গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shafin Rahman Fuad (আলোচনা | অবদান)
বিরামচিহ্ন সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Shafin Rahman Fuad (আলোচনা | অবদান)
→‎বর্ণনা: বিরামচিহ্ন সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:


== বর্ণনা ==
== বর্ণনা ==
গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী একটি সৌর পঞ্জিকা।গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী গাণিতিক বর্ষ পঞ্জিকা।
গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী একটি সৌর পঞ্জিকা। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী গাণিতিক বর্ষ পঞ্জিকা।
গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীকাতে ১২টি মাসের উপস্থিতি রয়েছে।
গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীকাতে ১২টি মাসের উপস্থিতি রয়েছে।
{| class="wikitable"
{| class="wikitable"

০৬:৪৪, ২২ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী, গ্রেগোরিয়ান বর্ষপঞ্জী, পাশ্চাত্য বর্ষপঞ্জী, ইংরেজি বর্ষপঞ্জি বা খ্রিষ্টাব্দ হল আন্তর্জাতিকভাবে প্রায় সর্বত্র স্বীকৃত বর্ষপঞ্জী।[১][২][৩] ১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পোপ ত্রয়োদশ গ্রোগোরির এক আদেশানুসারে এই বর্ষপঞ্জীর প্রচলন ঘটে।[৪] সেই বছর কিছু মুষ্টিমেয় রোমান ক্যাথলিক দেশ গ্রেগোরিয় বর্ষপঞ্জী গ্রহণ করে এবং পরবর্তীকালে ক্রমশ অন্যান্য দেশসমূহেও এটি গৃহীত হয়। আর ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র গ্রহণ করে ১৭৫২ সালের সেপ্টেম্বরে। তখন তারা তাদের ক্যালেন্ডার থেকে ১১ দিন বাদ দেয়। তাই ১৭৫২ সালের ক্যালেন্ডারে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর এই ১১ টি দিন পাওয়া যায় না।

পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি কর্তৃক বর্ষপঞ্জী সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ছিল কারণ পূর্ববর্তী জুলিয়ান বর্ষপঞ্জীর গণনা অনুসারে একটি মহাবিষুব থেকে আরেকটি মহাবিষুব পর্যন্ত সময়কাল ধরা হয়েছিল ৩৬৫.২৫ দিন, যা প্রকৃত সময়কাল থেকে প্রায় ১১ সেকেন্ড কম। এই ১১ সেকেন্ডের পার্থক্যের ফলে প্রতি ৪০০ বছর অন্তর মূল ঋতু থেকে জুলিয়ান বর্ষপঞ্জীর প্রায় তিন দিনের ব্যবধান ঘটত। পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরির সময়ে এই ব্যবধান ক্রমশ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১০ দিনের এবং ফলস্বরূপ মহাবিষুব ২১ মার্চের পরিবর্তে ১১ মার্চ পড়েছিল। যেহেতু খ্রিস্টীয় উৎসব ইস্টারের দিন নির্ণয়ের সাথে মহাবিষুব জড়িত সেহেতু মহাবিষুবের সাথে জুলিয়ান বর্ষপঞ্জীর এই ব্যবধান রোমান ক্যাথলিক গির্জার কাছে অনভিপ্রেত ছিল।

গ্রেগোরিয়ান বর্ষপঞ্জীর সংস্কার দু'টি ভাগে বিভক্ত ছিল: পূর্ববর্তী জুলিয়ান বর্ষপঞ্জীর সংস্কার এবং ইস্টারের তারিখ নির্ণয়ের জন্য গির্জায় ব্যবহৃত চান্দ্র পঞ্জিকার সংস্কার। জনৈক চিকিৎসক অ্যালয়সিয়াস লিলিয়াস কর্তৃক দেয় প্রস্তাবের সামান্য পরিবর্তন ঘটিয়ে এই সংস্কার করা হয়।[৫]

বর্ণনা

গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী একটি সৌর পঞ্জিকা। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী গাণিতিক বর্ষ পঞ্জিকা। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীকাতে ১২টি মাসের উপস্থিতি রয়েছে।

ক্রমিক নাম দিন
জানুয়ারি ৩১
ফেব্রুয়ারি ২৮ বা ২৯
মার্চ ৩১
এপ্রিল ৩০
মে ৩১
জুন ৩০
জুলাই ৩১
আগস্ট ৩১
সেপ্টেম্বর ৩০
১০ অক্টোবর ৩১
১১ নভেম্বর ৩০
১২ ডিসেম্বর ৩১

ঘটনাপঞ্জী

তথ্যসূত্র

  1. Introduction to Calendars. United States Naval Observatory. Retrieved 15 January 2009.
  2. Calendars ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ এপ্রিল ২০০৪ তারিখে by L. E. Doggett. Section 2.
  3. The international standard for the representation of dates and times, ISO 8601, uses the Gregorian calendar. Section 3.2.1.
  4. See Wikisource English translation of the (Latin) 1582 papal bull Inter gravissimas, instituting Gregorian calendar reform.
  5. Moyer (1983).