প্রবেশদ্বার:সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jahidryhan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Jahidryhan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬৮ নং লাইন: ৬৮ নং লাইন:
! style="background-color: {{Indian National Congress/meta/color}}" |আপনি জানেন কি?
! style="background-color: {{Indian National Congress/meta/color}}" |আপনি জানেন কি?
|-
|-
|[[চিত্র:Kaykobad 1932.jpg.jpg|thumb|200px]]
! style="background-color: #F8F8FF"|'''কায়কোবাদ''' রচিত '''মহাশ্মশান''' বাংলা ভাষার স্বতন্ত্র মহাকাব্য।
! style="background-color: #F8F8FF"|'''কায়কোবাদ''' রচিত '''মহাশ্মশান''' বাংলা ভাষার স্বতন্ত্র মহাকাব্য।
|}
|}

১১:৩০, ৪ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রবেশদ্বার:সাহিত্য
ভুমিকা

সাহিত্য শব্দটির উৎপত্তি 'সহিত' শব্দ থেকে। দুনিয়ার ভাষাগুলিতে সমগ্র কল্পিত ও বাস্তব বিষয়ে রচনাকে সাহিত্য বলে। সাহিত্যের অনেক শ্রেণীবিভাগ। বিশ্বে সাহিত্যের সর্বোচচ সম্মান হল নোবেল সাহিত্য পুরস্কার। এশিয়ার মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম এই পুরস্কার পান। মানুষের সমাজ জীবনে সাহিত্যের ভুয়সী প্রভাব ও গুরুত্ব আছে। ইতিহাস ও সমাজ গবেষণার ক্ষেত্রেও সাহিত্যের গুরুত্ব আছে। অন্যান্য ভাষার মত বাংলাভাষার সাহিত্যও সমৃদ্ধ।

আরো দেখুন
বিশেষ নিবন্ধ

মহাভারত প্রাচীন ভারতের মহাকাব্য। কথিত আছে যে মহাভারতের রচয়িতা কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ বেদব্যাস লেখক হিসাবে গণেশকে নিযুক্ত করেন। গণেশ শর্ত দেন যে তার লেখনী (pen) কে একবারও যেন অপেক্ষা না করতে হয়। ১৮ পর্বে রচিত আদি মহাভারতে একলক্ষ শ্লোক আছে।

আরো দেখুন
বিশেষ জীবনী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)(২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়। রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক,১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
আরো দেখুন
বিশেষ জীবনী
কাজী নজরুল ইসলাম (২৫ মে ১৮৯৯ – ২৯ আগস্ট ১৯৭৬; ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ – ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) বাঙালি কবি এবং পরবর্তী কালে বাংলাদেশের জাতীয় কবি। তিনি ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ ও দার্শনিক যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রগতিশীল প্রণোদনার জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি বাংলা সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখযোগ্য এবং তিনি ছিলেন বাঙালি মনীষার এক তুঙ্গীয় নিদর্শন। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ – দুই বাংলাতেই তার কবিতা ও গান সমানভাবে সমাদৃত। তার কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাকে বিদ্রোহী কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তার কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল মানুষের ওপর মানুষের অত্যাচার এবং সামাজিক অনাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ।
আরো দেখুন
বিশেষ জীবনী
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর হুগলী জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতা ভুবনমোহিনী দেবী। তার মাতুলালয় ছিল হালিশহরে। তার মাতামহ ভাগলপুরের কাছারিতে কেরানীর কাজ করতেন। তিনি সেখানেই উপনিবিষ্ট হয়েছিলেন।

মতিলাল লেখাপড়া শিখেছিলেন, চাকরিও করতেন। সংসারে বারংবার অর্থকষ্ট ঘটায় তিনি কন্যা-পুত্র-পত্নীকে নিয়ে ভাগলপুরে শ্বশুরগোষ্ঠীর আশ্রয়ে গেলেন। সেখানে গিয়ে শরৎচন্দ্র তেজনারায়ণ জুবিলী কলেজিয়েট স্কুল থেকে ১৮৯৪ সালে এনট্রান্স পরীক্ষা পাস করে এফ.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। ১৮৯৬ সালে অর্থাভাবে পড়াশুনায় ইস্তফা দিতে বাধ্য হন। শরৎচন্দ্রের সাহিত্য সাধনার হাতেখড়ি হল ভাগলপুরে। তার অনেক গল্প, যা পরবর্তীকালে প্রকাশিত হয়ে তার যশ বৃদ্ধি করেছে, তার খসড়া এই সময়েই লেখা। যেমন: চন্দ্রনাথ, দেবদাস। কলকাতা থেকে বর্মা যাবার কালে তিনি তার একটি গল্প "মন্দির" কুন্তলীন পুরষ্কারের জন্য দাখিল করে যান। গল্পটি প্রথম পুরষ্কার পায় এবং কুন্তলীন পুস্তিকামালায় প্রকাশিত হয় ১৩১০। বর্মাতে তিনি সাহিত্যসাধনা চালিয়ে যেতে থাকেন। সেখানে লেখা "বড়দিদি" গল্পটি "ভারতী" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। বর্মাতে থাকতে শেষের দিকে তিনি ইংরেজি উপন্যাস থেকে কিছু সারবস্তু গ্রহণ করে নিজেই উপন্যাস রচনা করেছিলেন। সেসব উপন্যাসের মধ্যে দত্তা, দেনাপাওনা ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এছাড়াও আরও অনেক সমাদৃত উপন্যাস তিনি রচনা করেছেন। মৃত্যুর কিছুকাল আগে তিনি কলকাতায় বালিগঞ্জ অঞ্চলে বাড়ি করেছিলেন। কলকাতাতেই তাঁর জীবনাবসান হয়।

আরো দেখুন
বিশেষ উক্তি
-বাহাদুর শাহ জাফর

সম্রাট বাহাদুর শাহ্ জাফর বা ২য় বাহাদুর শাহ্ (অক্টোবর ২৪, ১৭৭৫ - নভেম্বর ৭, ১৮৬২) মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট। সিপাহী বিপ্লবের শেষে ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসকেরা তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করে ও রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠায়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

style="background-color: টেমপ্লেট:Indian National Congress/meta/color" |আপনি জানেন কি?
চিত্র:Kaykobad 1932.jpg.jpg
কায়কোবাদ রচিত মহাশ্মশান বাংলা ভাষার স্বতন্ত্র মহাকাব্য।
ছবি
  • সর্বকালের সেরা নাট্যকারদের একজন জর্জ বার্ণাড শ্য।
সহপ্রবেশদ্বার
প্রবেশদ্বার:বাংলা সাহিত্য
প্রবেশদ্বার:উপন্যাস

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন