আমিনুল হক (অ্যাটর্নি জেনারেল): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর আইনজীবী যোগ |
অ বানান সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
== পেশা == |
== পেশা == |
||
হক [[আইন ও সালিশ কেন্দ্র|আইন ও সালিশ কেন্দ্রের]] প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন, যা বেসরকারী, নাগরিক অধিকার এবং |
হক [[আইন ও সালিশ কেন্দ্র|আইন ও সালিশ কেন্দ্রের]] প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন, যা বেসরকারী, নাগরিক অধিকার এবং আইনজীবী সহায়তা সংস্থা ছিল। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/life-work-of-4-ask-founders-celebrated-60799|শিরোনাম=Life, work of 4 ASK founders celebrated|তারিখ=20 January 2015|কর্ম=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=14 September 2017}}</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০২:৩৮, ৮ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আমিনুল হক | |
---|---|
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নোয়াখালী, পূর্ব বাংলা, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে বাংলাদেশ) | ৪ এপ্রিল ১৯৩১
মৃত্যু | ১৩ জুলাই ১৯৯৫ | (বয়স ৬৪)
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
আমিনুল হক (১৯ এপ্রিল ১৯৩১ - ১৩ জুলাই ১৯৯৫) একজন বাংলাদেশী আইনজীবী ছিলেন। তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। [১] তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ সদস্য ফরিদা আক্তারের (মৃত্যু ২০০৭) স্বামী। [২] তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত এবং ১৯৬৯ সালে ঢাকা সেনানিবাসে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত সার্জেন্ট জহুরুল হকের বড় ভাই ছিলেন। [১]
পেশা
হক আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন, যা বেসরকারী, নাগরিক অধিকার এবং আইনজীবী সহায়তা সংস্থা ছিল। [৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "Death anniversary"। The Daily Star। ১৩ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Obituary"। The Daily Star। ৭ জুন ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Life, work of 4 ASK founders celebrated"। The Daily Star। ২০ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭।