ইলোরা গহর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ইলোরা গহর
ইলোরা গহর
জাতীয়তা	বাংলাদেশী
পেশা	অভিনেত্রী
কর্মজীবন	১৯৭৯–বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম	সূর্য দীঘল বাড়ী
পিতা-মাতা	নয়ীম গহর (পিতা);
পুরস্কার	জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১ম বার)

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

০৯:৪৩, ২৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইলোরা গহর হলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অভিনেত্রী।^[১] তিনি মূলত একজন শিশুশিল্পী হিসেবে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। ১৯৭৯ সালের সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে শিশু চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদে তিনি শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।^[২]^[৩]

কর্মজীবন

১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি অভিনয় শুরু করেন। তিনি প্রথম নাটকে অভিনয় করেন আব্দুল্লাহ আল মামুনের রচনা ও আতিকুল হক চৌধুরীর প্রযোজনায় ‘তুমি সেই প্রজাপতি’তে। ১৯৮৯ সালে বিটিভিতে এ দুজনের রচনা ও প্রযোজনায় অভিনয় করেন ‘অসময়ের অতিথি’ নাটকে অভিনয় করে দীর্ঘ বিরতি নেন। দীর্ঘ বিরতি শেষে মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ ও ‘চড়ুইভাতি’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে আবার ফিরে আসেন।^[৪]

নির্বাচিত চলচ্চিত্র এবং নাটকসমূহ

সূর্য দীঘল বাড়ী - ১৯৭৯
গাঙচিল - ১৯৮০
নাত বউ - ১৯৮২
চড়ূইভাতি - ২০০২
ব্যাচেলর - ২০০৪
চিকেন টিক্কা মাসালা - ২০১০
মধুমতি - ২০১১
চাবিয়াল রিইউনিয়ন - ২০১৭
আব্বাস - ২০১৯
উনপঞ্চাশ বাতাস

পুরস্কার এবং মনোনয়ন

বছর	পুরস্কার	বিভাগ	চলচ্চিত্র	ফলাফল
১৯৭৯	জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী	সূর্য দীঘল বাড়ী	বিজয়ী^[২]

তথ্যসূত্র

↑ "ব্যস্ত ইলোরা গহর"। আলোকিত বাংলাদেশ।
↑ ^ক ^খ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৯।
↑ রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
↑ "এই সময়ে ইলোরা গহর"। মানবজমিন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৯।

বহিঃসংযোগ

ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ইলোরা গহর (ইংরেজি)
বাংলা মুভি ডেটাবেজে ইলোরা গহর

[1] "ব্যস্ত ইলোরা গহর"। আলোকিত বাংলাদেশ।

[জচপ-2] ক ^খ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৯।

[গ্লিটজ-3] রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।

[4] "এই সময়ে ইলোরা গহর"। মানবজমিন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৯।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

@@ ৬ নং লাইন: / ৬ নং লাইন: @@
 | birth_place =
 | nationality = বাংলাদেশী
-| occupation = চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
+| occupation  = অভিনেত্রী
 | years_active = ১৯৭৯&ndash;বর্তমান
 | notable_works=  [[সূর্য দীঘল বাড়ী]]
 | awards = [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] (১ম বার)
+| father = নয়ীম গহর
 | death_date =
 | death_place =

দে স শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
১৯৭৫–১৯৮৫	কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৭৫) আদনান (১৯৭৬) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৭৭) আজাদ রহমান শাকিল ও সুমন (১৯৭৮) ইলোরা গহর ও সজীব (১৯৭৯) আজাদ রহমান শাকিল (১৯৮০) বেবী বিন্দী (১৯৮২) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৮৩) আঁখি আলমগীর (১৯৮৪) জয় (১৯৮৫)
১৯৮৬–২০০০	কামরুন্নাহার আজাদ স্বপ্না (১৯৮৬) রাসেল ও সুবর্ণা শিরিন (১৯৮৭) তুষার (১৯৮৮) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৮৯) দোদুল (১৯৯০) জয়সন (১৯৯১) বেবী সিমি (১৯৯২) অনিক (১৯৯৩) শীলা আহমেদ (১৯৯৪) তন্ময় (১৯৯৫) অরুণ সাহা (১৯৯৬) নিশি (১৯৯৭) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৯৮) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (১৯৯৯) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (২০০০)
২০০১–বর্তমান	কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (২০০১) রাসেল ফরাজী (২০০২) নুরুল ইসলাম বাবলু (২০০২) (বিশেষ) প্রিয়াংকা (২০০৩) অমল (২০০৪) হৃদয় ইসলাম (২০০৫) প্রার্থনা ফারদিন দীঘি (২০০৬) কোন পুরস্কার প্রদান করা হয়নি (২০০৭) প্রার্থনা ফারদিন দীঘি (২০০৮) সৈয়দা ওয়াহিদা সাবরীনা (২০০৯) প্রার্থনা ফারদিন দীঘি (২০১০) সেমন্তী (২০১১) মামুন (২০১২) স্বচ্ছ (২০১৩) আবির হোসেন অংকন (২০১৪) যারা যারিব (২০১৫) আনুম রহমান সাঁঝবাতি (২০১৬) নাইমুর রহমান আপন (২০১৭) ফাহিম মোহতাসিম লাজিম (২০১৮) নাইমুর রহমান আপন ও আফরীন আক্তার রাইসা (২০১৯) শাহাদৎ হোসেন বাঁধন (২০২০) জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (২০২১)