মধুখালী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৮১ নং লাইন: | ৮১ নং লাইন: | ||
=== মুথুরাপুর দেউল মন্দির === |
=== মুথুরাপুর দেউল মন্দির === |
||
[[মথুরাপুর দেউল]] এই উপজেলায় অবস্থিত একটি দেউল বা [[মঠ]]। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা।<ref>[http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE_%E0%A6%AE%E0%A6%A0 কোদলা মঠ - বাংলাপিডিয়া।]</ref> আনুমানিক ১৬০০ সালে [[মুথুরাপুর দেউল]] মন্দির তৈরি করা হয়। |
[[মথুরাপুর দেউল]] এই উপজেলায় অবস্থিত একটি দেউল বা [[মঠ]]। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা।<ref>[http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE_%E0%A6%AE%E0%A6%A0 কোদলা মঠ - বাংলাপিডিয়া।]</ref> আনুমানিক ১৬০০ সালে [[মুথুরাপুর দেউল]] মন্দির তৈরি করা হয়। |
||
[[চিত্র:Mothurapur deul.jpg|thumb|[[মথুরাপুর দেউল|মুথুরাপুর দেউল মন্দির]], মধুখালী, ফরিদপুর]] |
[[চিত্র:Mothurapur deul.jpg|thumb|[[মথুরাপুর দেউল|মুথুরাপুর দেউল মন্দির]], মধুখালী, ফরিদপুর]]*মান্দারতলা ব্রিজ: |
||
এটি ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত একটি চমৎকার রেলসেতু |
এটি ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত একটি চমৎকার রেলসেতু |
||
৮৭ নং লাইন: | ৮৭ নং লাইন: | ||
যা গাজনা ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত। |
যা গাজনা ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত। |
||
*কামারখালী গড়াই সেতু: |
|||
এই সুদৃশ্য সেতুটি মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নে গড়াই নদীর উপর অবস্থিত সড়কসেতু যা ফরিদপুর জেলাকে মাগুরা জেলার সাথে সংযোগ স্থাপন করেছে। |
এই সুদৃশ্য সেতুটি মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নে গড়াই নদীর উপর অবস্থিত সড়কসেতু যা ফরিদপুর জেলাকে মাগুরা জেলার সাথে সংযোগ স্থাপন করেছে। |
০৫:১৮, ১৭ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মধুখালী | |
---|---|
উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩২′৪৭″ উত্তর ৮৯°৩৭′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৫৪৬৩৯° উত্তর ৮৯.৬২৮৬১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | ফরিদপুর জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২৩১.২৭ বর্গকিমি (৮৯.২৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২,০৪,৪৯২ |
• জনঘনত্ব | ৮৮০/বর্গকিমি (২,৩০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ২৯ ৫৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
মধুখালী বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
এই উপজেলার উত্তরে বালিয়াকান্দি উপজেলা ও রাজবাড়ী সদর উপজেলা, পূর্বে ফরিদপুর সদর উপজেলা ও বোয়ালমারী উপজেলা, দক্ষিণে বোয়ালমারী উপজেলা এবং পশ্চিমে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
পৌরসভা
মধুখালী উপজেলায় একটি মাত্র পৌরসভা রয়েছে- মধুখালী পৌরসভা
- এক নজরে মধুখালী পৌরসভা
১। স্থাপিতঃ ২৬ শে আশ্বিন ১৪১৯ বঙ্গাব্দ, ১১ ই অক্টোবর ২০১২ সাল
২। আয়তনঃ ১২ বর্গ কি.মি.
৩। জনসংখ্যাঃ ২৪,০৩২ জন (পুরুষ- ১২,০৪৯, মহিলা- ১১,৯৮৩)
৪। ওয়ার্ডঃ ৯টি
৫। মহল্লাঃ ১৬টি
ইউনিয়ন
মধুখালী উপজেলায় রয়েছে ১১ টি ইউনিয়ন:
- গাজনা ইউনিয়ন
- নওপাড়া ইউনিয়ন, মধুখালী
- বাগাট ইউনিয়ন
- মেগচামী ইউনিয়ন
- কামারখালী ইউনিয়ন
- জাহাপুর ইউনিয়ন, মধুখালী
- রায়পুর ইউনিয়ন, মধুখালী
- ডুমাইন ইউনিয়ন
- আড়পাড়া ইউনিয়ন, মধুখালী
- কোড়কদী ইউনিয়ন
- কামালদিয়া ইউনিয়ন
নদনদী
মধুখালী উপজেলায় অনেকগুলো নদী আছে। সেগুলো হচ্ছে গড়াই নদী, মধুমতি নদী, কুমার নদী (ফরিদপুর-গোপালগঞ্জ), চন্দনা-বারাশিয়া নদী এবং পুরুষালী নদী।[২][৩] চন্দনা-বারাশিয়া নদীটি এই উপজেলায় বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।কারণ এই নদীর তীরেই চাষ হতো নীল।মথুরাপুর গ্রামের পশ্চিম পাশ দিয়ে বহে চলা এ নদীর তীরে গড়ে উঠেছে দক্ষিণ বঙ্গের একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান ফরিদপুর সুগার মিল লিমিটেড (মথুরাপুর, মধুখালী, ফরিদপুর )।মথুরাপুর গ্রামের প্রায় পাঁচশত বছরের পুরনো ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা 'মথুরাপুর দেউল' (যা বাংলাদেশ দর্শনীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের অন্তর্ভুক্ত) চন্দনা নদীর তীরেই অবস্থিত।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
- মুন্সি আব্দুর রউফ, (১৯৪৩ - ৮ এপ্রিল ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।[৪]
- পল্লীকবি জসীম উদ্দীন
উল্লেখযোগ্য স্থান
ফরিদপুর চিনি কল লিমিটেড
বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের সামান্য উত্তর দিকে গাজনা ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামে এই ফরিদপুর চিনি কল লিমিটেড নামের এই শিল্প কমপ্লেক্সটি অবস্থিত।[৫][৬][৭] এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান।[৮] বাংলাদেশের চিনি শিল্পে এই কারখানাটির অবদান অসামান্য। এই কারখানায় অনেক উৎকৃষ্ট মানের চিনি উৎপাদন হয় যা দেশীয় চাহিদা মিটিয়েও বিদেশে রপ্তানি করা যায়।
মুথুরাপুর দেউল মন্দির
মথুরাপুর দেউল এই উপজেলায় অবস্থিত একটি দেউল বা মঠ। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা।[৯] আনুমানিক ১৬০০ সালে মুথুরাপুর দেউল মন্দির তৈরি করা হয়।
*মান্দারতলা ব্রিজ:
এটি ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত একটি চমৎকার রেলসেতু
যা গাজনা ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত।
- কামারখালী গড়াই সেতু:
এই সুদৃশ্য সেতুটি মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নে গড়াই নদীর উপর অবস্থিত সড়কসেতু যা ফরিদপুর জেলাকে মাগুরা জেলার সাথে সংযোগ স্থাপন করেছে।
- বনমালদীয়া দরগাহ ,মধুখালী
- মধুখালী রেলওয়ে ষ্টেশন, মধুখালী
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে মধুখালী"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই, ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯৭, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬০৫। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"| তারিখ: ১৯-১২-২০১২
- ↑ আর্থসামাজিক উন্নয়নে ফরিদপুর চিনিকল।
- ↑ উপজেলা তথ্য বাতায়ন।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ফরিদপুর চিনিকল সিবিএ নির্বাচন।
- ↑ আখমাড়াই মৌসুমে ফরিদপুর চিনিকল জোড়াতালি দিয়ে চলছে।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ কোদলা মঠ - বাংলাপিডিয়া।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |