তরল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Khadiza kalam (আলোচনা | অবদান)
তরল পদার্থের সম্পর্কে
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
বানান সংশোধন
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
তরল গ্যাসের মতো প্রবাহিত হতে পারে। তাই তরল প্রবাহী পদার্থ বা [[প্রবাহী|ফ্লুইড]]। তরল ধারকের আকৃতি ধারণ করতে পারে এবং ধারক সিলবদ্ধ হলে তরলটি ধারকটির প্রতিটি পৃষ্ঠে একইভাবে চাপ প্রয়োগ করবে।
তরল গ্যাসের মতো প্রবাহিত হতে পারে। তাই তরল প্রবাহী পদার্থ বা [[প্রবাহী|ফ্লুইড]]। তরল ধারকের আকৃতি ধারণ করতে পারে এবং ধারক সিলবদ্ধ হলে তরলটি ধারকটির প্রতিটি পৃষ্ঠে একইভাবে চাপ প্রয়োগ করবে।


তরল কণা দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ থাকে তবে কঠোরভাবে নয়। তারা একে অপরের পাশে স্বাধীনভাবে ঘুরতে সক্ষম হয়, যার ফলে সীমিত মাত্রায় কণার গতিশীলতা থাকে। তাপমাত্রা বাড়লে সাথে অণুগুলির মধ্যে কম্পন বৃদ্ধি পায় যার ফলে অণুগুলোর মধ্যকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। যখন একটি তরল তার স্ফুটনাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার আন্তঃআণবিক গঠন ভেঙ্গে তা বায়বীয় পদার্থে পরিণত হয়। আর যদি তাপমাত্রা হ্রাস পায় তবে অণুগুলির মধ্যে দূরত্ব আরও ছোট হয়ে আসে। তরল যখন তার হিমাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার অণুগুলি সাধারণত খুব নির্দিষ্ট ক্রমে লক হয়ে যায়, যাকে ক্রিস্টালাইজিং বলা হয় এবং তাদের মধ্যে বন্ধনগুলি আরও দৃঢ় হয়ে যায়, ফলে তরলটি কঠিনে পরিণত হয়। তরল যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রের আকৃতি ধারণ করে। তরলে পদার্থের অনুগুলো ছোটাছুটি করে।তরল পদার্থের আন্তআণবিক আকর্ষণ ও অনুর স্থানান্তর গতি প্রায় সমান থাকে।তাই অনু বা কণাসমূহ স্থির অব্স্থানে থাকে না।সুতরাং তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকৃতি নেই। এবং তরল পদার্থ চাপে সামান্য সংকুচিত হয়।
তরল কণা দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ থাকে তবে কঠোরভাবে নয়। তারা একে অপরের পাশে স্বাধীনভাবে ঘুরতে সক্ষম হয়, যার ফলে সীমিত মাত্রায় কণার গতিশীলতা থাকে। তাপমাত্রা বাড়লে সাথে অণুগুলির মধ্যে কম্পন বৃদ্ধি পায় যার ফলে অণুগুলোর মধ্যকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। যখন একটি তরল তার স্ফুটনাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার আন্তঃআণবিক গঠন ভেঙ্গে তা বায়বীয় পদার্থে পরিণত হয়। আর যদি তাপমাত্রা হ্রাস পায় তবে অণুগুলির মধ্যে দূরত্ব আরও ছোট হয়ে আসে। তরল যখন তার হিমাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার অণুগুলি সাধারণত খুব নির্দিষ্ট ক্রমে লক হয়ে যায়, যাকে ক্রিস্টালাইজিং বলা হয় এবং তাদের মধ্যে বন্ধনগুলি আরও দৃঢ় হয়ে যায়, ফলে তরলটি কঠিনে পরিণত হয়। তরল যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রের আকৃতি ধারণ করে। তরলে পদার্থের অনুগুলো ছোটাছুটি করে।তরল পদার্থের আন্তআণবিক আকর্ষণ ও অনুর স্থানান্তর গতি প্রায় সমান থাকে।তাই অণু বা কণাসমূহ স্থির অব্স্থানে থাকে না।সুতরাং তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকৃতি নেই। এবং তরল পদার্থ চাপে সামান্য সংকুচিত হয়।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৪:৩৪, ২ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তরল পানির গোলাকার অতিক্ষুদ্র-কণা ভূপৃষ্ঠ এলাকাকে সংকুচিত করছে, যা তরলের উপর পৃষ্ঠ টানের স্বাভাবিক ফল।

তরল হল পদার্থের চারটি অবস্থার একটি অবস্থা। অন্য তিনটি অবস্থা হল কঠিন, প্লাজমা, ও বায়বীয় অবস্থা। এটি হল পদার্থের একমাত্র অবস্থা যার নির্দিষ্ট আয়তন আছে, কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট আকার নেই। তরলের মধ্যে থাকা অণুগুলো স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পারে। তরলের সবচেয়ে সাধারণ উদাহরণ হল পানি

তরল গ্যাসের মতো প্রবাহিত হতে পারে। তাই তরল প্রবাহী পদার্থ বা ফ্লুইড। তরল ধারকের আকৃতি ধারণ করতে পারে এবং ধারক সিলবদ্ধ হলে তরলটি ধারকটির প্রতিটি পৃষ্ঠে একইভাবে চাপ প্রয়োগ করবে।

তরল কণা দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ থাকে তবে কঠোরভাবে নয়। তারা একে অপরের পাশে স্বাধীনভাবে ঘুরতে সক্ষম হয়, যার ফলে সীমিত মাত্রায় কণার গতিশীলতা থাকে। তাপমাত্রা বাড়লে সাথে অণুগুলির মধ্যে কম্পন বৃদ্ধি পায় যার ফলে অণুগুলোর মধ্যকার দূরত্ব বাড়তে থাকে। যখন একটি তরল তার স্ফুটনাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার আন্তঃআণবিক গঠন ভেঙ্গে তা বায়বীয় পদার্থে পরিণত হয়। আর যদি তাপমাত্রা হ্রাস পায় তবে অণুগুলির মধ্যে দূরত্ব আরও ছোট হয়ে আসে। তরল যখন তার হিমাঙ্ক পৌঁছায়, তখন তার অণুগুলি সাধারণত খুব নির্দিষ্ট ক্রমে লক হয়ে যায়, যাকে ক্রিস্টালাইজিং বলা হয় এবং তাদের মধ্যে বন্ধনগুলি আরও দৃঢ় হয়ে যায়, ফলে তরলটি কঠিনে পরিণত হয়। তরল যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রের আকৃতি ধারণ করে। তরলে পদার্থের অনুগুলো ছোটাছুটি করে।তরল পদার্থের আন্তআণবিক আকর্ষণ ও অনুর স্থানান্তর গতি প্রায় সমান থাকে।তাই অণু বা কণাসমূহ স্থির অব্স্থানে থাকে না।সুতরাং তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকৃতি নেই। এবং তরল পদার্থ চাপে সামান্য সংকুচিত হয়।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ