সৈয়দ হেদায়েতউল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান)
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান)
৭২ নং লাইন: ৭২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রেসিডেন্সি কলেজের শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রেসিডেন্সি কলেজের শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]

০৪:৪২, ৮ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সৈয়দ হেদায়েতউল্লাহ
জন্ম১৯০৪
মৃত্যু২৯ আগস্ট ১৯৭৩(১৯৭৩-০৮-২৯)
ঢাকা, বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ববাংলাদেশ
মাতৃশিক্ষায়তনলন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রেসিডেন্সি কলেজ
পরিচিতির কারণকৃষিবিদ
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
প্রতিষ্ঠানসমূহবাংলাদেশ সরকার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীকাজী এম বদরুদ্দোজা
এম আজহার হোসাইন

সৈয়দ হেদায়েতউল্লাহ (১৯০৪ - ২৯ আগস্ট ১৯৭৩) বাংলাদেশের কৃষি বিজ্ঞানী, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ফেলো,[১] ঢাকার কৃষি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ (১৯৪৪-৪৯),[১] পূর্ব পাকিস্তান সরকার কৃষিবিদ (১৯৪৮-৫৬)[২] এবং বোটানিকাল সোসাইটি অফ বেঙ্গল (১৯৩৫) এর প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সদস্য।[৩] বাংলাদেশে ৬০ টি উন্নত জাতের ধানের বিকাশ করে তিনি আধুনিক বাংলাদেশী কৃষি এবং খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা প্রতিষ্ঠার জন্য অবদান রাখেন।[৪]

হেদায়েতুল্লাহ ধর্মীয় ও সামাজিক কাজেও ব্যাপক আগ্রহী ছিলেন। ঢাকার কারওয়ানবাজারে আম্বার শাহ মসজিদ পুনর্নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, পরবর্তীকালে বাংলাদেশ সরকার এটির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।[৫]

শৈশব ও পড়ালেখা

হেদায়েতুল্লাহ ১৯০৪ সালে ব্রিটিশ ইন্ডিয়া (বর্তমানে বাংলাদেশ) বগুড়া জেলাতে জন্মগ্রহণ করেন। মালদহ জিলা স্কুল (বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে, ভারত) থেকে প্রবেশিকা পাস করেন। ১৯২০ সালে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন। বাকের হোস্টেলে থেকে এবং ১৯২৬ সালে বিএসসি (অনার্স) ডিগ্রি এবং ১৯২৮ সালে উদ্ভিদবিদ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ১৯২৯ থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত তিনি কিংস কলেজ লন্ডনে অধ্যয়নের জন্য ভারত সরকার থেকে রাষ্ট্রীয় বৃত্তির প্রস্তাব পেয়েছিলেন। নারিসিসাস প্রজাতির সাইটোলজিক এবং সাইটোজেনেটিক্স নিয়ে গবেষণা করেন ১৯৩২ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।[৬]

কর্মজীবন

১৯৩৩ সালে তিনি কলকাতার সায়েন্স কলেজে উদ্ভিদবিদ্যার সিনিয়র প্রভাষক হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন, ১৯৩৫ সালে অর্থনৈতিক উদ্ভিদ বিজ্ঞানী বাংলার সরকার পদে যোগদান করেন। ১৯৪৫ সালে জর্জ ডব্লুিউ পডউইককে ঢাকা কৃষি কলেজের অধ্যক্ষ পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন (বর্তমানে শের-ই -বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়)। ১৯৪৯ সালে,পূর্ব পাকিস্তান সরকার (বাংলাদেশ) কৃষি পরিচালক হিসাবে নিযুক্ত হন।১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সরকারের কৃষি মন্ত্রনালয়ের একজন অফিসার ছিলেন। ১৯৫৮ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর পাকিস্তান কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাবরেটরিজ (বর্তমানে বিজ্ঞান পরীক্ষাগার) ঢাকায় গবেষণা বিভাগের প্রধান নিযুক্ত হন। ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে বহাল ছিলেন। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ছিলেন।[৫]

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ ডিনও ছিলেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশের কৃষি গবেষণা পদ্ধতির পথিকৃৎ কাজী বদরুদ্দোজার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন

গবেষনা

প্রকাশনা

মৃত্যু

হেদায়েতুল্লাহ ১৯৭৩ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকায় মারা যান।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. "Bangladesh Academy of Sciences" 
  2. "EXPERT FROM JAPAN ON GEOLOGICAL EXCORSION – The Canberra Times (ACT : 1926 – 1995) – 4 Dec 1963"Trove। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬ 
  3. "Botanical Society of Bengal"Ideas for formation of Organising Committee – Botanical Society of Bengal 
  4. "Rice Gift From Pakistan Expert – The Canberra Times (ACT : 1926 – 1995) – 25 Jan 1964"Canberra Times (Act : 1926 - 1995)। ১৯৬৪-০১-২৫। পৃষ্ঠা 9। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৬ 
  5. "Obituary: Dr. Syed Hedayetullah"। The Daily East। ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩। 
  6. English, University of Calcutta Dept of (১ জানুয়ারি ১৯৩৬)। The Calcutta review (ইংরেজি ভাষায়)। University of Calcutta।