করতোয়া এক্সপ্রেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন: ৪৬ নং লাইন:


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
রাষ্টপতি [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ]]-এর শাসনামলে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়। প্রথম দিকে যে কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন উদ্বোধন হয় তার মধ্যে করতোয়া এক্সপ্রেস একটি। করতোয়া এক্সপ্রেস উদ্বোধন হয় ১৭১৭ মার্চ ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে।
রাষ্টপতি [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ]]-এর শাসনামলে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়। প্রথম দিকে যে কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন উদ্বোধন হয় তার মধ্যে করতোয়া এক্সপ্রেস একটি। করতোয়া এক্সপ্রেস উদ্বোধন হয় ১৭ মার্চ ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে।


করতোয়া এক্সপ্রেস বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি পুরাতন ট্রেন। দীর্ঘ ৩৪ বছর ধরে বাংলাদেশ
করতোয়া এক্সপ্রেস বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি পুরাতন ট্রেন। দীর্ঘ ৩৪ বছর ধরে বাংলাদেশ

০৪:৪৫, ১৮ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

করতোয়া এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর
অবস্থাপরিচালিত হচ্ছে
প্রথম পরিষেবা১৭ জানুয়ারি ১৯৮৬; ৩৮ বছর আগে (17 January 1986)
বর্তমান পরিচালকপশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুসান্তাহার রেলওয়ে স্টেশন
বিরতি১৫ টি স্টেশনে
শেষবুড়িমারী রেলওয়ে স্টেশন
যাত্রার গড় সময়৬ ঘণ্টা
পরিষেবার হারদৈনিক
রেল নং৭১৩/৭১৪
যাত্রাপথের সেবা
আসন বিন্যাসআছে
খাদ্য সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
মালপত্রের সুবিধাআছে
কারিগরি
পরিচালন গতি৮০

করতোয়া এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭১৩/৭১৪) সান্তাহার রেলওয়ে স্টেশন থেকে বুড়িমারী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল কারী একটি আন্তঃনগর ট্রেন। এটি উত্তরবঙ্গের জনপ্রিয় একটি আন্তঃনগর ট্রেন।

ইতিহাস

রাষ্টপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ-এর শাসনামলে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়। প্রথম দিকে যে কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন উদ্বোধন হয় তার মধ্যে করতোয়া এক্সপ্রেস একটি। করতোয়া এক্সপ্রেস উদ্বোধন হয় ১৭ মার্চ ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে।

করতোয়া এক্সপ্রেস বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি পুরাতন ট্রেন। দীর্ঘ ৩৪ বছর ধরে বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীসেবা দিয়ে আচ্ছে। করতোয়া এক্সপ্রেস ট্রেনটি মোট তিনটি রুটে চলাচল করেছে। বর্তমান রুট হচ্ছে সান্তাহার জংশন - গাইবান্ধা- লালমনিরহাট-বুড়িমারী রুটে। প্রথম অবস্থায় ট্রেনটি সান্তাহার জংশন থেকে তিস্তা মুখঘাট যেতো। যমুনাসেতু হওয়ার আগে ঢাকার সাথে উত্তরবঙ্গের ৮ রংপুর, দিনাজপুর বাকি ৮ জেলার সাথে রেলযোগাযোগের জন্য গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ফেরি ব্যবস্হা ছিলো। যা ওপারের জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ/বাহাদুরাবাদ ঘাটের সাথে সংযোগ ছিলো। এবং যাএী পারাপারের জন্য ছিলো রেলওেয়ের বিশেষ ব্যবস্হা। যদিও এখন যমুনাসেতু হয়েছে। তাই ফেরি ব্যবস্হা এখন বন্ধ। পরবর্তীতে করতোয়ার রুট পরিবর্তন করে বোনারপাড়া-গাইবান্ধা হয়ে লালমনিরহাট পর্যন্ত নিয়ে আসে৷ এবং সর্বশেষ ২০১২ সালে, বুড়িমারী পর্যন্ত বর্ধিত করে। এবং বুড়িমারী রেল রুটে এটাই একমাত্র আন্তঃনগর ট্রেন।

সময়সূচী

সান্তাহার থেকে ছাড়ে সকাল ৯:১৫ বুড়িমারী পৌছায় বিকাল ৪ ঘটিকায়। বুড়িমারী থেকে ছাড়ে বিকাল ৪.২০ মিনিটে সান্তাহার পৌছায় রাত ১০ টায়।

যাত্রাবিরতি সমূহ

আপ এবং ডাউন চলার পথে নিম্নোক্ত স্টেশনগুলোতে যাত্রাবিরতি প্রদান করে- বগুড়া সোনাতলা মহিমাগঞ্জ বোনারপাড়া গাইবান্ধা বামনডাংগা পীরগাছা কাউনিয়া জংশন তিস্তা জংশন** লালমনিরহাট আদিতমারী কাকিনা তুষভান্ডার হাতীবান্ধা বড়খাতা পাটগ্রাম এবং বুড়িমারী।

[** চিহ্নিত স্টেশনটিতে আনঅফিসিয়ালী যাত্রাবিরতি রয়েছে ]

তথ্যসূত্র