ভূপেন্দ্রকিশোর রক্ষিত রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:


== রচনাবলী ==
== রচনাবলী ==
তিনি ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও রাজনৈতিক ধারার বিবর্তনের উপর কতিপয় মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেন। তার রচিত ভারতের সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত গ্রন্থ হচ্ছে ''যে পতাকা মাটিতে নামেনি'' এবং ''ভারতীয় রাজনীতির রূপরেখা''।
১৯২৮-৩২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পরিচালিত "বেণু" পত্রিকা যুবমহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল। তিনি বিপ্লবী [[উজ্জ্বলা মজুমদার |উজ্জ্বলা মজুমদারকে]] বিবাহ করেন। তিনি ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও রাজনৈতিক ধারার বিবর্তনের উপর কতিপয় মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেন। তার রচিত ভারতের সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত গ্রন্থ হচ্ছে
*''যে পতাকা মাটিতে নামেনি''
* ''ভারতীয় রাজনীতির রূপরেখা''
* ''চলার পথে''
* ''নারী''
* ''সবার অলক্ষ্যে''(২ খণ্ড)
* ''ভারতের সশস্ত্র বিপ্লব''।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

০৪:৩৯, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভূপেন্দ্রকিশোর রক্ষিত রায়
জন্ম১৯ মার্চ ১৯০২
মৃত্যু২৪ এপ্রিল ১৯৭২
আন্দোলনব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন

ভূপেন্দ্রকিশোর রক্ষিত রায় (১৯ মার্চ,১৯০২ - ২৪ এপ্রিল,১৯৭২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। তিনি ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ ও লেখক। তিনি ফরোয়ার্ড ব্লকপন্থী রাজনৈতিক নেতা এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভার সদস্য ছিলেন। [১]

জীবনী

তিনি ময়মনসিংহ শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[২] তাঁর পিতার নাম ছিল যোগেন্দ্রকিশোর রক্ষিত রায়। ঢাকায় হেমচন্দ্র ঘোষের নেতৃত্বে বিপ্লবীজীবন শুরু করেন। [১] তিনি অল্প বয়সেই বিপ্লবী 'বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স' দলের সভ্য হন এবং সেই দলের বিশিষ্ট ব্যক্তি হয়ে উঠেন। ১৯৩০ সনের গ্রীষ্মকালে বিপ্লবী বিনয়কৃষ্ণ বসু তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তিনি বিনয় বসুকে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র রাজনীতিতে দীক্ষা দেন।[৩] ১৯৩০ -৩৮ খ্রিস্টাব্দে স্টেট প্রিজনাররূপে বিভিন্ন জেলে বন্দিজীবন কাটান। গান্ধীজির সঙ্গে কথা বলার জন্য ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে কলকাতা প্রেসিডেন্সি জেলে আনা হয়। তার কিছুকাল পর তিনি মুক্তি পান। [১]

রচনাবলী

১৯২৮-৩২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পরিচালিত "বেণু" পত্রিকা যুবমহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল। তিনি বিপ্লবী উজ্জ্বলা মজুমদারকে বিবাহ করেন। তিনি ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও রাজনৈতিক ধারার বিবর্তনের উপর কতিপয় মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেন। তার রচিত ভারতের সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত গ্রন্থ হচ্ছে

  • যে পতাকা মাটিতে নামেনি
  • ভারতীয় রাজনীতির রূপরেখা
  • চলার পথে
  • নারী
  • সবার অলক্ষ্যে(২ খণ্ড)
  • ভারতের সশস্ত্র বিপ্লব

তথ্যসূত্র

  1. সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬ পৃষ্ঠা ৫২২,৫২৩ আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  2. দরজি আবদুল ওয়াহাব, ময়মনসিংহের চরিতাভিধান, ময়মনসিংহ জেলা দ্বিশতবার্ষিকী উদযাপন কর্তৃপক্ষ, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ, এপ্রিল ১৯৮৯, পৃষ্ঠা ৩৬৩।
  3. "মাতৃভূমির জন্য বিনয়কৃষ্ণ বসু"http://archive.samakal.net। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৫  |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ