আবুল হোসেন (লালমনিরহাটের রাজনীতিবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
== জীবনী ==
== জীবনী ==
[[চিত্র:বীর মুক্তিযোদ্ধাআবুল হোসেন এম পি.jpg|থাম্ব|পতাকা হাতে আবুল হোসেন]]
[[চিত্র:বীর মুক্তিযোদ্ধাআবুল হোসেন এম পি.jpg|থাম্ব|পতাকা হাতে আবুল হোসেন]]
আবুল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। তিনি ১৯৭০ সনে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ৬নং সেক্টরে সাহসিকতার সাথে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, যুদ্ধ পরিচালনা ও মুক্তাঞ্চলে প্রশাসন পরিচালনায় অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছিলেন। তিনি [[ছয় দফা আন্দোলন|৬ দফা আন্দোলন]], [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলন]] ও [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে]] অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ১৯৭০ সালে [[পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ|পাকিস্তান গণপরিষদ]] সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://lalmonibarta.com/details.php?mblogs=MTkzOA==|শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক এমপি আবুল হোসেন-এর ইন্তেকাল রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন|তারিখ=17 December 2016|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2020|ওয়েবসাইট=লালমনিরহাট বার্তা|ভাষা=bn}}</ref> তিনি ১৯৭১ সালে [[মুক্তিযুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধে]] অংশগ্রহণ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.banglanews24.com/national/news/bd/541007.details|শিরোনাম=সাবেক এমপি আবুল হোসেনের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক|তারিখ=16 December 2016|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2020|ওয়েবসাইট=বাংলানিউজ২৪.কম|ভাষা=bn}}</ref> দেশ স্বাধীনের পর তিনি ১৯৭৩ সালে [[রংপুর-১৪]] আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা |ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf |ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]] |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]] |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20180909153327/http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref> এরপর, ১৯৮৬ সালে তিনি [[লালমনিরহাট-৩]] আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা |ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/3rd.pdf |ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]] |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180918080059/http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/3rd.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref>
আবুল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। ১৯৭০ সালে [[পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ|পাকিস্তান গণপরিষদ]] সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://lalmonibarta.com/details.php?mblogs=MTkzOA==|শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক এমপি আবুল হোসেন-এর ইন্তেকাল রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন|তারিখ=17 December 2016|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2020|ওয়েবসাইট=লালমনিরহাট বার্তা|ভাষা=bn}}</ref> তিনি ১৯৭১ সালে [[মুক্তিযুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধে]] অংশগ্রহণ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.banglanews24.com/national/news/bd/541007.details|শিরোনাম=সাবেক এমপি আবুল হোসেনের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক|তারিখ=16 December 2016|সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2020|ওয়েবসাইট=বাংলানিউজ২৪.কম|ভাষা=bn}}</ref> দেশ স্বাধীনের পর তিনি ১৯৭৩ সালে [[রংপুর-১৪]] আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা |ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf |ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]] |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]] |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20180909153327/http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/1st.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref> এরপর, ১৯৮৬ সালে তিনি [[লালমনিরহাট-৩]] আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা |ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/3rd.pdf |ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]] |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180918080059/http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/3rd.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref>


তিনি লালমনিরহাট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং পর পর তিনবার চেম্বারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনি দু’বার এফবিসিসিআই এর পরিচালনা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সর্বোচ্চ পদ ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্ব প্রদান করেন।
তিনি লালমনিরহাট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং পর পর তিনবার চেম্বারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনি দু’বার এফবিসিসিআই এর পরিচালনা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সর্বোচ্চ পদ ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্ব প্রদান করেন।

০৯:৫৮, ২৮ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবুল হোসেন
রংপুর-১৪ আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৭৩ – ১৯৭৬
পূর্বসূরীআসন প্রতিষ্ঠিত
উত্তরসূরীতাজুল ইসলাম চৌধুরী
লালমনিরহাট-৩ আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৮৬ – ১৯৮৮
পূর্বসূরীআসন প্রতিষ্ঠিত
উত্তরসূরীরিয়াজ উদ্দিন আহমেদ
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মআনু. ১৯৩৫
মৃত্যু১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ (বয়স ৮১)
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
প্রাক্তন শিক্ষার্থীজগন্নাথ কলেজ
লালমনিরহাট কলেজ
লালমনিরহাট উচ্চ বিদ্যালয়

আবুল হোসেন (আনু. ১৯৩৫ – ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬) বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলার মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি তৎকালীন রংপুর-১৪লালমনিরহাট-৩ আসনের সাংসদ ছিলেন।

প্রাথমিক জীবন

আবুুল হোসেন ৪ এপ্রিল ১৯৩৫ সালে লালমনিরহাটের নামাটারি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা কছিম উদ্দিন এবং মাতা মোছাঃ আছমা খাতুন। ১৯৫৩ সালে তিনি লালমনিরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (মডেল হাই স্কুল) থেকে প্রবেশিকা, জগন্নাথ কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং লালমনিরহাট কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন।

জীবনী

পতাকা হাতে আবুল হোসেন

আবুল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। ১৯৭০ সালে পাকিস্তান গণপরিষদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।[১] তিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[২] দেশ স্বাধীনের পর তিনি ১৯৭৩ সালে রংপুর-১৪ আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন।[৩] এরপর, ১৯৮৬ সালে তিনি লালমনিরহাট-৩ আসনের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৪]

তিনি লালমনিরহাট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং পর পর তিনবার চেম্বারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তিনি দু’বার এফবিসিসিআই এর পরিচালনা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সর্বোচ্চ পদ ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্ব প্রদান করেন।

মৃত্যু

আবুল হোসেন ২০১৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর ৮১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[৫][৬][৭]

তথ্যসূত্র

  1. "মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক এমপি আবুল হোসেন-এর ইন্তেকাল রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন"লালমনিরহাট বার্তা। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০ 
  2. "সাবেক এমপি আবুল হোসেনের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকারের শোক"বাংলানিউজ২৪.কম। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০ 
  3. "১ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "৩য় জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "লালমনিরহাট জেলা আ.লীগের সাবেক সভাপতি আবুল হোসেনের ইন্তেকাল"ইনকিলাব। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০ 
  6. "সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হোসেন আর নেই"বাংলা ট্রিবিউন। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০ 
  7. "সাংসদ আবুল হোসেনকে স্মরণ"প্রথম আলো। ২২ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০