শ্লেষ্মা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
==শ্বসনতন্ত্র== |
==শ্বসনতন্ত্র== |
||
[[File:Blausen 0766 RespiratoryEpithelium.png|thumb|শ্বাসতন্ত্রে শ্লেষাসমূহের আন্দোলনের বর্ণিত চিত্র]] |
[[File:Blausen 0766 RespiratoryEpithelium.png|thumb|শ্বাসতন্ত্রে শ্লেষাসমূহের আন্দোলনের বর্ণিত চিত্র]] |
||
মানবদেহের [[শ্বাস তন্ত্র|শ্বাসতন্ত্রে]] |
মানবদেহের [[শ্বাস তন্ত্র|শ্বাসতন্ত্রে]], শ্লেষ্মা বাতাসে ভাসমান তরল ছাড়াও এপিথেলিয়াল আস্তরণ তরল হিসেবেও পরিচিত। |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
০১:৪৮, ১ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্লেষ্মা (ইংরেজি: Mucus) মিউকাস হচ্ছে এক ধরনের পিচ্ছিল নিঃসরণ যা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শ্বাসতন্ত্র, পৌষ্টিক তন্ত্র ইত্যাদি হতে নিঃসরিত হয়। শ্লেষা বা মিউকাস বিশেষ ধরনের ক্ষরণকারী গ্রন্থি থেকে নিঃসরিত হয়। সাধারণত শ্লেষা বা মিউকাস গ্লাইকোপ্রোটিন এবং পানি দিয়ে তৈরি।
কাজ ও গুরুত্ব
শ্লেষ্মা শ্বাসনালী, ফুসফুস ইত্যাদিকে ভাল রাখে। নাক ও শ্বাসনালীর গ্রন্থি দিনে দুই কোয়ার্ট শ্লেষা বা মিউকাস তৈরি করে যা একটা পাতলা স্তর হয়ে নাক ও শ্বাসনালীকে শুকিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। মিউকাস ফুসফুসকে ময়লা ধূলিকণা, জীবাণু, ধোঁয়া, ভাইরাস ও অন্যান্য বাহ্যিক বস্তু ঢোকা থেকে রক্ষা করে। ঠাণ্ডা বা জীবাণুর আক্রমণে শ্লেষা বা মিউকাস নিঃসরণ বেড়ে যায়। সর্দি হলে ঠান্ডায় শ্লেষা বা মিউকাস নিঃসরণ। কোন কোন কাশিতে মিউকাস বের হয়। আবার কোন কোন কাশিতে মিউকাস বের হয়না। সুতরাং কাশি সাধারনত দুই প্রকার। সহজে আমরা বলতে পারি- শুকনো কাশি এবং ভেজা কাশি। [১]
যারা ধূমপান করে, তাদের মিউকাসগুলো শক্ত হয়ে যায় এবং এতে করে এর স্বাভাবিক প্রবাহে বিঘ্ন ঘটে।
শ্বসনতন্ত্র
মানবদেহের শ্বাসতন্ত্রে, শ্লেষ্মা বাতাসে ভাসমান তরল ছাড়াও এপিথেলিয়াল আস্তরণ তরল হিসেবেও পরিচিত।