এয়ারটেল (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Porikhamulok (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Porikhamulok (আলোচনা | অবদান) হালনাগাদ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক কোম্পানি |
{{তথ্যছক কোম্পানি |
||
| name = |
| name = রবি আজিয়াটা লিমিটেড |
||
| logo = Robi airtel.png |
| logo = Robi airtel.png |
||
| type = [[রবি (মোবাইল ফোন কোম্পানি)|রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ]] একটি পণ্য ব্র্যান্ড |
| type = [[রবি (মোবাইল ফোন কোম্পানি)|রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ]] একটি পণ্য ব্র্যান্ড |
১১:০১, ২৯ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:Robi airtel.png | |
ধরন | রবি আজিয়াটা লিমিটেডের একটি পণ্য ব্র্যান্ড |
---|---|
শিল্প | টেলিযোগাযোগ |
পূর্বসূরী | ওয়ারিদ টেলিকম বাংলাদেশ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১০ মে ২০০৭ |
অবস্থা | রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সঙ্গে একত্রিত |
সদরদপ্তর | রবি কার্যালয়, ৫৩, গুলশান দক্ষিণ এভিনিউ, গুলশান, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ |
পরিষেবাসমূহ | মোবাইল টেলিফোনি, জিপিআরএস, এজ, ৪ জি +, আন্তর্জাতিক রোমিং |
আয় | ৳ ৩৮.৮৫ বিলিয়ন (রবি + এয়ারটেল বিডি) |
ওয়েবসাইট | এয়ারটেল (রবি আজিয়াটা লিমিটেড) |
এয়ারটেল হচ্ছে বাংলাদেশে রবি আজিয়াটা লিমিটেড পরিচালিত একটি পণ্য ব্র্যান্ড, যেটি রবি আজিয়াটা লিমিটেডের লাইসেন্সের অধীনে পরিচালিত।[১] ১৬ নভেম্বর ২০১৬ সালে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড ও রবি আজিয়াটা লিমিটেড একত্রিত হয়। এই একীভূতকরণের ফলে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড আইনগত বিলুপ্ত হয় এবং এয়ারটেল গ্রাহকরা রবি আজিয়াটা লিমিটেডের অধীনে পরিচালিত হতে শুরু করে। বাংলাদেশে এয়ারটেল গ্রাহকরা রবি আজিয়াটা লিমিটেডের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে। এখন থেকে এয়ারটেল এবং এর ০১৬ নম্বর সিরিজ টি রবি আজিয়াটা লিমিটেডের মালিকানাধীন ।
রবি ও এয়ারটেল একীভূতকরণের শর্ত ছিলো রবি এয়ারটেল মিলিতভাবে রবি নামে চলবে এবং একীভূত হবার ২ বছরের মধ্যে এয়ারটেল নামটি বিলুপ্ত হবে, রবি ও এয়ারটেল উভয় গ্রাহক রবি নামে পরিচিত হবে। বর্তমানে এয়ারটেল এর একাধিক ব্লক এর নতুন সংযোগ বিক্রি তে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে । [২]
ইতিহাস
২০০৫ সালের ডিসেম্বরে ওয়ারিদ টেলিকম ইন্টারন্যাশনাল এলএলসি ৫০ মিলিয়ন ডলার এর বিনিময়ে বিটিআরসি থেকে বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জিএসএম মোবাইল অপারেটর হিসাবে লাইসেন্স পায়। ১০ মে, ২০০৭ সালে ৬১টি জেলায় নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রদানের মাধ্যমে এবং ৭০% জনসমষ্টিকে ঘিরে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ওয়ারিদ ১ লক্ষ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ভারতের ভারতী এয়ারটেল নিকট কোম্পানির ৭০% শেয়ার বিক্রিয় করে। পরবর্তীতে যা এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড নাম ধারণ করে। ভারতী প্রস্তাবের মধ্যে ছিল কোম্পানির নতুন শেয়ার তৈরির জন্য ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রাথমিক বিনিয়োগ করার। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন ৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে এই চুক্তিকে অনুমোদন করে। একই বছরের ২০ ডিসেম্বর তা এয়ারটেল নামে সেবা প্রদান শুরু করে।
মার্চ ২০১৩ সালে, ওয়ারিদ তার বাকী ৩০% শেয়ার ভারতী এয়ারটেলের মালিকানাধীন সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ভারতি এয়ারটেল হোল্ডিংস পিটি লিমিটেডের কাছে ৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বিক্রি করে।
২০১৬-এর জানুয়ারিতে রবি এবং এয়ারটেল বাংলাদেশ ঘোষণা করে যে তারা তাদের অপারেটরকে এওত্রিত করতে চায়, এবং যৌথ সত্তাটি রবি নামে পরিচিত হবে। ১৬ নভেম্বর ২০১৬ সালে একীভূত কোম্পানি হিসেবে যাত্রা রবি যাত্রা শুরু করে।[৩]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "এয়ারটেল সম্পর্কে"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "রবির '০১৬০' ও '০১৬১' নম্বর বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল"। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "এক হল রবি-এয়ারটেল"। bangla.bdnews24.com। ১৬ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৮।