ভিডিও ক্যামেরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র যোগ #WPWPBN #WPWP
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
একটি চিত্র যোগ করা হয়েছে। #WPWPBN #WPWP
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[চিত্র:Flip-mino-video-camera.jpg|thumb|একটি ফ্লিপ ক্ষুদ্র ভিডিও ক্যামেরা]]
[[File:Canon Hi8 (PAL version) video camera recorder UC2Hi.jpg |thumb|upright=1.5|ক্যানন ভিডিও ক্যামেরা]]
[[File:Canon Hi8 (PAL version) video camera recorder UC2Hi.jpg |thumb|upright=1.5|ক্যানন ভিডিও ক্যামেরা]]
'''ভিডিও ক্যামেরা''' হল এমন এক ধরনের [[ক্যামেরা]] যা দিয়ে চলমান দৃশ্য ধারণ করা যায়। এই ক্যামেরায় ছবি ধারণ করার জন্য পূর্বে সেলুলয়েড ফিল্ম, চুম্বকীয় ফিতা এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বিভিন্ন তথ্য ধারক (স্টোরেজ ডিভাইস) ব্যবহার করা হয়। মূলত টেলিভিশন শিল্পের জন্য এই ক্যামেরার বিকাশ ঘটলেও, এখন তা সংবাদ, গৃহস্থালী বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন মান ও গুনের ক্যামেরা ব্যবহার হয়ে থাকে।
'''ভিডিও ক্যামেরা''' হল এমন এক ধরনের [[ক্যামেরা]] যা দিয়ে চলমান দৃশ্য ধারণ করা যায়। এই ক্যামেরায় ছবি ধারণ করার জন্য পূর্বে সেলুলয়েড ফিল্ম, চুম্বকীয় ফিতা এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বিভিন্ন তথ্য ধারক (স্টোরেজ ডিভাইস) ব্যবহার করা হয়। মূলত টেলিভিশন শিল্পের জন্য এই ক্যামেরার বিকাশ ঘটলেও, এখন তা সংবাদ, গৃহস্থালী বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন মান ও গুনের ক্যামেরা ব্যবহার হয়ে থাকে।

১১:০৮, ২ জুলাই ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একটি ফ্লিপ ক্ষুদ্র ভিডিও ক্যামেরা
ক্যানন ভিডিও ক্যামেরা

ভিডিও ক্যামেরা হল এমন এক ধরনের ক্যামেরা যা দিয়ে চলমান দৃশ্য ধারণ করা যায়। এই ক্যামেরায় ছবি ধারণ করার জন্য পূর্বে সেলুলয়েড ফিল্ম, চুম্বকীয় ফিতা এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বিভিন্ন তথ্য ধারক (স্টোরেজ ডিভাইস) ব্যবহার করা হয়। মূলত টেলিভিশন শিল্পের জন্য এই ক্যামেরার বিকাশ ঘটলেও, এখন তা সংবাদ, গৃহস্থালী বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন মান ও গুনের ক্যামেরা ব্যবহার হয়ে থাকে।

জন লগি বেয়ার্ডের ক্যামেরাগুলো প্রাথমিক সময়ের প্রাপ্ত ভিডিও ক্যামেরার মধ্যে অন্যতম। এগুলো মেকানিক্যাল নিপকো ডিস্ক দিয়ে নির্মিত। এগুলো ১৯১৮ সাল থেকে ১৯৩০-এর দশক পর্যন্ত পরীক্ষণমূলক প্রচারণার জন্য ব্যবহৃত হত। ভিডিও ক্যামেরা টিউব ভিত্তিক সকল নকশা, যেমন ভ্লাদিমির জোয়ারিকিনের আইকনস্কোপ ও ফিলো ফার্নসওয়ার্থের ইমেজ ডিসেক্টর, ১৯৩০-এর দশকে বেয়ার্ডের পদ্ধতির স্থান দখল করে। এই নকশাগুলো ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয়। পরবর্তীতে সলিড-স্টেট ইমেজ সেন্সর, যেমন সিসিডি ও পরে সিএমওএস পিক্সেল সেন্সর টিউব প্রযুক্তির সমস্যাগুলো, যেমন ছবি পুড়ে যাওয়ার সমাধান করে এবং ডিজিটাল ভিডিওর কাজের গতিকে তরান্বিত করে। ডিজিটাল টিভির প্রসার ডিজিটাল ভিডিও ক্যামেরার ব্যবহার বৃদ্ধি করে এবং ২০১০-এর দশকের মধ্যে সকল ভিডিও ক্যামেরাই ডিজিটাল রূপ ধারণ করে।

তথ্যসূত্র