রাসায়নিক প্রতীক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের একটি অণুতে কয়টি পরমাণু আছে তা প্রতীকের ডানে নিচে দেখানো হয় (যেমন N<sub>2</sub> বা Fe<sub>2</sub>O<sub>3</sub>).
কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের একটি অণুতে কয়টি পরমাণু আছে তা প্রতীকের ডানে নিচে দেখানো হয় (যেমন N<sub>2</sub> বা Fe<sub>2</sub>O<sub>3</sub>).


{{অসম্পূর্ণ}}
{{রসায়ন-অসম্পূর্ণ}}


[[বিষয়শ্রেণী:প্রতীক|রসায়ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রতীক|রসায়ন]]

১০:৩৭, ২ জুন ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রতীক বা রাসায়নিক প্রতীক হলো কোনো মৌলের সংক্ষিপ্ত প্রকাশ। প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সব মৌলিক পদার্থের প্রতীক এক বা দুই অক্ষরের, তবে মানুষ সৃষ্ঠ কিছু মৌলের প্রতীক তিন অক্ষরের।

রাসায়নিক প্রতীকগুলি সাধারণত লাতিন বা গ্রিক শব্দ থেকে তৈরি করা হয়। যেমন সীসার জন্য ব্যবহৃত হয় "Pb" (লাতিন ভাষায় নাম plumbum)। পারদের জন্য ব্যবহৃত হয় "Hg" (গ্রিক hydrargyrum). কিছু প্রতীক অন্যভাষা থেকে এসেছে। যেমন টাংস্টেন-এর প্রতীক "W" (জার্মান Wolfram থেকে)।

প্রতীকের বামে বা ডানে উপরে বা নিচে কিছু সংখ্যা যোগ করে অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া যায়।

যেমন প্রতীকের উপরে বামে মৌলের ভরসংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা দেখানো হয় (যেমন, 14N)।

প্রতীকের বামে নিচে সংখ্যা দিয়ে পারমাণবিক সংখ্যা বা প্রোটন সংখ্যা বোঝানো হয়। (যেমন 64Gd) বিভিন্ন বর্ণ যেমন "m" এবং "f" দিয়ে আণবিক আইসোমার বোঝানো যায়। (যেমন 99mTc). কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের একটি অণুতে কয়টি পরমাণু আছে তা প্রতীকের ডানে নিচে দেখানো হয় (যেমন N2 বা Fe2O3).