ইব্রাহিমীয় ধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন- অউব্রা ব্যবহার করে
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
*{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| শেষাংশ =Lawson | প্রথমাংশ =Todd | সম্পাদক-শেষাংশ =Cusack| সম্পাদক-প্রথমাংশ =Carole M. | সম্পাদক২-শেষাংশ =Hartney |সম্পাদক২-প্রথমাংশ = Christopher| শিরোনাম =Baha'i Religious History| সাময়িকী = Journal of Religious History| খণ্ড =36| সংখ্যা নং =4| পাতাসমূহ =463–470| তারিখ =December 13, 2012| ইউআরএল =http://bahai-library.com/lawson_bahai_religious_history| jstor =| issn =1467-9809| ডিওআই =10.1111/j.1467-9809.2012.01224.x| সংগ্রহের-তারিখ = September 5, 2013 }}
*{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| শেষাংশ =Lawson | প্রথমাংশ =Todd | সম্পাদক-শেষাংশ =Cusack| সম্পাদক-প্রথমাংশ =Carole M. | সম্পাদক২-শেষাংশ =Hartney |সম্পাদক২-প্রথমাংশ = Christopher| শিরোনাম =Baha'i Religious History| সাময়িকী = Journal of Religious History| খণ্ড =36| সংখ্যা নং =4| পাতাসমূহ =463–470| তারিখ =December 13, 2012| ইউআরএল =http://bahai-library.com/lawson_bahai_religious_history| jstor =| issn =1467-9809| ডিওআই =10.1111/j.1467-9809.2012.01224.x| সংগ্রহের-তারিখ = September 5, 2013 }}
*{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Collins | প্রথমাংশ = William P., reviewer | শিরোনাম = Review of: The Children of Abraham : Judaism, Christianity, Islam / F. E. Peters. -- New ed. -- Princeton, NJ : Princeton University Press, 2004 | সাময়িকী = Library Journal |খণ্ড = 129 |সংখ্যা নং = 14 | পাতাসমূহ = 157, 160 | প্রকাশক = | অবস্থান = New York | তারিখ = September 1, 2004 |ইউআরএল =http://www.hclib.org/pub/bookspace/discuss/?bib=1061320&theTab=Reviews | সংগ্রহের-তারিখ = Sep 13, 2013}}</ref>
*{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Collins | প্রথমাংশ = William P., reviewer | শিরোনাম = Review of: The Children of Abraham : Judaism, Christianity, Islam / F. E. Peters. -- New ed. -- Princeton, NJ : Princeton University Press, 2004 | সাময়িকী = Library Journal |খণ্ড = 129 |সংখ্যা নং = 14 | পাতাসমূহ = 157, 160 | প্রকাশক = | অবস্থান = New York | তারিখ = September 1, 2004 |ইউআরএল =http://www.hclib.org/pub/bookspace/discuss/?bib=1061320&theTab=Reviews | সংগ্রহের-তারিখ = Sep 13, 2013}}</ref>

* [[ইহুদি ধর্ম]]
* [[ইহুদি ধর্ম]]

* [[খ্রিস্ট ধর্ম]]
* [[খ্রিস্ট ধর্ম]]

* [[ইসলাম ধর্ম]]
* [[ইসলাম ধর্ম]]

* [[বাহাই ধর্ম]]
* [[বাহাই ধর্ম]]

* [[দ্রুজ]]
* [[দ্রুজ]]

* [[রাস্তাফারি]]
* [[রাস্তাফারি]]


৪২ নং লাইন: ৩৬ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|ইহুদি ধর্ম}}
{{মূল নিবন্ধ|ইহুদি ধর্ম}}


ইহুদী ধর্মানুসারীরা নিজেদেরকে আব্রাহামের (ইব্রাহিমের) পৌত্র [[যাকোব]] ([[ইয়াকুব]])-এর উত্তরপুরুষ বলে মনে করেন। এই ধর্ম কঠোরভাবে [[একেশ্বরবাদ|একেশ্বরবাদে]] বিশ্বাসী। তাদের মূল ধর্মীয় বিধান বা হালাখা অনুসারে, এই ধর্মের অন্তর্গত সকল শাখার মূলগত ধর্মগ্রন্থ একটিই- [[তোরাহ]] বা [[তানাখ]] বা তাওরাত বা হিব্রু বাইবেল। ইহুদীদের ইতিহাসজুড়ে বিভিন্ন ধর্মসংশ্লিষ্ট পন্ডিত ব্যক্তি ইহুদী ধর্মের মূল মত নির্দিষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রস্তাব করেন, যাদের সবগুলোই বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে যায়। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা বলে [http://en.wikipedia.org/wiki/Maimonides Maimonides] প্রদত্ত "[http://en.wikipedia.org/wiki/Jewish_principles_of_faith বিশ্বাসের তেরোটি নীতি]" স্বীকৃত, যা দ্বাদশ শতকে প্রদত্ত হয়। অর্থোডক্স ইহুদী এবং রক্ষণশীল ইহুদী মতে, [[মোশি]] ([[মুসা]]) সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণী সত্য; তিনি পূর্বতন বা পরবর্তী সকল নবী তথা প্রেরিতপুরুষের নেতৃত্বস্থানীয়।
ইহুদী ধর্মানুসারীরা নিজেদেরকে আব্রাহামের (ইব্রাহিমের) পৌত্র [[যাকোব]] ([[ইয়াকুব]])-এর উত্তরপুরুষ বলে মনে করেন। এই ধর্ম কঠোরভাবে [[একেশ্বরবাদ|একেশ্বরবাদে]] বিশ্বাসী। তাদের মূল ধর্মীয় বিধান বা হালাখা অনুসারে, এই ধর্মের অন্তর্গত সকল শাখার মূলগত ধর্মগ্রন্থ একটিই- [[তোরাহ]] বা [[তানাখ]] বা তাওরাত বা হিব্রু বাইবেল। ইহুদীদের ইতিহাসজুড়ে বিভিন্ন ধর্মসংশ্লিষ্ট পণ্ডিত ব্যক্তি ইহুদী ধর্মের মূল মত নির্দিষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রস্তাব করেন, যাদের সবগুলোই বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে যায়। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা বলে [http://en.wikipedia.org/wiki/Maimonides Maimonides] প্রদত্ত "[http://en.wikipedia.org/wiki/Jewish_principles_of_faith বিশ্বাসের তেরোটি নীতি]" স্বীকৃত, যা দ্বাদশ শতকে প্রদত্ত হয়। অর্থোডক্স ইহুদী এবং রক্ষণশীল ইহুদী মতে, [[মোশি]] ([[মুসা]]) সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণী সত্য; তিনি পূর্বতন বা পরবর্তী সকল নবী তথা প্রেরিতপুরুষের নেতৃত্বস্থানীয়।


==== খ্রিস্ট ধর্ম ====
==== খ্রিস্ট ধর্ম ====
৫৪ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|ইসলাম}}
{{মূল নিবন্ধ|ইসলাম}}


'''ইসলাম ''' অর্থ আত্মসমর্পণ করা। যিনি নিজের ইচ্ছাকে স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ করে দেন এবং নিজের ইচ্ছায় জীবন পরিচালিত না করে স্রষ্টার দেয়া বিধি-নিষেধ মেনে চলেন তিনিই [[ইসলাম]] ধর্মের অনুসারী। আর ইসলামের অনুসারীদেরকে আরবীতে বলা হয় [[মুসলিম]]।
'''ইসলাম ''' অর্থ আত্মসমর্পণ করা। যিনি নিজের ইচ্ছাকে স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ করে দেন এবং নিজের ইচ্ছায় জীবন পরিচালিত না করে স্রষ্টার দেয়া বিধি-নিষেধ মেনে চলেন তিনিই [[ইসলাম]] ধর্মের অনুসারী। আর ইসলামের অনুসারীদেরকে আরবীতে বলা হয় [[মুসলিম]]।


পৃথিবীর প্রথম মানব [[আদম|হযরত আদম (আঃ)]] হতেই ইসলাম ধর্মের শুরু। হযরত আদম (এডাম) ইসলামের প্রথম [[নবী]] । আল্লাহ মানবজাতিকে পথপ্রদর্শনের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য [[নবী]] ও [[রাসূল]] (বার্তাবাহক) প্রেরণ করেছেন। আর ইসলামী ইতিহাসবেত্তাদের মতানুযায়ী এসব বার্তাবাহকের সংখ্যা প্রায় এক লক্ষ চব্বিশ হাজার।
পৃথিবীর প্রথম মানব [[আদম|হযরত আদম (আঃ)]] হতেই ইসলাম ধর্মের শুরু। হযরত আদম (এডাম) ইসলামের প্রথম [[নবী]] । আল্লাহ মানবজাতিকে পথপ্রদর্শনের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য [[নবী]] ও [[রাসূল]] (বার্তাবাহক) প্রেরণ করেছেন। আর ইসলামী ইতিহাসবেত্তাদের মতানুযায়ী এসব বার্তাবাহকের সংখ্যা প্রায় এক লক্ষ চব্বিশ হাজার।


এরই ধারাবাহিকতায় ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম নেয়া এই ধর্মের সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী হলেন [[মুহাম্মাদ|হযরত মুহাম্মদ (সা:)]]।
এরই ধারাবাহিকতায় ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম নেয়া এই ধর্মের সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী হলেন [[মুহাম্মাদ|হযরত মুহাম্মদ (সা:)]]।


ইসলাম ধর্মের মূল বিশ্বাস হলো: আল্লাহ'র কোনো অংশীদার নেই এবং মুহাম্মদ (সা:) হলেন আল্লাহর বান্দা ও একজন [[রাসূল]]। এই ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ হলো [[কুরআন]], আর কুরআনে আল্লাহ মানবজাতির চলার পথকে সংক্ষেপে ব্যক্ত করেছেন। আর তাই কুরআন হলো পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে অনুবাদ অযোগ্য বই। তাই এই কুরআনের ব্যাখ্যায় দ্বারস্থ হতে হয় সহীহ বা যাচাইকৃত [[হাদিস]] সংকলনসমূহের উপর।
ইসলাম ধর্মের মূল বিশ্বাস হলো: আল্লাহ'র কোনো অংশীদার নেই এবং মুহাম্মদ (সা:) হলেন আল্লাহর বান্দা ও একজন [[রাসূল]]। এই ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ হলো [[কুরআন]], আর কুরআনে আল্লাহ মানবজাতির চলার পথকে সংক্ষেপে ব্যক্ত করেছেন। আর তাই কুরআন হলো পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে অনুবাদ অযোগ্য বই। তাই এই কুরআনের ব্যাখ্যায় দ্বারস্থ হতে হয় সহীহ বা যাচাইকৃত [[হাদিস]] সংকলনসমূহের উপর।

১৭:৫০, ২২ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইহুদিদের ডেভিড বা দাউদের তারকা (উপরে), খ্রীস্টান ক্রুস ( ছলিল ) (মাঝে), ইসলামের চাঁদ ও তারা (হিলাল) (নিচে)

ইব্রাহিমীয় ধর্ম বা আব্রাহামীয় ধর্ম (ইংরেজি: Abrahamic Religion), যাকে সেমেটিক ধর্ম বা সেমিটিক ধর্মও বলা হয়, এটি দ্বারা দূরপ্রাচ্য এলাকার একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোকে বোঝানো হয়, যাদের মধ্যে আব্রাহাম বা ইব্রাহিমের সাথে সম্পর্কিত ধর্মীয় উৎপত্তি[১] অথবা ধর্মীয় ইতিহাসগত ধারাবাহিকতা বিদ্যমান।[২][৩][৪] এইসব ধর্ম তিনি বা তার বংশধর প্রচার করেছেন। ভারত, চীন, জাপান ইত্যাদি দেশের উপজাতীয় অঞ্চল বাদ দিয়ে সারা বিশ্বে এই মতবাদের আধিপত্য।[৫]

ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহের বৈশিষ্ট্য

একেশ্বরবাদ

ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহ

তালিকা

সূচনালগ্ন অনুসারে ক্রমবিন্যাস করলে, প্রধান ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহ হচ্ছে- [৬]

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

ইহুদি ধর্ম

ইহুদী ধর্মানুসারীরা নিজেদেরকে আব্রাহামের (ইব্রাহিমের) পৌত্র যাকোব (ইয়াকুব)-এর উত্তরপুরুষ বলে মনে করেন। এই ধর্ম কঠোরভাবে একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী। তাদের মূল ধর্মীয় বিধান বা হালাখা অনুসারে, এই ধর্মের অন্তর্গত সকল শাখার মূলগত ধর্মগ্রন্থ একটিই- তোরাহ বা তানাখ বা তাওরাত বা হিব্রু বাইবেল। ইহুদীদের ইতিহাসজুড়ে বিভিন্ন ধর্মসংশ্লিষ্ট পণ্ডিত ব্যক্তি ইহুদী ধর্মের মূল মত নির্দিষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রস্তাব করেন, যাদের সবগুলোই বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে যায়। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা বলে Maimonides প্রদত্ত "বিশ্বাসের তেরোটি নীতি" স্বীকৃত, যা দ্বাদশ শতকে প্রদত্ত হয়। অর্থোডক্স ইহুদী এবং রক্ষণশীল ইহুদী মতে, মোশি (মুসা) সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণী সত্য; তিনি পূর্বতন বা পরবর্তী সকল নবী তথা প্রেরিতপুরুষের নেতৃত্বস্থানীয়।

খ্রিস্ট ধর্ম

খ্রিস্টধর্ম সূচিত হয় ইহুদী ধর্মের একটি শাখা হিসাবে। এর উৎপত্তি ভূমধ্যসাগরীয় উপত্যকায় (বর্তমান ফিলিস্তিন ও ইসরাইল), খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকে। পরবর্তীতে এটি পৃথক বিশ্বাস এবং ধর্মাচরণযুক্ত আলাদা ধর্ম হিসাবে বিস্তৃত হয়। খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম যিশু (ঈসা(আ:))- প্রায় সকল মতেই তাকে ঐশ্বরিক বলে মনে করা হয়। খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদ মতানুযায়ী যিশু ঐশ্বরিক তিন চরিত্রের একজন। খ্রিস্টীয় বাইবেল খ্রিস্টধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত; তবে এক্ষেত্রে ঐতিহ্যগত কিছু মতপার্থক্য পরিলক্ষিত হয়, যেমনঃ- রোমান ক্যাথলিক মত এবং পূর্বস্থিত অর্থোডক্স মত।

ইসলাম ধর্ম

ইসলাম অর্থ আত্মসমর্পণ করা। যিনি নিজের ইচ্ছাকে স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ করে দেন এবং নিজের ইচ্ছায় জীবন পরিচালিত না করে স্রষ্টার দেয়া বিধি-নিষেধ মেনে চলেন তিনিই ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আর ইসলামের অনুসারীদেরকে আরবীতে বলা হয় মুসলিম

পৃথিবীর প্রথম মানব হযরত আদম (আঃ) হতেই ইসলাম ধর্মের শুরু। হযরত আদম (এডাম) ইসলামের প্রথম নবী । আল্লাহ মানবজাতিকে পথপ্রদর্শনের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবীরাসূল (বার্তাবাহক) প্রেরণ করেছেন। আর ইসলামী ইতিহাসবেত্তাদের মতানুযায়ী এসব বার্তাবাহকের সংখ্যা প্রায় এক লক্ষ চব্বিশ হাজার।

এরই ধারাবাহিকতায় ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম নেয়া এই ধর্মের সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী হলেন হযরত মুহাম্মদ (সা:)

ইসলাম ধর্মের মূল বিশ্বাস হলো: আল্লাহ'র কোনো অংশীদার নেই এবং মুহাম্মদ (সা:) হলেন আল্লাহর বান্দা ও একজন রাসূল। এই ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ হলো কুরআন, আর কুরআনে আল্লাহ মানবজাতির চলার পথকে সংক্ষেপে ব্যক্ত করেছেন। আর তাই কুরআন হলো পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে অনুবাদ অযোগ্য বই। তাই এই কুরআনের ব্যাখ্যায় দ্বারস্থ হতে হয় সহীহ বা যাচাইকৃত হাদিস সংকলনসমূহের উপর।

এই ধর্মের উল্লেখযোগ্য দিক হলো পবিত্র কুরআনে মানবজীবনের সমস্ত দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পারিবারিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবন থেকে শুরু করে সমস্ত সমস্যার সমাধান দেয়া হয়েছে এই গ্রন্থে এবং পরবর্তীতে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের মানদন্ডও দিয়ে দেয়া হয়েছে এই ধর্মে।ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মুহাম্মদ (সা:)। ইসলাম ধর্ম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের মুসলমান বলা হয়। মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান সাধারণত দুইটি।

বাহাই ধর্ম

দ্রুজ

রাস্তাফারি

তথ্যসূত্র

  1. "Philosophy of Religion"Encyclopædia Britannica। ২০১০। ২১ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১০ 
  2. Massignon 1949, পৃ. 20–23
  3. Smith 1998, পৃ. 276
  4. Derrida 2002, পৃ. 3
  5. C.J. Classification of religions: Geographical. Encyclopædia Britannica, 2007. Accessed: 15 May 2013
  6. *"Why "Abrahamic"?"। Lubar Institute for Religious Studies at U of Wisconsin। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১২