনারেল পদবী দেওয়া হয়, তিনিই ছিলেন শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর ইতিহাসে প্রথম লেঃ জেনারেল এবং প্রথম পূর্ণ জেনারেল।[১] শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী সাঁজোয়া শাখা জেনারেল সেপালার হাত ধরেই গঠিত হয়েছিলো।

সামরিক জীবন

সেপালা আত্তিগাল্লে ১৯৪০ সালে যুক্তরাজ্যের স্যান্ডহার্স্ট সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে গমন করেন এবং ১৯৪২ সালে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে বের হন কেন্দ্র থেকে, তাকে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী হাল্কা পদাতিক রেজিমেন্টে কমিশন দেওয়া হয়, তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। যুদ্ধ চলাকালীন তিনি ক্যাপ্টেন হন, ১৯৪৮ সালে শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতার সময় তিনি ভারপ্রাপ্ত মেজর ছিলেন।[২]

১৯৪৯ সালে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী গঠিত হলে সেপালা লেফটেন্যান্ট হিসেবে একটি পদাতিক ব্যাটেলিয়নে যোগ দেন, এবং খুব দ্রুত তার মেজর পর্যন্ত পদবীগুলো স্থায়ী করা হয়। ১৯৫১ সালে তিনি লেঃ কর্নেল হিসেবে শ্রীলঙ্কা হাল্কা পদাতিক রেজিমেন্টের একটি ব্যাটেলিয়নের অধিনায়কত্ব করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর জন্য শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী সাঁজোয়া শাখা গঠন করেন, এবং ১ম সাঁজোয়া রেজিমেন্টের নেতৃত্ব দেন, এ সময় তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাহায্য নিয়েছিলেন। সেপালা '৫৬ সালে পূর্ণ কর্নেল এবং '৬২ সালে ব্রিগেডিয়ার হন; '৬৭ সালে হন মেজর-জেনারেল। মেজর জেনারেল হিসেবে তিনি শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর কমান্ডার হন এবং তিনি শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেন। নতুন নতুন সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় জেনারেল সেপালার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সিরিমাভো বন্দরনায়েকের সরকার দ্বারা হয়ে যায়।[৩] ১৯৭৪ সালে সেপালা লেঃ জেনারেল হন; শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমি জেনারেল সেপালাই উদ্বোধন করেছিলেন, তার পরিকল্পনাতেই সৈনিক এবং কর্মকর্তাদের এক্ত্র প্রশিক্ষণকেন্দ্রকে 'মিলিটারি একাডেমী' বা ক্যাডেট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র করা হয়। ১৯৭৭ সালে অবসরের আগে সেপালা পূর্ণ জেনারেল পদ পান।

তথ্যসূত্র

  1. Last post for two Generals ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে
  2. "From Captain to Army Commander — Sepala Attygalle's illustrious career"। Island। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২০ 
  3. "HISTORY OF THE 1st RECONNAISSANCE REGIMENT SRI LANKA ARMOURED CORPS"army.lk। Sri Lanka Army। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২০