সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন যোগ (প্রীতম) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
নতুন যোগ (প্রীতম) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
মৃত্যু: ২১ আগস্ট ১৯৯৫)ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি এক তামিল পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে [[উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলার|উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের]] সাথে যৌথভাবে [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] প্রদান করা হয়। তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত বিষয়টির নাম [[চন্দ্রশেখর সীমা]]। |
মৃত্যু: ২১ আগস্ট ১৯৯৫)ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি এক তামিল পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে [[উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলার|উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের]] সাথে যৌথভাবে [[পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] প্রদান করা হয়। তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত বিষয়টির নাম [[চন্দ্রশেখর সীমা]]। |
||
চন্দ্রশেখর তার জীবদ্দশায় বিভিন্ন ধরনের |
চন্দ্রশেখর তার জীবদ্দশায় বিভিন্ন ধরনের পদার্থবিজ্ঞানের সমস্যাগুলি নিয়ে কাজ করেছেন, স্টেলার কাঠামো, হোয়াইট ডারফস, স্টেলার ডাইনামিক্স, স্টোকাস্টিক প্রক্রিয়া, র্যাপিডিটিভ ট্রান্সফার, হাইড্রোজেন অ্যানিওন, হাইড্রোডাইনামিক এবং হাইড্রোম্যাগনেটিক স্থিতিশীলতা, অশান্তি, সমীকরণের কোয়ান্টাম তত্ত্বের সমসাময়িক বোঝার অবদান |
||
==পারিবারিক সম্পর্ক== |
==পারিবারিক সম্পর্ক== |
০৫:৫১, ৯ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
சுப்பிரமணியன் சந்திரசேகர் | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ২১ আগস্ট ১৯৯৫ | (বয়স ৮৪)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারত (১৯১০-১৯৪৭), ভারত (১৯৪৭-১৯৫৩), যুক্তরাষ্ট্র (১৯৫৩-১৯৯৫) |
মাতৃশিক্ষায়তন | ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ প্রেসিডেন্সি কলেজ, মাদ্রাজ |
পরিচিতির কারণ | চন্দ্রশেখর সীমা |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৮৩) কপলি মেডেল (১৯৮৪) ন্যাশনাল মেডেল অফ সাইন্স (১৯৬৭) পদ্মবিভূষণ (১৯৬৮) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | রাল্ফ এইচ ফাউলার আর্থার স্ট্যানলি এডিংটন |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ডোনাল্ড এডওয়ার্ড অস্টারব্রক |
স্বাক্ষর | |
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর (তামিল: சுப்பிரமணியன் சந்திரசேகர்) (আইপিএ: [ˌtʃʌn.dɹʌ.ˈʃe(ɪ).kɑɹ]) (জম্ন: ১৯ অক্টোবর ১৯১০- মৃত্যু: ২১ আগস্ট ১৯৯৫)ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি এক তামিল পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত বিষয়টির নাম চন্দ্রশেখর সীমা।
চন্দ্রশেখর তার জীবদ্দশায় বিভিন্ন ধরনের পদার্থবিজ্ঞানের সমস্যাগুলি নিয়ে কাজ করেছেন, স্টেলার কাঠামো, হোয়াইট ডারফস, স্টেলার ডাইনামিক্স, স্টোকাস্টিক প্রক্রিয়া, র্যাপিডিটিভ ট্রান্সফার, হাইড্রোজেন অ্যানিওন, হাইড্রোডাইনামিক এবং হাইড্রোম্যাগনেটিক স্থিতিশীলতা, অশান্তি, সমীকরণের কোয়ান্টাম তত্ত্বের সমসাময়িক বোঝার অবদান
পারিবারিক সম্পর্ক
তিনি স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমনের ভাইপো ছিলেন, যিনি ১৯৩০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ Vishveshwara, S. 2000. Leaves from an unwritten diary: S. Chandrasekhar, Reminiscences and Reflections, Current Science, 78(8):1025-1033.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- ১৯১০-এ জন্ম
- ১৯৯৫-এ মৃত্যু
- মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী
- মার্কিন গণিতবিদ
- মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী
- ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী
- ভারতীয় গণিতবিদ
- ভারতীয় নোবেল বিজয়ী
- ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী
- ম্যানহাটন প্রকল্পের ব্যক্তিত্ব
- নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী
- ব্রুস পদক বিজয়ী
- তামিল বিজ্ঞানী
- শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
- ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স বিজয়ী