মাজিদ মাজিদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→জীবনী: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→জীবনী: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
১৮ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
১৯৭৯ সালে ইরানী বিপ্লবের পর চলচ্চিত্রের দিকে আগ্রহী মাজিদ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করা শুরু করেন, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ১৯৮৫ সালে মুক্তি পাওয়া মোহসেন মাখমালবাফের বয়কট । |
১৯৭৯ সালে ইরানী বিপ্লবের পর চলচ্চিত্রের দিকে আগ্রহী মাজিদ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করা শুরু করেন, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ১৯৮৫ সালে মুক্তি পাওয়া মোহসেন মাখমালবাফের বয়কট । |
||
২০০৪ সাল পর্যন্ত মাজিদ ছিলেন একাডেমী পুরস্কার এর জন্য মনোনীত একমাত্র ইরানী চলচ্চিত্রকার । ১৯৯৮ সালে নির্মিত বাচেহা-ই-আসমান ছবিটির জন্য তিনি সেরা বিদেশী ভাষায় নির্মিত ছবির জন্য একাডেমী পুরস্কার এর মনোনয়ন পান, কিন্তু রবার্তো বেনিনির লাইফ ইজ |
২০০৪ সাল পর্যন্ত মাজিদ ছিলেন একাডেমী পুরস্কার এর জন্য মনোনীত একমাত্র ইরানী চলচ্চিত্রকার । ১৯৯৮ সালে নির্মিত বাচেহা-ই-আসমান ছবিটির জন্য তিনি সেরা বিদেশী ভাষায় নির্মিত ছবির জন্য একাডেমী পুরস্কার এর মনোনয়ন পান, কিন্তু রবার্তো বেনিনির ''লাইফ ইজ বিউটিফুল'' সে বছর এই পুরষ্কারটি পায় ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tehrantimes.com/news/206295/Art-news-in-brief|শিরোনাম=Art news in brief|তারিখ=23 October 2009|ওয়েবসাইট=Tehran Times}}</ref> |
||
== চলচ্চিত্রসমূহ == |
== চলচ্চিত্রসমূহ == |
১৫:২৩, ২৪ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মাজিদ মাজিদি | |
---|---|
জন্ম | মাজিদ মাজিদি |
পেশা | পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার |
কর্মজীবন | ১৯৮১–বর্তমান |
ওয়েবসাইট | cinemajidi.com |
মাজিদ মাজিদি (ফার্সি: مجید مجیدی) (জন্ম: ১৭ই এপ্রিল, ১৯৫৯) প্রখ্যাত ইরানী চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা এবং চিত্রনাট্যকার। তিনি ইরানের রাজধানী তেহরানে জন্মগ্রহণ করেন। মাজিদি সবচেয়ে বেশি পরিচিতি লাভ করেন অস্কার মনোনয়নপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র বাচেহা-ই-আসমান (চিলড্রেন অফ হেভেন) এর জন্য। তিনি মূলত শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।
জীবনী
মাজিদের জন্ম ইরানী মধ্যবিত্ত পরিবারে । তেহরানে বেড়ে ওঠা মাজিদ ১৪ বছর বয়স থেকেই অপেশাদার নাট্যদলের সাথে কাজ করতেন । পরবর্তীতে তেহরানের ইনস্টিটিউট অব ড্রামাটিক আর্টস থেকে তিনি নাট্যকলার উপর শিক্ষা গ্রহণ করেন [১]
১৯৭৯ সালে ইরানী বিপ্লবের পর চলচ্চিত্রের দিকে আগ্রহী মাজিদ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করা শুরু করেন, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ১৯৮৫ সালে মুক্তি পাওয়া মোহসেন মাখমালবাফের বয়কট ।
২০০৪ সাল পর্যন্ত মাজিদ ছিলেন একাডেমী পুরস্কার এর জন্য মনোনীত একমাত্র ইরানী চলচ্চিত্রকার । ১৯৯৮ সালে নির্মিত বাচেহা-ই-আসমান ছবিটির জন্য তিনি সেরা বিদেশী ভাষায় নির্মিত ছবির জন্য একাডেমী পুরস্কার এর মনোনয়ন পান, কিন্তু রবার্তো বেনিনির লাইফ ইজ বিউটিফুল সে বছর এই পুরষ্কারটি পায় ।[২]
চলচ্চিত্রসমূহ
- চিলড্রেন অব হেভেন (১৯৯৮)
- দ্য কালার অব প্যারাডাইজ (১৯৯৯)
- মুহাম্মাদ, দ্য ম্যাসেঞ্জার অব গড (২০১৫)
পুরস্কার ও সম্মাননা
মাজিদ মাজিদি প্রচুর পুরস্কার এবং সম্মাননা লাভ করেছেন। এখানে কয়েকটি উল্লেখ করা হচ্ছে:
- Oecumenical Special Award, ২৫তম মনট্রিল চলচ্চিত্র উৎসব, ২০০১
- Grand Prix Des Ameriques, ২৫তম মনট্রিল চলচ্চিত্র উৎসব, ২০০১
- সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন প্রাপ্তি, ১৯৯৯
- Grand Prix of Americas Best Film, ২১তম মনট্রিল চলচ্চিত্র উৎসব, ১৯৯৯
তথ্যসূত্র
- ↑ "Biography"। Majid Majidi। ৩১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Art news in brief"। Tehran Times। ২৩ অক্টোবর ২০০৯।