জিনা লল্লোব্রিজিদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কর্মজীবন
৬৩ নং লাইন: ৬৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় রোমান ক্যাথলিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় রোমান ক্যাথলিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইতালীয় প্রবাসী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইতালীয় প্রবাসী]]
[[বিষয়শ্রেণী:লেজিওঁ দনর প্রাপ্ত]]
[[বিষয়শ্রেণী:লেজিওঁ দনর প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তো বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তো বিজয়ী]]

১৩:৪৯, ৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জিনা লল্লোব্রিজিদা
Gina Lollobrigida
১৯৯১ কান চলচ্চিত্র উৎসব-এ লল্লোব্রিজিদা
জন্ম
লুইজিনা লল্লোব্রিজিদা

(1927-07-04) ৪ জুলাই ১৯২৭ (বয়স ৯৬)
সুবাকো, লাজিও, ইতালি

লুইজিনা "জিনা" লল্লোব্রিজিদা (ইংরেজি: Luigina "Gina" Lollobrigida; জন্ম: ৪ জুলাই ১৯২৭) হলেন একজন ইতালীয় অভিনেত্রী, আলোকচিত্র সাংবাদিক ও ভাস্কর। তিনি ১৯৫০-এর দশক থেকে ১৯৬০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত অন্যতম সেরা ইউরোপীয় অভিনেত্রী ছিলেন এবং এই সময়ে তিনি আন্তর্জাতিক যৌন আবেদনের প্রতীক হয়ে ওঠেন।

লল্লোব্রিজিদা ১৯৫৩ সালে পানে, আমোরে এ ফান্তাসিয়া চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তো পুরস্কার লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ বিদেশি অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি লা দোন্নো পিউ বেল্লা দেল মোন্দো (১৯৫৫), ভেনেরে ইমপেরিয়েলে (১৯৬২) ও বোনা সেরা, মিসেস ক্যাম্পবেল (১৯৬৮) ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তিনটি দাভিদ দি দোনাতেল্লো লাভ করেন।

চলচ্চিত্র কর্মজীবনের পড়তিকালীন তিনি আলোকচিত্র সাংবাদিক ও ভাস্কর হিসেবে তার দ্বিতীয় কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৭০-এর দশকে তিনি ফিদেল কাস্ত্রোর সাক্ষাৎকার গ্রহণের সুযোগ পান। তিনি ইতালীয় ও ইতালীয় মার্কিন বিভিন্ন সমস্যায় সক্রিয় কর্মী হিসেবে, বিশেষ করে ন্যাশনাল ইতালিয়ান আমেরিকান ফাউন্ডেশনের হয়ে, কাজ করেন। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক আয়োজনে তাকে এনআইএএফ আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১][২]

প্রারম্ভিক জীবন

লুইজিয়া লল্লোব্রিজিদা ১৯২৭ সালের ৪ঠা জুলাই ইতালির সুবিয়াকো শহরের জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা একজন আসবাবপত্র প্রস্তুতকারক ছিলেন। তার তিন বোন ছিল, তারা হলেন জুলিয়ানা (জ. ১৯২৪), মারিয়া (জ. ১৯২৯) ও ফেরনান্দা (১৯৩০-২০১১)। তরুণ বয়সে লল্লোব্রিজিদা মডেলিং করতেন এবং কয়েকটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। এই সময়ে তিনি কয়েকটি ইতালীয় চলচ্চিত্র ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৪৫ সালে ১৮ বছর বয়সে তিনি মন্তে কাস্তেল্লো দি ভিবিওর তিয়াত্রো দেল্লা কনকর্দিয়ায় এদুয়ার্দো স্কারপেত্তার সান্তারেল্লিনা নাটকে অভিনয় করেন।

১৯৪৭ সালে লল্লোব্রিজিদা মিস ইতালিয়া সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন, যার ফলে তিনি জাতীয় পরিসরে পরিচিতি অর্জন করেন।

কর্মজীবন

১৯৫৩ সালে লল্লোব্রিজিদার অভিনীত পানে, আমোরে এ ফান্তাসিয়া চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে সফলতা অর্জন করে।[৩] তিনি এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তো লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ বিদেশি অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এরপর তিনি লা প্রোভিনচিয়ালে (১৯৫৩) ও লা রোমানা (১৯৫৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

তিনি লা দোন্নো পিউ বেল্লা দেল মোন্দো (১৯৫৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তার প্রথম দাভিদ দি দোনাতেল্লো লাভ করেন। এই চলচ্চিত্রে তিনি ইতালীয় সোপরানো লিনা কাভালিয়েরির চরিত্রে অভিনয় করেন, এবং নিজের কণ্ঠে কয়েকটি তোস্কা গান।

তিনি ১৯৬২ সালে স্টিফেন বয়েডের বিপরীতে জঁ দেলানয়ের পরিচালনায় ভেনেরে ইমপেরিয়েলে (১৯৬২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তোদাভিদ দি দোনাতেল্লো লাভ করেন। এরপর তিনি শন কনারির বিপরীতে ওম্যান অব স্ট্র (১৯৬৪), রক হাডসনের বিপরীতে স্ট্রেঞ্জ বেডফেলোস (১৯৬৫) ও অ্যালেক গিনেসের বিপরীতে হোটেল পারাদিজো (১৯৬৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

তিনি শেলি উইন্টার্স, ফিল সিলভার্স, পিটার লফোর্ডটেলি স্যাভালাসের সাথে বোনা সেরা, মিসেস ক্যাম্পবেল (১৯৬৮) চলচ্চিত্র অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তার তৃতীয় দাভিদ দি দোনাতেল্লো লাভ করেন।

তথ্যসূত্র

  1. "Legendary Actress Gina Lollobrigida To be Honored at Largest Italian-American Gala in Nation's Capital | The National Italian American Foundation"এনআইএএফ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৮ 
  2. ডোনাডিও, রেচেল (২৪ অক্টোবর ২০০৮)। "The Lifetime Honors Arrive for Gina Lollobrigida; Meanwhile, the Life Goes On"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৮ 
  3. ওয়েরবা, হ্যাংক (২৬ নভেম্বর ১৯৫৮)। "Kept Out of Hollywood 8 Years, Lollobrigida Pretty Mad at Hughes"ভ্যারাইটি। পৃষ্ঠা ১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২০Archive.org-এর মাধ্যমে। 

বহিঃসংযোগ