রংপুর ক্যাডেট কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ →কাঠামো |
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) rm ph no |
||
৭৫ নং লাইন: | ৭৫ নং লাইন: | ||
===নির্বাচন প্রক্রিয়া=== |
===নির্বাচন প্রক্রিয়া=== |
||
ত্রুটিহীন আবেদন পত্র সম্পন্ন প্রার্থীগণকে বাংলা, ইংরেজী, অংক এবং সাধারণ জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক চারটি লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয়। উত্তীর্ণ নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থীকে মৌখিক ও ডাক্তারী পরীক্ষায় ডাকা হয়। সমস্ত পরীক্ষায় উপযুক্ত বিবেচিতদের মধ্য থেকে সাধারনত প্রথম পঞ্চাশ জন চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়। |
ত্রুটিহীন আবেদন পত্র সম্পন্ন প্রার্থীগণকে বাংলা, ইংরেজী, অংক এবং সাধারণ জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক চারটি লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয়। উত্তীর্ণ নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থীকে মৌখিক ও ডাক্তারী পরীক্ষায় ডাকা হয়। সমস্ত পরীক্ষায় উপযুক্ত বিবেচিতদের মধ্য থেকে সাধারনত প্রথম পঞ্চাশ জন চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়। |
||
বিস্তারিত তথ্যের জন্য: |
|||
<br />''রংপুর ক্যাডেট কলেজ'' |
|||
''টেলিফোন'':+৮৮০-৫২১-৬২১৭৪ |
|||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
১৫:২৮, ২১ আগস্ট ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রংপুর ক্যাডেট কলেজ | |
---|---|
অবস্থান | |
রংপুর শহর হতে ৫ কিলোমিটার দূরে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে | |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | জ্ঞানই শক্তি |
ইআইআইএন | ১২৭৪৮৩ |
আয়তন | ৩৭ একর |
রংপুর ক্যাডেট কলেজ বাংলাদেশের একটি মিলিটারি উচ্চ বিদ্যালয়।
ইতিহাস
পূর্বস্থিত রংপুর রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের মাধ্যমে ১৯৭৯ সালে তা রংপুর ক্যাডেট কলেজরূপে আত্মপ্রকাশ করে। এসময় পার্শ্বস্থ রংপুর কারমাইকেল কলেজ হতে কিছু জমি অধিগ্রহণ করা হয়। এ বছরই এর শিক্ষা কার্য্যক্রম শুরু হয়। কলেজটির প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন কমান্ডার হাবিবুর রহমান।
অবস্থান
রংপুর শহর হতে ৫ কিলোমিটার দূরে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে।
কাঠামো
সমগ্র ব্যবস্থাটি পরিপূর্ণরূপে পরিকল্পিত, ক্যাডেট কলেজ হিসেবে যা সকল চাহিদা পূরণে সক্ষম। কলেজের আয়তন অনুযায়ী পুরো ব্যবস্থাটি গড়ে উঠেছে। ক্যাম্পাসের প্রধান অংশগুলো হল:
- প্রধান একাডেমিক ভবন
- ক্যাডেটদের আবাসিক হাউজ সমূহ
- ডাইনিং হল
- মসজিদ
- হাসপাতাল
- তিনটি খেলার মাঠ
- ক্যান্টিন ও বারবার শপ
- স্টোর হাউজ
- টুল শপ
- শিক্ষকমন্ডলী ও কলেজের অন্যান্য স্টাফদের আবাসিক এলাকা
শিক্ষা কার্য্যক্রম
২০০৫ সালে এস. এস. সি. পরীক্ষায় ৫২ জন ক্যাডেট অংশগ্রহণ করে। যাদের মধ্যে ৪৮ জন জি. পি. এ. ৫ , অর্জন করে। একই বছরে এইচ. এস. সি. পরীক্ষায় ৫০ জন ক্যাডেট অংশগ্রহণ করে। যাদের মধ্যে ৪২ জন জি. পি. এ. ৫ , অর্জন করে। ২০০৫ সালে এস. এস. সি. পরীক্ষায় ৫১ জন ক্যাডেট অংশগ্রহণ করে। যাদের মধ্যে ৪৯ জন জি. পি. এ. ৫ , অর্জন করে।
ভর্তি প্রক্রিয়া
ভর্তির নিয়মাবলী
আবেদন
অন্যান্য ক্যাডেট কলেজগুলোর মতই বছরে মাত্র একবার এবং শুধুমাত্র সপ্তম শ্রেণীতে ছাত্র ভর্তি করা হয়। সাধারণত নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের প্রধাণ প্রধাণ সংবাদপত্রগুলোতে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নির্ধারিত ফর্মে আবেদন পত্র আহবান করা হয়।
যোগ্যতা
- ভর্তির বছরের পহেলা জানুয়ারীতে বয়স এগার থেকে সাড়ে বারো বছরের মাঝে হতে হবে।
- প্রার্থীকে ষষ্ঠ শ্রেণী উত্তীর্ণ হতে হবে। ষষ্ঠ শ্রেণীর চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেছে এমন।
- জন্মসূত্রে অথবা অধিবাসন আইনে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- শারীরিক যোগ্যতা সম্পন্ন।
- উচ্চতা ৪ ফুট ৭ ইঞ্চি হতে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চির মধ্যে হতে হবে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া
ত্রুটিহীন আবেদন পত্র সম্পন্ন প্রার্থীগণকে বাংলা, ইংরেজী, অংক এবং সাধারণ জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক চারটি লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হয়। উত্তীর্ণ নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থীকে মৌখিক ও ডাক্তারী পরীক্ষায় ডাকা হয়। সমস্ত পরীক্ষায় উপযুক্ত বিবেচিতদের মধ্য থেকে সাধারনত প্রথম পঞ্চাশ জন চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়।