মার্গারেট সুলাভান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যছক
প্রারম্ভিক জীবন
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:


সুলাভান ১৯৫০-এর দশক জুড়ে শ্রবণ-জনিত জটিলতা, হতাশায় ভোগেন এবং মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। তিনি অতিরিক্ত বার্বিচুয়ারেটস গ্রহণের ফলে ১৯৬০ সালের ১লা জানুয়ারি ৫০ বছর বয়সে মারা যান।
সুলাভান ১৯৫০-এর দশক জুড়ে শ্রবণ-জনিত জটিলতা, হতাশায় ভোগেন এবং মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। তিনি অতিরিক্ত বার্বিচুয়ারেটস গ্রহণের ফলে ১৯৬০ সালের ১লা জানুয়ারি ৫০ বছর বয়সে মারা যান।

==প্রারম্ভিক জীবন==
সুলাভান ১৯০৯ সালের ১৬ই মে [[ভার্জিনিয়া]] অঙ্গরাজ্যের নরফোকে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা কর্নেলিয়াস সুলাভান ছিলেন একজন ধনাঢ্য স্টকব্রোকার এবং তার স্ত্রী গারল্যান্ড কাউন্সিল সুলাভান। তার ছোট ভাই কর্নেলিয়াস ও সৎবোন লুইস গ্রেগরি।<ref>1920 United States FederalCensus</ref> শৈশবের শুরুর বছরগুলোতে তাকে অন্যান্য শিশুদের থেকে আলাদা রাখা হয়েছিল। তিনি পায়ের পেশিজনিত জটিলতায় ভোগছিলেন, যার ফলে তিনি হাটতে পারতেন না এবং ছয় বছর পর্যন্ত তিনি অন্য শিশুদের সাথে মিশতে পারেননি। এই রোগ থেকে আরোগ্য লাভের পর তিনি রোমাঞ্চকর ও বালকসুলভ শিশুতে পরিণত হন এবং তার সামাজিক শ্রেণি সচেতন পিতামাতার মানা সত্ত্বেও দরিদ্র প্রতিবেশী শিশুদের সাথে খেলাধুলা করতে পছন্দ করতনে।<ref>কোয়ার্ক, পৃষ্ঠা ৫-৭।</ref>


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১১:১৭, ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মার্গারেট সুলাভান
Margaret Sullavan
১৯৪০ সালে সুলাভান
জন্ম
মার্গারেট ব্রুক সুলাভান

(১৯০৯-০৫-১৬)১৬ মে ১৯০৯
মৃত্যুজানুয়ারি ১, ১৯৬০(1960-01-01) (বয়স ৫০)
নিউ হেভেন, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যুর কারণঅতিরিক্ত বার্বিচুয়ারেট গ্রহণ
সমাধিসেন্ট ম্যারিস হোয়াইটচ্যাপেল এপিস্কোপাল চার্চইয়ার্র
জাতীয়তামার্কিন
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯২৯-১৯৬০
দাম্পত্য সঙ্গীহেনরি ফন্ডা
(বি. ১৯৩১; বিচ্ছেদ. ১৯৩৩)

উইলিয়াম ওয়াইলার
(বি. ১৯৩৪; বিচ্ছেদ. ১৯৩৬)

লিল্যান্ড হেওয়ার্ড
(বি. ১৯৩৬; বিচ্ছেদ. ১৯৪৮)

কেনেথ ওয়েগ
(বি. ১৯৫০)
সন্তান৩, ব্রুক হেওয়ার্ড-সহ

মার্গারেট ব্রুক সুলাভান (১৬ মে ১৯০৯ - ১ জানুয়ারি ১৯৬০)[১] ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি ১৯২৯ সালে মঞ্চে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৩৩ সালে তিনি পরিচালক জন এম. স্টালের নজর কাড়েন এবং একই বছর অনলি ইস্টারডে চলচ্চিত্র দিয়ে বড় পর্দায় তার অভিষেক ঘটে।

সুলাভান মূলত মঞ্চে কাজ করতে পছন্দ করতেন এবং মাত্র ১৬টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন, তন্মধ্যে চারটি জেমস স্টুয়ার্টের বিপরীতে। তাদের এই যুগল বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে, এবং এই যুগলের উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল দ্য মর্টাল স্ট্রর্মদ্য শপ অ্যারাউন্ড দ্য কর্নার। তিনি ১৯৩৮ সালের থ্রি কমরেডস চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৪০-এর দশকের শুরুতে তিনি বড় পর্দায় থেকে অবসরে যান, কিন্তু ১৯৫০ সালে তিনি পুনরায় ফিরে আসেন এবং তার শেষ চলচ্চিত্র নো স্যাড সংস ফর মি-এ কাজ করেন। এরপর তিনি কেবল মঞ্চেই কাজ করেছেন।

সুলাভান ১৯৫০-এর দশক জুড়ে শ্রবণ-জনিত জটিলতা, হতাশায় ভোগেন এবং মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। তিনি অতিরিক্ত বার্বিচুয়ারেটস গ্রহণের ফলে ১৯৬০ সালের ১লা জানুয়ারি ৫০ বছর বয়সে মারা যান।

প্রারম্ভিক জীবন

সুলাভান ১৯০৯ সালের ১৬ই মে ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের নরফোকে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা কর্নেলিয়াস সুলাভান ছিলেন একজন ধনাঢ্য স্টকব্রোকার এবং তার স্ত্রী গারল্যান্ড কাউন্সিল সুলাভান। তার ছোট ভাই কর্নেলিয়াস ও সৎবোন লুইস গ্রেগরি।[২] শৈশবের শুরুর বছরগুলোতে তাকে অন্যান্য শিশুদের থেকে আলাদা রাখা হয়েছিল। তিনি পায়ের পেশিজনিত জটিলতায় ভোগছিলেন, যার ফলে তিনি হাটতে পারতেন না এবং ছয় বছর পর্যন্ত তিনি অন্য শিশুদের সাথে মিশতে পারেননি। এই রোগ থেকে আরোগ্য লাভের পর তিনি রোমাঞ্চকর ও বালকসুলভ শিশুতে পরিণত হন এবং তার সামাজিক শ্রেণি সচেতন পিতামাতার মানা সত্ত্বেও দরিদ্র প্রতিবেশী শিশুদের সাথে খেলাধুলা করতে পছন্দ করতনে।[৩]

তথ্যসূত্র

  1. Studio publicity incorrectly reported her year of birth as 1911 as per Lawrence J. Quirk's Child of Fate – Margaret Sullavan, সেন্ট মার্টিন্‌স প্রেস, নিউ ইয়র্ক, ১৯৮৬, আইএসবিএন ০-৩১২-৫১৪৪২-৫, পৃষ্ঠা ৫।
  2. 1920 United States FederalCensus
  3. কোয়ার্ক, পৃষ্ঠা ৫-৭।

বহিঃসংযোগ