লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
*[[বুড়িমারী কমিউটার]] লালমনিরহাট-বুড়িমারী
*[[বুড়িমারী কমিউটার]] লালমনিরহাট-বুড়িমারী
*[[বুড়িমারী কমিউটার]] লালমনিরহাট-বুড়িমারী
*[[বুড়িমারী কমিউটার]] লালমনিরহাট-বুড়িমারী


==বর্তমান কিছু বন্ধ ট্রেন==
*[[৪৮১/৪৮২ লোকাল]] সান্তাহার জংশন-লালমনিরহাট
*[[৬৯/৭০ পার্বতীপুর কমিউটার]] লালমনিরহাট-পার্বতীপুর জংশন


==ঐতিহাসিক ট্রেন==
==ঐতিহাসিক ট্রেন==

০৯:১৬, ১৯ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লালমনিরহাট
বাংলাদেশ রেলওয়ে জংশন স্টেশন
অবস্থানলালমনিরহাট, রংপুর
 বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৫°৫৪′৪৩″ উত্তর ৮৯°২৬′৪৪″ পূর্ব / ২৫.৯১১৯৩° উত্তর ৮৯.৪৪৫৪৮° পূর্ব / 25.91193; 89.44548
লাইনবুড়িমারি-লালমনিরহাট-পার্বতীপুর লাইন
নির্মাণ
গঠনের ধরনমানক (গ্রাউন্ড স্টেশন)
অন্য তথ্য
অবস্থাকাজ
ইতিহাস
চালু১৯০০
আগের নামউত্তরবঙ্গ রেলপথ
অবস্থান
মানচিত্র

|platform= ৫ টি লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার একটি রেলওয়ে জংশন।

ইতিহাস

উত্তরবঙ্গ রাজ্য রেলপথ ১৮৭৯ সালে পার্বতীপুর থেকে কাউনিয়া যাওয়ার জন্য একটি মিটার গেজ লাইন চালু করে। ইস্টার্ণ বেঙ্গল রেলওয়ে কাউনিয়া থেকে ধরলা নদী পর্যন্ত দুটি সরু গেজ লাইন স্থাপন করা করে। যার ফলে কাউনিয়া-ধরল্লা রাজ্য রেলপথ তৈরি হয়েছিল। ১৯০১ সালে কাউনিয়া-ধরলা রেলপথটিকে মিটারগেজে রূপান্তরিত করা হয়। কাউনিয়া-ধরলা লাইনটি ১৯০৮ সালে কাউনিয়া-ধরলা রেলপথটিকে সম্প্রসারণ করে আমিনগাঁও পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়।[১][২]

শতাব্দীর শুরুতে লালমনিরহাট একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। বেঙ্গল ডুয়ার্স রেলওয়ে মালবাজার পর্যন্ত একটি লাইন তৈরি করে। গোলকগঞ্জ-আমিনগাঁও লাইন আসার ফলে আসামের সাথে সংযোগ স্থাপন হয়। [১]

ভারত বিভাগের পূর্বে মর্যাদাপূর্ণ আসাম মেল লালমনিরহাট হয়ে সান্তাহার থেকে গুয়াহাটি পর্যন্ত যাতায়াত করত।[৩]

ট্রেন

লালমনি এক্সপ্রেস এবং করতোয়া এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনদুটি এই স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। এদের মধ্যে লালমনী এক্সপ্রেসের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি রাজধানী ঢাকায় যাতায়ত করে। করতোয়া এক্সপ্রেসটি সান্তাহার জাংশন (বগুড়া-গাইবান্ধা হয়ে) ও বুড়িমারী স্থলবন্দরের মধ্যে চলাচল করে। এছাড়া কিছু কমিউটার, লোকাল মেল এবং শাটল ট্রেন রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম, পার্বতীপুর জংশন, বগুড়া, গাইবান্ধা, সান্তাহার পর্যন্ত পরিষেবা প্রদান করে।

ট্রেনের নাম এবং রুট


বর্তমান কিছু বন্ধ ট্রেন

ঐতিহাসিক ট্রেন

  • আসাম মেইল শিয়ালদহ-পার্বতীপুর-গীতলদত-আমিনগাঁও

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. R.P. Saxena। "Indian Railway History timeline"। ২০১২-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-০১ 
  2. ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "লালমনিরহাট জেলা"বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  3. "Trains of fame and locos with a name - Part 2"IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-০৭