এরিস্টটল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: ta:அரிசுட்டாட்டில் |
অ রোবট মুছে ফেলছে: to:Aristotle; cosmetic changes |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
'''এরিস্টটল''' ([[গ্রিক ভাষা|প্রাচীন গ্রিক ভাষায়]] Ἀριστοτέλης ''আরিস্তোতেল্যাস্'') (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ – [[৭ই মার্চ]], খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২) বিশ্ববিখ্যাত [[গ্রিস|গ্রিক]] বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাকে [[প্রাণীবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানের]] জনক বলা হয়। |
'''এরিস্টটল''' ([[গ্রিক ভাষা|প্রাচীন গ্রিক ভাষায়]] Ἀριστοτέλης ''আরিস্তোতেল্যাস্'') (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ – [[৭ই মার্চ]], খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২) বিশ্ববিখ্যাত [[গ্রিস|গ্রিক]] বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাকে [[প্রাণীবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানের]] জনক বলা হয়। |
||
==জন্ম== |
== জন্ম == |
||
অ্যারিস্টটল খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ সালে থারেস উপকুলবর্তি স্টাগিরাস নামক এক গ্রীক উপনিবেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা নিকোম্যাকাস [[মেসিডোনিয়া|মেসিডোনিয়ার]] রাজা আমিন্টাসের রাজসভায় চিকিৎসক ছিলেন। জীবনের শুরু থেকেই মেসিডোনিয়ার রাজসভায় সাথে সম্পর্ক থাকা, তার ভবিষ্যতকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিল। |
অ্যারিস্টটল খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ সালে থারেস উপকুলবর্তি স্টাগিরাস নামক এক গ্রীক উপনিবেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা নিকোম্যাকাস [[মেসিডোনিয়া|মেসিডোনিয়ার]] রাজা আমিন্টাসের রাজসভায় চিকিৎসক ছিলেন। জীবনের শুরু থেকেই মেসিডোনিয়ার রাজসভায় সাথে সম্পর্ক থাকা, তার ভবিষ্যতকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিল। |
||
==জীবনী== |
== জীবনী == |
||
শৈশবে তার বাবা মারা যান, এবং ১৭ বছর বয়সে তার অভিভাবক প্রোক্সেনাস তাকে এথেন্সে জ্ঞান অর্জনে পাঠিয়ে দেন। [[এথেন্স]] তখন বিশ্বে জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে গন্য হত। সেখানে তিনি প্লেটোর একাডেমিতে সরাসরি প্লেটোর অধীনে প্রায় বিশ বছর শিক্ষা গ্রহণ করেন। একসময় [[প্লেটো]] ও তার একাডেমিতে থাকাকালেই তিনি নিজেই ভাষাত্বত্ত নিয়ে লেকচার দিতে শুরু করেন। [[খ্রিষ্টপূর্ব ৩৪৭]] সালে প্লেটোর মৃত্যুর পর অ্যারিস্টটলই একাডেমির প্রধান হবার যোগ্য ছিলেন। কিন্তু প্লেটোর দর্শণের সাথে অ্যারিস্টটলের নিজের দর্শণের দুরুত্বের দরুণ প্লেটোর আত্মীয় Speusippus কেই একাডেমির প্রধান হিসেবে বেছে নেয়া হয়। এরপর অ্যাটারনিয়াস এর শাসক হারমিয়াসের আমন্ত্রনে অ্যারিস্টটল সেখানে যান। তিনি সেখানে তিন বছর থাকেন এবং রাজার ভগ্নি পিথিয়াস এর বিয়ে করেন। পরবর্তি জীবনে তিনি আর একজন নারী হারপিলিসকে বিয়ে করেন এবং তাদের এক ছেলে সন্তান জন্ম হয় যার নাম রাখা হয় নিকোম্যাকাস। তিন বছর সেখানে থাকার পর অ্যাটারনিয়াস পারস্য সম্রাট দখল করে নেয় এবং অ্যারিস্টটল মাইটিলেনি চলে যান। পরবর্তি পাঁচ বছর অ্যারিস্টটল [[মেসিডোনিয়া]]র রাজা ফিলিপের ১৩ বছরের ছেলে [[আলেক্সান্ডার দি গ্রেট|আলেকজান্ডারের]] (পরবর্তিকালে যিনি বিশ্ব জয় করেন)শিক্ষকতা করেন। [[ফিলিপ দ্বিতীয় (মেসিডোনিয়া)|রাজা ফিলিপ]] এবং আলেকজান্ডার উভয়েই অ্যারিস্টটলকে পরম শ্রদ্ধা করতেন। |
শৈশবে তার বাবা মারা যান, এবং ১৭ বছর বয়সে তার অভিভাবক প্রোক্সেনাস তাকে এথেন্সে জ্ঞান অর্জনে পাঠিয়ে দেন। [[এথেন্স]] তখন বিশ্বে জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে গন্য হত। সেখানে তিনি প্লেটোর একাডেমিতে সরাসরি প্লেটোর অধীনে প্রায় বিশ বছর শিক্ষা গ্রহণ করেন। একসময় [[প্লেটো]] ও তার একাডেমিতে থাকাকালেই তিনি নিজেই ভাষাত্বত্ত নিয়ে লেকচার দিতে শুরু করেন। [[খ্রিষ্টপূর্ব ৩৪৭]] সালে প্লেটোর মৃত্যুর পর অ্যারিস্টটলই একাডেমির প্রধান হবার যোগ্য ছিলেন। কিন্তু প্লেটোর দর্শণের সাথে অ্যারিস্টটলের নিজের দর্শণের দুরুত্বের দরুণ প্লেটোর আত্মীয় Speusippus কেই একাডেমির প্রধান হিসেবে বেছে নেয়া হয়। এরপর অ্যাটারনিয়াস এর শাসক হারমিয়াসের আমন্ত্রনে অ্যারিস্টটল সেখানে যান। তিনি সেখানে তিন বছর থাকেন এবং রাজার ভগ্নি পিথিয়াস এর বিয়ে করেন। পরবর্তি জীবনে তিনি আর একজন নারী হারপিলিসকে বিয়ে করেন এবং তাদের এক ছেলে সন্তান জন্ম হয় যার নাম রাখা হয় নিকোম্যাকাস। তিন বছর সেখানে থাকার পর অ্যাটারনিয়াস পারস্য সম্রাট দখল করে নেয় এবং অ্যারিস্টটল মাইটিলেনি চলে যান। পরবর্তি পাঁচ বছর অ্যারিস্টটল [[মেসিডোনিয়া]]র রাজা ফিলিপের ১৩ বছরের ছেলে [[আলেক্সান্ডার দি গ্রেট|আলেকজান্ডারের]] (পরবর্তিকালে যিনি বিশ্ব জয় করেন)শিক্ষকতা করেন। [[ফিলিপ দ্বিতীয় (মেসিডোনিয়া)|রাজা ফিলিপ]] এবং আলেকজান্ডার উভয়েই অ্যারিস্টটলকে পরম শ্রদ্ধা করতেন। |
||
ফিলিপে মৃত্যুর পর আলেকজান্ডার রাজ্যের শাসনভার গ্রহন করেন এবং অ্যারিস্টটল এথেন্স ফিরে যান। প্লেটোর মৃত্যুর পর তিনি এবারই প্রথম এথেন্স আসেন। এথেন্সে এসে তিনি দেখলেন প্লেটোর একাডেমিতে প্লেটোনিজমের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে এবং এথেন্সে এখন প্লেটোনিজমের প্রধান দর্শণ। ফলে, তিনি লাইসিয়াম নামক এলাকায় নিজের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তি তের বছর তিনি শিক্ষকতা ও তার দর্শণ প্রচার করে কাটান। তিনি দিনে তার ঘনিষ্ঠ ছাত্রদের জন্য ও রাতে এথেন্সের সাধারণ জ্ঞানপিপাসু জনগনের জন্য লেকচার দিতেন। খ্রিষ্টপূর্ব ৩২৩ আলেকজান্ডারের অকাল মৃত্যুতে এথেন্সের মেসিডোনিয়া পূর্ব সরকারকে উৎখাত করা হয়। তখন অ্যারিস্টটলের উপর ধর্মীয় বিশ্বাসহানিতার অভিযোগ আনা হয়। শাস্তি থেকে রক্ষা পাবার জন্য দ্রুত ইউবোয়ার ক্যালসিসএ চলে যান। তিনি ভয় করছিলেন তার অবস্থাও যেন প্লেটোর শিক্ষক সক্রেটিসের মত না হয়। ক্যালসিসএ প্রথম বছরই তিনি পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হন এবং খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২ সালে মৃত্যু বরণ করেন। |
ফিলিপে মৃত্যুর পর আলেকজান্ডার রাজ্যের শাসনভার গ্রহন করেন এবং অ্যারিস্টটল এথেন্স ফিরে যান। প্লেটোর মৃত্যুর পর তিনি এবারই প্রথম এথেন্স আসেন। এথেন্সে এসে তিনি দেখলেন প্লেটোর একাডেমিতে প্লেটোনিজমের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে এবং এথেন্সে এখন প্লেটোনিজমের প্রধান দর্শণ। ফলে, তিনি লাইসিয়াম নামক এলাকায় নিজের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তি তের বছর তিনি শিক্ষকতা ও তার দর্শণ প্রচার করে কাটান। তিনি দিনে তার ঘনিষ্ঠ ছাত্রদের জন্য ও রাতে এথেন্সের সাধারণ জ্ঞানপিপাসু জনগনের জন্য লেকচার দিতেন। খ্রিষ্টপূর্ব ৩২৩ আলেকজান্ডারের অকাল মৃত্যুতে এথেন্সের মেসিডোনিয়া পূর্ব সরকারকে উৎখাত করা হয়। তখন অ্যারিস্টটলের উপর ধর্মীয় বিশ্বাসহানিতার অভিযোগ আনা হয়। শাস্তি থেকে রক্ষা পাবার জন্য দ্রুত ইউবোয়ার ক্যালসিসএ চলে যান। তিনি ভয় করছিলেন তার অবস্থাও যেন প্লেটোর শিক্ষক সক্রেটিসের মত না হয়। ক্যালসিসএ প্রথম বছরই তিনি পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হন এবং খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২ সালে মৃত্যু বরণ করেন। |
||
==বহিঃসংযোগ== |
== বহিঃসংযোগ == |
||
{{উইকিউক্তি|Aristotle|এরিস্টটল}} |
{{উইকিউক্তি|Aristotle|এরিস্টটল}} |
||
{{কমন্স|Aristotle|এরিস্টটল}} |
{{কমন্স|Aristotle|এরিস্টটল}} |
||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪-এ জন্ম]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২-এ মৃত্যু]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাণিবিজ্ঞানী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:গ্রিক দার্শনিক]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:গ্রিক বিজ্ঞানী]] |
||
{{Link FA|de}} |
{{Link FA|de}} |
||
১৫২ নং লাইন: | ১৫২ নং লাইন: | ||
[[th:อริสโตเติล]] |
[[th:อริสโตเติล]] |
||
[[tl:Aristoteles]] |
[[tl:Aristoteles]] |
||
[[to:Aristotle]] |
|||
[[tr:Aristoteles]] |
[[tr:Aristoteles]] |
||
[[uk:Аристотель]] |
[[uk:Аристотель]] |
২২:৪১, ২১ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এরিস্টটল (Ἀριστοτέλης) | |
---|---|
যুগ | পপাচীন দর্শন |
অঞ্চল | পশ্চিমা দর্শন |
ধারা | পেরিপ্যাটেটিক দার্শনিক ধারাকে উদ্বুদ্ধ করেন এবং এরিস্টটলবাদ এর জন্ম দেন |
প্রধান আগ্রহ | ররজনীতি, অধিবিদ্যা, বিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যা, নীতিবিদ্যা |
উল্লেখযোগ্য অবদান | গোল্ডেন ম্যান, কারণ, যুক্তি, জীববিজ্ঞান, অনুরাগ |
ভাবগুরু | |
ভাবশিষ্য
|
এরিস্টটল (প্রাচীন গ্রিক ভাষায় Ἀριστοτέλης আরিস্তোতেল্যাস্) (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ – ৭ই মার্চ, খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২) বিশ্ববিখ্যাত গ্রিক বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাকে প্রাণীবিজ্ঞানের জনক বলা হয়।
জন্ম
অ্যারিস্টটল খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ সালে থারেস উপকুলবর্তি স্টাগিরাস নামক এক গ্রীক উপনিবেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা নিকোম্যাকাস মেসিডোনিয়ার রাজা আমিন্টাসের রাজসভায় চিকিৎসক ছিলেন। জীবনের শুরু থেকেই মেসিডোনিয়ার রাজসভায় সাথে সম্পর্ক থাকা, তার ভবিষ্যতকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিল।
জীবনী
শৈশবে তার বাবা মারা যান, এবং ১৭ বছর বয়সে তার অভিভাবক প্রোক্সেনাস তাকে এথেন্সে জ্ঞান অর্জনে পাঠিয়ে দেন। এথেন্স তখন বিশ্বে জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে গন্য হত। সেখানে তিনি প্লেটোর একাডেমিতে সরাসরি প্লেটোর অধীনে প্রায় বিশ বছর শিক্ষা গ্রহণ করেন। একসময় প্লেটো ও তার একাডেমিতে থাকাকালেই তিনি নিজেই ভাষাত্বত্ত নিয়ে লেকচার দিতে শুরু করেন। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৪৭ সালে প্লেটোর মৃত্যুর পর অ্যারিস্টটলই একাডেমির প্রধান হবার যোগ্য ছিলেন। কিন্তু প্লেটোর দর্শণের সাথে অ্যারিস্টটলের নিজের দর্শণের দুরুত্বের দরুণ প্লেটোর আত্মীয় Speusippus কেই একাডেমির প্রধান হিসেবে বেছে নেয়া হয়। এরপর অ্যাটারনিয়াস এর শাসক হারমিয়াসের আমন্ত্রনে অ্যারিস্টটল সেখানে যান। তিনি সেখানে তিন বছর থাকেন এবং রাজার ভগ্নি পিথিয়াস এর বিয়ে করেন। পরবর্তি জীবনে তিনি আর একজন নারী হারপিলিসকে বিয়ে করেন এবং তাদের এক ছেলে সন্তান জন্ম হয় যার নাম রাখা হয় নিকোম্যাকাস। তিন বছর সেখানে থাকার পর অ্যাটারনিয়াস পারস্য সম্রাট দখল করে নেয় এবং অ্যারিস্টটল মাইটিলেনি চলে যান। পরবর্তি পাঁচ বছর অ্যারিস্টটল মেসিডোনিয়ার রাজা ফিলিপের ১৩ বছরের ছেলে আলেকজান্ডারের (পরবর্তিকালে যিনি বিশ্ব জয় করেন)শিক্ষকতা করেন। রাজা ফিলিপ এবং আলেকজান্ডার উভয়েই অ্যারিস্টটলকে পরম শ্রদ্ধা করতেন।
ফিলিপে মৃত্যুর পর আলেকজান্ডার রাজ্যের শাসনভার গ্রহন করেন এবং অ্যারিস্টটল এথেন্স ফিরে যান। প্লেটোর মৃত্যুর পর তিনি এবারই প্রথম এথেন্স আসেন। এথেন্সে এসে তিনি দেখলেন প্লেটোর একাডেমিতে প্লেটোনিজমের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে এবং এথেন্সে এখন প্লেটোনিজমের প্রধান দর্শণ। ফলে, তিনি লাইসিয়াম নামক এলাকায় নিজের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তি তের বছর তিনি শিক্ষকতা ও তার দর্শণ প্রচার করে কাটান। তিনি দিনে তার ঘনিষ্ঠ ছাত্রদের জন্য ও রাতে এথেন্সের সাধারণ জ্ঞানপিপাসু জনগনের জন্য লেকচার দিতেন। খ্রিষ্টপূর্ব ৩২৩ আলেকজান্ডারের অকাল মৃত্যুতে এথেন্সের মেসিডোনিয়া পূর্ব সরকারকে উৎখাত করা হয়। তখন অ্যারিস্টটলের উপর ধর্মীয় বিশ্বাসহানিতার অভিযোগ আনা হয়। শাস্তি থেকে রক্ষা পাবার জন্য দ্রুত ইউবোয়ার ক্যালসিসএ চলে যান। তিনি ভয় করছিলেন তার অবস্থাও যেন প্লেটোর শিক্ষক সক্রেটিসের মত না হয়। ক্যালসিসএ প্রথম বছরই তিনি পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হন এবং খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২ সালে মৃত্যু বরণ করেন।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |