ধনুষ্টঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
* কখনো কখনো শরীর পেছনের দিকে ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে যায় ৷
* কখনো কখনো শরীর পেছনের দিকে ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে যায় ৷
== প্রতিরোধ ==
== প্রতিরোধ ==
এটির টিকা নিতে হয়।


==বহিঃসংযোগ==
==বহিঃসংযোগ==

১০:১৪, ২০ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ধনুষ্টঙ্কার
সংঘটনের হার209,000 (2015)
মৃতের সংখ্যা56,700 (2015)

ধনুষ্টঙ্কার (ইংরেজি: টিটেনাস) হল একটি রোগ যার ফলে ঐচ্ছিক পেশী তন্তুর দীর্ঘায়িত সঙ্কোচন ঘটে। রোগটির এই প্রাথমিক লক্ষণের কারণ টিটানোস্পাসমিন নামের একধরনের নিউরোটক্সিন যা একটি গ্রাম-পজিটিভ, অবাত শ্বসনকারী ব্যাকটেরিয়া ক্লসট্রিডিয়াম টিটানি তৈরি করে। এই সংক্রমণ সাধারণত শরীরের কাটা অংশ বা গভীর ক্ষতের মধ্য দিয়ে ঘটে। সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পেশী খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হল দাঁতকপাটি। এই রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলি হল পেশীর অনমনীয়তা, গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনি। উপযুক্ত টীকা নিয়ে এবং সংক্রমণ-পরবর্তী রোগবারক ওষুধ ব্যবহার করে এই সংক্রমণটির প্রতিরোধ করা সম্ভব।

লক্ষণ

জন্মের ১ম ও ২য় দিন শিশু স্বাভাবিকভাবে কাঁদতে পারে এবং বুকের দুধ টেনে খেতে পারে ৷ পরবর্তীতে -

  • জন্মের ৩-২৮ দিনের মধ্যে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে ৷
  • বুকের দুধ খাওয়া বন্ধ করে দেয় ৷
  • মুখ ও চোয়াল শক্ত হয়ে যায় এবং জোরে কাঁদতে পারেনা ৷
  • শরীর শক্ত হয়ে যায় ৷
  • খিঁচুনি হয় ৷
  • কখনো কখনো শরীর পেছনের দিকে ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে যায় ৷

প্রতিরোধ

এটির টিকা নিতে হয়।

বহিঃসংযোগ

ভিডিও