বাংলাদেশের জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→সকল জেলা: সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা |
||
৯৮ নং লাইন: | ৯৮ নং লাইন: | ||
; ১৯৭১ |
; ১৯৭১ |
||
* ঢাকা বিভাগ: ঢাকা জেলা, ফরিদপুর জেলা, ময়মনসিংহ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা |
* ঢাকা বিভাগ: ঢাকা জেলা, ফরিদপুর জেলা, ময়মনসিংহ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা |
||
* চট্টগ্রাম বিভাগ: পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, চট্টগ্রাম জেলা, কুমিল্লা জেলা, নোয়াখালী জেলা, সিলেট |
* চট্টগ্রাম বিভাগ: পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, চট্টগ্রাম জেলা, কুমিল্লা জেলা, নোয়াখালী জেলা, সিলেট জেলা |
||
* রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া জেলা, দিনাজপুর জেলা, রাজশাহী জেলা, রংপুর জেলা, পাবনা জেলা |
* রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া জেলা, দিনাজপুর জেলা, রাজশাহী জেলা, রংপুর জেলা, পাবনা জেলা |
||
* খুলনা বিভাগ: বাকেরগঞ্জ জেলা, যশোর জেলা, খুলনা জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, পটুয়াখালী জেলা |
* খুলনা বিভাগ: বাকেরগঞ্জ জেলা, যশোর জেলা, খুলনা জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, পটুয়াখালী জেলা |
১১:৪০, ২৮ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ প্রবেশদ্বার |
জেলা বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর। কয়েকটি উপজেলা নিয়ে একটি জেলা গঠিত হয়। প্রশাসনিকভাবে একটি জেলা একটি বিভাগের অধিক্ষেত্রভুক্ত।
বর্তমানে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ এর অন্তর্গত ৬৪টি জেলা রয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবিত নতুন দুইটি বিভাগ রয়েছে এগুলো হলো ফরিদপুর বিভাগ ও কুমিল্লা বিভাগ। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালে জেলার সংখ্যা ছিল ১৯ টি । রাষ্ট্রপতি এরশাদ মহুকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীতকরণের প্রক্রিয়া চালু করেন।
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠালগ্নে পূর্ব পাকিস্তান তথা বর্তমান বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা ছিল ১৭ টি। ১৯৬৯-এ ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইল মহুকুমাকে একটি জেলায় উন্নীত করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম পটুয়াখালী মহুকুমাকে একটি জেলায় উন্নীত করা হয়।
জেলা প্রশাসন
প্রশাসক
প্রতিটি জেলায় বহু সরকারী কর্মকর্তা নিযুক্ত থাকে। তবে জেলা প্রশাসক বা ডেপুটি কমিশনারকে জেলার প্রধান সরকারি প্রতিনিধি গণ্য করা হয়। তিনি জেলার প্রধান রাষ্ট্রাচার কর্মকর্তা এবং মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের কাছে দায়বদ্ধ। প্রশাসনিকভাবে জেলা প্রশাসক বা ডেপুটি কমিশনার উপরস্থ বিভাগীয় কমিশনারের নিকট দায়বদ্ধ।[১]
জেলা পরিষদ
একজন চেয়ারম্যান, পনেরো জন সদস্য ও পাঁচ জন সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত হয়, যারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। কিন্তু এম পি ভোট দিতে পারেন না। [২]
সৃষ্টির সময়রেখা
বিভাগীয় জেলাসমুহ
জেলার নাম | বিভাগ | সৃষ্টিক্রম |
---|---|---|
চট্টগ্রাম জেলা | চট্টগ্রাম বিভাগ | ১৬৬৬ |
ঢাকা জেলা | ঢাকা বিভাগ | ১৭৭২ |
রাজশাহী জেলা | রাজশাহী বিভাগ | ১৭৭২ |
রংপুর জেলা | রংপুর বিভাগ | ১৭৭২ |
বরিশাল জেলা | বরিশাল বিভাগ | ১৭৯৭ |
সিলেট জেলা | সিলেট বিভাগ | ১৭৮৬ |
ময়মনসিংহ জেলা | ময়মনসিংহ বিভাগ | ১৭৮৭ |
খুলনা জেলা | খুলনা বিভাগ | ১৮৮২ |
সকল জেলা
- ১৬৬৬
- চট্টগ্রাম জেলা
- ১৭৭২
- রংপুর জেলা
- রাজশাহী জেলা।
- ঢাকা জেলা
- ১৭৮৬
- যশোর জেলা
- ৩ জানুয়ারী ১৭৮৬
- সিলেট জেলা
- ১৭৮৬
- দিনাজপুর জেলা
- ১৭৮৭
- ময়মনসিংহ জেলা
- ১৭৯০
- কুমিল্লা জেলা
- ১৭৯৭
- বরিশাল জেলা
- ১৮১৫
- ফরিদপুর জেলা
- ১৮২১
- নোয়াখালী জেলা
- বগুড়া জেলা
- ১৮৩২
- পাবনা জেলা
- ১৮৬০
- চট্টগ্রাম জেলা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি
- ১৮৮২
- খুলনা জেলা
- ১৯৪৭
- কুষ্টিয়া জেলা
- ১৯৬৯
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে টাঙ্গাইল জেলা সৃষ্টি।
- পটুয়াখালী জেলা।
- ১৯৭১
- ঢাকা বিভাগ: ঢাকা জেলা, ফরিদপুর জেলা, ময়মনসিংহ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা
- চট্টগ্রাম বিভাগ: পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, চট্টগ্রাম জেলা, কুমিল্লা জেলা, নোয়াখালী জেলা, সিলেট জেলা
- রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া জেলা, দিনাজপুর জেলা, রাজশাহী জেলা, রংপুর জেলা, পাবনা জেলা
- খুলনা বিভাগ: বাকেরগঞ্জ জেলা, যশোর জেলা, খুলনা জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, পটুয়াখালী জেলা
- ১৯৭৮
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে জামালপুর জেলা সৃষ্টি
- ১৯৮৩
- বগুড়া জেলা থেকে জয়পুরহাট জেলা সৃষ্টি
- ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৮৪
- কুমিল্লা জেলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সৃষ্টি
- ফরিদপুর জেলা থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সৃষ্টি।
- পাবনা জেলা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা সৃষ্টি
- ময়মনসিংহ জেলা থেকে শেরপুর, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জ জেলা সৃষ্টি
- নোয়াখালী জেলা থেকে লক্ষ্মীপুর ও ফেনী জেলা সৃষ্টি
- সিলেট জেলা থেকে সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলা সৃষ্টি
- দিনাজপুর জেলা থেকে ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় জেলা সৃষ্টি
- ১ মার্চ ১৯৮৪
- কক্সবাজার জেলা।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ http://bddistricts.gov.bd/[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] বাংলাদেশের জেলাসমূহ
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২৬ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১২।