বানৌজা সালাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:


জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)।
জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)।

১৯৮৮ সালের ১০ নভেম্বর বানৌজা দুর্নিবার হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জাহাজটি অকেজো হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে এটিকে সংস্কার করে গানবোটে পরিবর্তন করা হয় এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা সালাম নামে কমিশন লাভ করে।

== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

০২:০১, ১৮ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বানৌজা সালাম বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি পরিবর্তিত টাইপ ০২১ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ। এটি ২০০২ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত রয়েছে।

জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)।

১৯৮৮ সালের ১০ নভেম্বর বানৌজা দুর্নিবার হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জাহাজটি অকেজো হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে এটিকে সংস্কার করে গানবোটে পরিবর্তন করা হয় এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা সালাম নামে কমিশন লাভ করে।

আরও দেখুন