আশরাফী খানম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন নিবন্ধ |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) হটক্যাটের মাধ্যমে +বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী; +বিষয়শ্রেণী:মানিকগঞ্জ জেলার ব্যক্তি |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
আশরাফী খানম প্রথম বাঙালি মুসলমান গায়িকা যাঁর গান গ্রামোফোন ডিস্কে ধারণ করা হয়। |
'''আশরাফী খানম''' প্রথম বাঙালি মুসলমান গায়িকা যাঁর গান গ্রামোফোন ডিস্কে ধারণ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.protichinta.com/বাংলাদেশের-জাতীয়-সংগীত-রেকর্ড-করা-হয়-১৯৭০-সালের|শিরোনাম=বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রেকর্ড করা হয় ১৯৭০ সালের আগেই...|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|ওয়েবসাইট=প্রতিচিন্তা.কম|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-13}}</ref> |
||
== জন্ম ও কৈশোর == |
== জন্ম ও কৈশোর == |
||
মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার পারিল নওহাদ্দা গ্রামে এক জমিদার পরিবারে |
আশরাফী খানম মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার পারিল নওহাদ্দা গ্রামে এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন আলী আহমদ হামিদুল্লাহ খানের (নয়া মিয়া) কন্যা। তাঁর পিতামহ মোয়াজ্জেম হোসেন খান। আশরাফী পারিবারিকভাবে সংগীতচর্চার অনুকূল পরিবেশ লাভ করেন। আশরাফী খানম তাঁর ফুফু বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের সঙ্গে কলকাতায় যান এবং সেখানে নজরুলসংগীত অনুশীলনে আত্মনিয়োগ করেন। কলকাতায় তিনি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসেন এবং তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় আশরাফী তাঁর গান রেকর্ড করার সুযোগ পান।<ref>{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি|নিবন্ধ= খানম,_আশরাফী | লেখক = মুয়ায্যম হুসায়ন খান }}</ref> |
||
== সঙ্গীতজীবন == |
== সঙ্গীতজীবন == |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
<references /> |
<references /> |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:মানিকগঞ্জ জেলার ব্যক্তি]] |
১৯:০৬, ১৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আশরাফী খানম প্রথম বাঙালি মুসলমান গায়িকা যাঁর গান গ্রামোফোন ডিস্কে ধারণ করা হয়।[১]
জন্ম ও কৈশোর
আশরাফী খানম মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার পারিল নওহাদ্দা গ্রামে এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন আলী আহমদ হামিদুল্লাহ খানের (নয়া মিয়া) কন্যা। তাঁর পিতামহ মোয়াজ্জেম হোসেন খান। আশরাফী পারিবারিকভাবে সংগীতচর্চার অনুকূল পরিবেশ লাভ করেন। আশরাফী খানম তাঁর ফুফু বেগম বদরুন্নেসা আহমেদের সঙ্গে কলকাতায় যান এবং সেখানে নজরুলসংগীত অনুশীলনে আত্মনিয়োগ করেন। কলকাতায় তিনি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসেন এবং তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় আশরাফী তাঁর গান রেকর্ড করার সুযোগ পান।[২]
সঙ্গীতজীবন
কলকাতার গ্রামোফোন কোম্পানি টুইন ব্রাদার্স ১৯৩৪ সালে তাঁর কণ্ঠে চারটি নজরুলসংগীত গ্রামোফোন ডিস্কে রেকর্ড করে প্রকাশ করে। ‘কুমারী বেবী’ ছদ্মনামে প্রকাশিত হয় সেই রেকর্ডসমূহ।
তথ্যসূত্র
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রেকর্ড করা হয় ১৯৭০ সালের আগেই..."। প্রতিচিন্তা.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৩।
- ↑ মুয়ায্যম হুসায়ন খান (২০১২)। "খানম, আশরাফী"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।