ডয়চে ভেলে বাংলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
|headquarters = [[বার্লিন]]/[[বন]], জার্মানি
|headquarters = [[বার্লিন]]/[[বন]], জার্মানি
|launch_date = ৩ মে ১৯৫৩
|launch_date = ৩ মে ১৯৫৩
|affiliations = [[World Radio Network]]
|affiliations = [[বিশ্ব রেডিও নেটওয়ার্ক]]
|website = [http://www.dw.com/bn ডিডাব্লিউ.ডিই]
|website = [http://www.dw.com/bn ডিডাব্লিউ.ডিই]
|footnotes =
|footnotes =

১২:৩৭, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডয়চে ভেলে বাংলা
ধরনআন্তর্জাতিক গণমাধ্যম
দেশজার্মানি
প্রতিষ্ঠিত৩ মে ১৯৫৩
প্রধান কার্যালয়বার্লিন/বন, জার্মানি
প্রচারের স্থান
জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক l
মালিকানাARD
আরম্ভের তারিখ
৩ মে ১৯৫৩
অন্তর্ভুক্তিবিশ্ব রেডিও নেটওয়ার্ক
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
ডিডাব্লিউ.ডিই

ডয়চে ভেলে বাংলা (জার্মান ভাষায় Deutsche Welle Bengali) জার্মানির প্রধান বেতার সার্ভিস ডয়চে ভেলের (Deutsche Welle, অর্থাৎ "জার্মান তরঙ্গ") বাংলাভাষী অনুষ্ঠান। এই বেতার সার্ভিসকে বলা হয় ইউরোপের হৃদয় থেকে। অনুষ্ঠানে জার্মানি, ইউরোপ-সহ বিশ্বের খবরাখবর পরিবেশন করা হয়।

ইতিহাস

১৯৫৩ সালে জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচার কেন্দ্র ডয়চে ভেলের প্রতিষ্ঠিত হয়। এই গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল, ইউরোপের কেন্দ্র থেকে বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের কাছে নিরপেক্ষ, নির্ভরযোগ্য ও স্বাধীন তথ্য প্রদান৷

বাংলা বিভাগ প্রতিষ্ঠা

ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ চালু হয় ১৯৭৫ সালে৷ প্রথম দিকে শর্ট ওয়েভে ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রচার করা হত। ২০১০ সালে বাংলাদেশে এফএম ব্যান্ডে অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে বেতার কেন্দ্রটি। বর্তমানে এই বিভাগে প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন খালেদ মুহিউদ্দীন[১][২][৩]

ওয়েবসাইট

ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটে জার্মানি ও বিশ্বের খবর প্রকাশ করা হয়এবং ই-মেইল ব্যবহারকারীদেরকে নিউজলেটার প্রদানেরও ব্যবস্থা রয়েছে। ওয়েবসাইটে জার্মান ভাষা শেখার জন্য অনেক বাংলাভাষী ব্যবস্থা আছে। ডয়চে ভেলেতে সুপ্রভাত বন, এখানে সেখানে, জার্মানি প্রতিদিন, ভাষাশিক্ষার আসর, ক্রীড়াঙ্গন ছাড়াও আরও অনেক প্রোগ্রাম শোনা যায়।

বাংলা ছাড়াও ডয়চে ভেলের অনেক ভাষার অনুষ্ঠান আছে, আর ইংরেজি, জার্মান, আরবিস্পেনীয় ভাষায় অনলাইন টিভিও দেখা যায়।

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. "বিভাগ ও কর্মীরা"ডয়চে ভেলে। ১৭ জুন ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০২০ 
  2. "খালেদ মুহিউদ্দিন"। ডয়চে ভেল। ৭ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯ 
  3. "ডয়চে ভেলের নতুন শো 'খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়'"dw.com। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ মে ৮, ২০২০