সরস্বতী (দেবী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রতিমাকল্প: বানান সংশোধন।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
অপ্রয়োজনীয় তথ্য বাদ দিয়ে দেয়া হয়েছে। বানান ও বিষয়বস্তু সংশোধন করে সঠিক তথ্য যোগ করা হয়েছে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
| Sanskrit_Transliteration = সরস্বতী
| Sanskrit_Transliteration = সরস্বতী
| Affiliation = [[দেবী]] , [[ত্রিদেবী]]
| Affiliation = [[দেবী]] , [[ত্রিদেবী]]
| Abode = [[ব্রহ্মলোক]]
| Abode = [[ব্রহ্মলোক/সত্যলোক]]
| Consort = [[ব্রহ্মা]]
| Consort = [[ব্রহ্মা]]
| Mantra = ওঁ ঐঁ সরস্বত্যৈ নমঃ<br>'''[[গায়ত্রী মন্ত্র]]''' : ওঁ বাগদেব্যৈ বিদ্মহে ব্রহ্মরাজায় ধীমহি তন্নোঃ দেবী প্রচোদয়াৎ।,ওম শান্তি ব্রম্যবা প্রিয়ে নমঃ স্তুতি
| Mantra = ওঁ শ্রী শ্রী সরস্বত্যৈ নমঃ<br>'''[[গায়ত্রী মন্ত্র]]''' : ওঁ বাগদেব্যৈ বিদ্মহে ব্রহ্মরাজায় ধীমহি তন্নোঃ দেবী প্রচোদয়াৎ।।
| Mount = [[শ্বেত হংস]]।
|সঙ্গী = প্রজাপতি ব্রহ্মা।
| Mount = [[ময়ূর]]<br>[[হংস]]
}}
}}
{{হিন্দুধর্ম}}
{{হিন্দুধর্ম}}
{{ইন্ডিক পাঠ্য রয়েছে}}
'''সরস্বতী''' ({{lang-sa|सरस्वती}}) হলেন জ্ঞান, সংগীত, শিল্পকলা, বুদ্ধি ও বিদ্যার [[হিন্দুধর্ম|হিন্দু]] দেবী।<ref name=dkingsley/> তিনি সরস্বতী-[[লক্ষ্মী]]-[[পার্বতী]] এই ত্রিদেবীর অন্যতম। এই ত্রিদেবীর কাজ হল [[ব্রহ্মা]], [[বিষ্ণু]] ও [[শিব|শিবকে]] যথাক্রমে জগৎ সৃষ্টি পালন করতে সাহায্য করা।<ref>Encyclopaedia of Hinduism, p. 1214; Sarup & Sons, ISBN 978-81-7625-064-1</ref>


'''সরস্বতী''' হলেন জ্ঞান, সংগীত, শিল্পকলা, বুদ্ধি ও বিদ্যার [[হিন্দুধর্ম|হিন্দু]] দেবী। তিনি সরস্বতী-[[লক্ষ্মী]]-[[পার্বতী]] এই ত্রিদেবীর অন্যতম। এই ত্রিদেবীর কাজ হল [[ব্রহ্মা]], [[বিষ্ণু]] ও [[শিব|শিবকে]] যথাক্রমে জগৎ সৃষ্টি পালন করতে সাহায্য করা। সরস্বতীর গায়ের রং শুভ্র(সাদা)। শ্বেতপদ্ম তার আসন। তার এক হাতে পুস্তক ও এক হাতে বীণা। তার হাতে বীণা থাকায় তাকে বীণাপাণি বলা হয়। মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষের পন্ঞ্চমী তিথিতে সরস্বতীপূজা হয়। সরস্বতীর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় [[ঋগ্বেদে]]। তিনি ব্রহ্মার স্ত্রী।
সরস্বতীর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় [[ঋগ্বেদ|ঋগ্বেদে]]। বৈদিক যুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত তিনি হিন্দুধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ দেবী।<ref name=davidk/> হিন্দুরা [[বসন্তপঞ্চমী]] (মাঘ মাসের শুক্লাপঞ্চমী তিথি) তিথিতে [[সরস্বতী পূজা]] করে।<ref>[http://knowindia.gov.in/knowindia/state_uts.php?id=79 Vasant Panchami Saraswati Puja] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140923070714/http://knowindia.gov.in/knowindia/state_uts.php?id=79 |তারিখ=২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ }}, Know India - Odisha Fairs and Festivals</ref> এই দিন ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাতেখড়ি হয়।<ref>[http://www.assemblies.org.uk/pri/1612/the-festival-of-vasant-panchami-a-new-beginning The festival of Vasant Panchami: A new beginning], Alan Barker, United Kingdom</ref> [[বৌদ্ধ]]<ref name="tdonaldson">Thomas Donaldson (2001), Iconography of the Buddhist Sculpture of Orissa, ISBN 978-8170174066, pages 274-275</ref> ও পশ্চিম ও মধ্য [[ভারত|ভারতে]] [[জৈন|জৈনরাও]] সরস্বতীর পূজা করেন।<ref name=BMA>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=[[Birmingham Museum of Art]]|শিরোনাম=Birmingham Museum of Art : guide to the collection|বছর=2010|প্রকাশক=Birmingham Museum of Art|অবস্থান=[Birmingham, Ala]|আইএসবিএন=978-1-904832-77-5|পাতাসমূহ=55|ইউআরএল=http://artsbma.org}}</ref>

জ্ঞান, সংগীত ও শিল্পকলার দেবী হিসেবে ভারতের বাইরে [[জাপান]], [[ভিয়েতনাম]], [[বালি]] ([[ইন্দোনেশিয়া]]) ও [[মায়ানমার|মায়ানমারেও]] সরস্বতী পূজার চল আছে।<ref name=dk95/>
বৈদিক যুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত তিনি হিন্দুধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ দেবী। এই দিন ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাতেখড়ি হয়।


== প্রতিমাকল্প ==
== প্রতিমাকল্প ==

১০:৩৫, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সরস্বতী
দেবনাগরীसरस्वती


সরস্বতী হলেন জ্ঞান, সংগীত, শিল্পকলা, বুদ্ধি ও বিদ্যার হিন্দু দেবী। তিনি সরস্বতী-লক্ষ্মী-পার্বতী এই ত্রিদেবীর অন্যতম। এই ত্রিদেবীর কাজ হল ব্রহ্মা, বিষ্ণুশিবকে যথাক্রমে জগৎ সৃষ্টি পালন করতে সাহায্য করা। সরস্বতীর গায়ের রং শুভ্র(সাদা)। শ্বেতপদ্ম তার আসন। তার এক হাতে পুস্তক ও এক হাতে বীণা। তার হাতে বীণা থাকায় তাকে বীণাপাণি বলা হয়। মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষের পন্ঞ্চমী তিথিতে সরস্বতীপূজা হয়। সরস্বতীর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। তিনি ব্রহ্মার স্ত্রী।

বৈদিক যুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত তিনি হিন্দুধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ দেবী। এই দিন ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাতেখড়ি হয়।

প্রতিমাকল্প

ধ্যানমন্ত্রে বর্ণিত প্রতিমাকল্পটিতে দেবী সরস্বতীকে শ্বেতবর্ণা, শ্বেত পদ্মে আসীনা, মুক্তার হারে ভুষিতা, পদ্মলোচনা ও বীণাপুস্তকধারিণী এক দিব্য নারীমূর্তিরূপে কল্পনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে,

ওঁ তরুণশকলমিন্দোর্বিভ্রতী শুভ্রকান্তিঃ কুচভরনমিতাঙ্গী সন্নিষণ্ণা সিতাব্জে।
নিজকরকমলোদ্যল্লেখনীপুস্তকশ্রীঃ সকলবিভবসিদ্ধৈ পাতু বাগ্দেবতা নঃ।।

অর্থাৎ, “চন্দ্রের নূতন কলাধারিণী, শুভ্রকান্তি, কুচভরনমিতাঙ্গী, শ্বেত পদ্মাসনে (উত্তমরূপে) আসীনা, হস্তে ধৃত লেখনী ও পুস্তকের দ্বারা শোভমানা বাগ্‌দেবী সকল বিভবপ্রাপ্তির জন্য আমাদিগকে রক্ষা করুন।” [১]

আবার পদ্মপুরাণ-এ উল্লিখিত সরস্বতীস্তোত্রম্-এ বর্ণিত হয়েছে,

শ্বেতপদ্মাসনা দেবী শ্বেতপুষ্পোপশোভিতা।
শ্বেতাম্বরধরা নিত্যা শ্বেতগন্ধানুলেপনা।।১
শ্বেতাক্ষসূত্রহস্তা চ শ্বেতচন্দনচর্চিতা।
শ্বেতবীণাধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কারভূষিতা।।২
ইত্যাদি

অর্থাৎ, “দেবী সরস্বতী আদ্যন্তবিহীনা, শ্বেতপদ্মে আসীনা, শ্বেতপুষ্পে শোভিতা, শ্বেতবস্ত্র-পরিহিতা এবং শ্বেতগন্ধে অনুলিপ্তা।১ অধিকন্তু তাঁহার হস্তে শ্বেত রুদ্রাক্ষের মালা; তিনি শ্বেতচন্দনে চর্চিতা, শ্বেতবীণাধারিণী, শুভ্রবর্ণা এবং শ্বেত অলঙ্কারে ভূষিতা।২”[২]

ধ্যান বা স্তোত্রবন্দনায় উল্লেখ না থাকলেও সরস্বতী ক্ষেত্রভেদে দ্বিভূজা অথবা চতুর্ভূজা এবং হংসবাহনা অথবা ময়ূরবাহনা। উত্তর ও দক্ষিণ ভারতে সাধারণত ময়ূরবাহনা চতুর্ভূজা সরস্বতী পূজিত হন। ইনি অক্ষমালা, কমণ্ডলু, বীণা ও বেদপুস্তকধারিণী। বাংলা তথা পূর্বভারতে সরস্বতী দ্বিভূজা ও রাজহংসের পৃষ্ঠে আসীনা।

বঙ্গভূমে শ্রী শ্রী সরস্বতী পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্রঃ

ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে। বীণারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমোঽস্তুতে।। নমঃভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈ নমো নমঃ। বেদ-বেদাঙ্গ-বেদান্ত-বিদ্যা-স্থানেভ্য এব চ।। এস স-চন্দন পুষ্পবিল্ব পত্রাঞ্জলি সরস্বতৈ নমঃ।।

প্রনাম মন্ত্রঃ ওঁ নমো সরস্বতি মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে। বিশ্বরূপে বিশালাক্ষি বিদ্যাং দেহি নমোহস্তু তে।।

জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে। বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।

সরস্বতীর স্তবঃ শ্বেতপদ্মাসনা দেবী শ্বেত পুষ্পোপশোভিতা। শ্বেতাম্ভরধরা নিত্যা শ্বেতাগন্ধানুলেপনা।। শ্বেতাক্ষসূত্রহস্তা চ শ্বেতচন্দনচর্চ্চিতা। শ্বেতবীণাধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কারব‌ভূষিতা বন্দিতা সিদ্ধগন্ধর্ব্বৈর্চ্চিতা দেবদানবৈঃ। পূঝিতা মুনিভি: সর্ব্বৈঋষিভিঃ স্তূয়তে সদা।। স্তোত্রেণানেন তাং দেবীং জগদ্ধাত্রীং সরস্বতীম্। যে স্মরতি ত্রিসন্ধ্যায়ং সর্ব্বাং বিদ্যাং লভন্তি তে।।

স্কন্দপুরাণে

জগতে সকল দেবতার তীর্থ আছে, শুধু ব্রহ্মার তীর্থ নেই – একথা ভেবে ব্রহ্মা পৃথিবীতে নিজের তীর্থ স্থাপনে উদ্যোগী হলেন। তিনি একটি সর্বরত্নময়ী শিলা পৃথিবীতে নিক্ষেপ করলেন। সেটি চমৎকারপুরে এসে পড়ল। ব্রহ্মা সেখানেই নিজের তীর্থ স্থাপন করবেন বলে ভাবলেন। ব্রহ্মার নির্দেশে তার স্ত্রী সরস্বতী পাতাল থেকে উঠে এলেন। ব্রহ্মা তাকে বললেন, “তুমি এখানে আমার কাছে সব সময় থাকো। আমি তোমার জলে ত্রিসন্ধ্যা তর্পণ করব।” সরস্বতী ভয় পেয়ে বললেন, “আমি লোকের স্পর্শ ভয় পাই বলে সব সময় পাতালে থাকি। কিন্তু আপনার আদেশ আমি অমান্যও করতে পারি না। আপনি সব দিক বিচার করে একটি ব্যবস্থা করুন।” তখন ব্রহ্মা সরস্বতীর অবস্থানের জন্য একটি হ্রদ খনন করলেন। সরস্বতী সেই হ্রদে অবস্থান করতে লাগলেন। ব্রহ্মা ভয়ংকর সাপেদের সেই হ্রদ ও সরস্বতীর রক্ষক নিযুক্ত করলেন।[৩]

মহাপুরাণে (পৌরাণিক কাহিনী)

দেবীভাগবত পুরাণ

লক্ষ্মী ও সরস্বতী, রাজা রবি বর্মা অঙ্কিত

দেবীভাগবত পুরাণ অনুসারে, পরম কুস্মন্দেরে প্ৰথম অংশে দেবী সরস্বতীর জন্ম। তিনি বিষ্ণুর জিহ্বাগ্র থেকে উৎপন্ন হয়েছেন। সরস্বতী বাক্য, বুদ্ধি, বিদ্যা ও জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী; সকল সংশয় ছেদকারিণী ও সর্বসিদ্ধিপ্রদায়িনী এবং বিশ্বের উপজীবিকা স্বরূপিনী। ব্রহ্মা প্রথম তাকে পূজা করেন। পরে জগতে তার পূজা প্রতিষ্ঠিত হয়। সরস্বতী শুক্লবর্ণা, পীতবস্ত্রধারিণী এবং বীণা ও পুস্তকহস্তা। তিনি নারায়ণ এর থেকে সৃষ্টি হয় তাই তিনি তাকে স্বামী হিসেবে ভাবতে লাগলেন পরে তিনি গঙ্গার দ্বারা অভিশাপ পান ও পুনরায় শিবের চতুর্থ মুখ থেকে সৃষ্টি হন ও ব্রহ্মা কে পতি রূপে গ্রহণ করেন। তারপর কৃষ্ণ জগতে তার পূজা প্রবর্তন করেন মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে তার পূজা হয়।[৪]

গঙ্গা, লক্ষ্মী ও আসাবারী (সরস্বতীর পূর্ব জন্মের নাম) ছিলেন নারায়ণের তিন পত্নী। একবার গঙ্গা ও নারায়ণ পরস্পরের দিকে তাকিয়ে হাসলে, তিন দেবীর মধ্যে তুমুল বিবাদ উপস্থিত হয়। এই বিবাদের পরিণামে একে অপরকে অভিশাপ দেন। গঙ্গার অভিশাপে আসবারী নদীতে পরিণত হন। পরে নারায়ণ বিধান দেন যে, তিনি এক অংশে নদী, এক অংশে ব্রহ্মার পত্নী ও শিবের কন্যা হবেন এবং কলিযুগের পাঁচ হাজার বছর অতিক্রান্ত হলে সরস্বতী সহ তিন দেবীরই শাপমোচন হবে।[৫]

গঙ্গার অভিশাপে অসাবারি মর্ত্যে নদী হলেন এবং ব্রহ্মার পত্নী হলেন ও শিবের চতুর্থ মুখ থেকে সৃষ্টি হয়ে তার কন্যা হলেন।[৬]

শুক্ল যজুর্বেদ

রামায়ণ রচয়িতা বাল্মীকি যখন ক্রৌঞ্চ হননের শোকে বিহবল হয়ে পড়েছিলেন, সে সময় জ্যোতির্ময়ী ব্রহ্মা প্রিয়া সরস্বতী তার ললাটে বিদ্যুৎ রেখার মত প্রকাশিত হয়েছিলেন। [৭]

সরস+বতী=সরস্বতী অর্থ জ্যোতিময়ী। ঋগ্বেদে এবং যর্জুবেদে অনেকবার ইড়া,ভারতী, সরস্বতীকে একসঙ্গে দেখা যায়। বেদের মন্ত্রগুলো পর্যালোচনায় প্রতীতী জন্মে যে, সরস্বতী মূলত সূর্যাগ্নি।[৮]

পাদটীকা

  1. সরস্বতীধ্যানম্: স্তবকুসুমাঞ্জলি, স্বামী গম্ভীরানন্দ সম্পাদিত, উদ্বোধন কার্যালয়, কলকাতা, ১৯৬১, পৃষ্ঠা ৩৫৪
  2. সরস্বতীস্তোত্রম্ (২): স্তবকুসুমাঞ্জলি, স্বামী গম্ভীরানন্দ সম্পাদিত, উদ্বোধন কার্যালয়, কলকাতা, ১৯৬১, পৃষ্ঠা ৩৫৬-৫৭
  3. স্কন্দপুরাণ, নাগখণ্ড, ৪০
  4. দেবীভাগবত পুরাণ, নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ১, ২ ও ৪
  5. দেবীভাগবত পুরাণ, নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ৭
  6. দেবীভাগবত পুরাণ, নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ৮
  7. বাল্মীকি রামায়ণ
  8. শংকরনাথ ভট্টাচার্য