ফরজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
বানান শুদ্ধতা এবং Decoration
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:


==শ্রেণীবিভাগ==
==শ্রেণীবিভাগ==
ফিকাহ ফরজকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করেছে।
[[ফিকাহ]] ফরজকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করেছে।
;ফরজ-এ-আইন
* '''ফরজ-এ-আইন''' - সকল মুসলমানকে ব্যক্তিক পর্যায় থেকে এই কাজগুলো পালন করতে হবে। যেমন - প্রতিদিনের [[নামাজ]], রমজান মাসের [[রোজা]] ও জীবনে অন্তত একবার [[হজ্জ]] আদায়।
:সকল মুসলমানকে ব্যক্তিক পর্যায় থেকে এই কাজগুলো পালন করতে হবে। যেমন- প্রতিদিনের [[নামাজ]], [[রমজান]] মাসের [[রোজা]] ও জীবনে অন্তত একবার [[হজ্জ]] আদায়।
* '''ফরজ-এ-কিফায়াহ''' - কোন সম্প্রদায় বা উম্মাহর উপর আরোপিত কর্তব্য। যেমন - জানাজার নামাজ, সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে অংশগ্রহণ করতে হয় না বরং সেখান থেকে যথেষ্ট পরিমাণ মানুষ অংশগ্রহণ করলেই চলে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ1=সাত্তার|প্রথমাংশ1=মাওলানা শাহ আবদুস|শিরোনাম=সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত সালাত|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/home/printnews/237813/2012-03-16|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ মে ২০১৮|কর্ম=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]}}</ref>
;ফরজ-এ-কিফায়াহ
:কোন সম্প্রদায় বা উম্মাহর উপর আরোপিত কর্তব্য। যেমন - জানাজার নামাজ, সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে অংশগ্রহণ করতে হয় না বরং সেখান থেকে যথেষ্ট পরিমাণ মানুষ অংশগ্রহণ করলেই চলে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ1=সাত্তার|প্রথমাংশ1=মাওলানা শাহ আবদুস|শিরোনাম=সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত সালাত|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/home/printnews/237813/2012-03-16|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ মে ২০১৮|কর্ম=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]]}}</ref>


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

০৯:০৯, ২৯ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফরজ (আরবি: الفرض) / (আরবি: الفريضة) একটি ইসলামী শব্দ যা অবশ্য কর্তব্য কোন ধর্মীয় আচারকে নির্দেশ করে।

সংক্ষিপ্ত বিবরণ

পারসি, তুর্কি, উর্দু, হিন্দি ভাষায়ও ফরজ একই অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইসলাম ধর্মে ফরজ বলতে বুঝায়– আল্লাহ রাব্বুল-আলামীন তাঁর বান্দাদের উপর যেসব কাজ আবশ্যক করেছেন। যে সকল মুসলমান এই আবশ্যক কাজগুলো পালন করবেন তারা মুক্তি ও সওয়াব অর্জন করবেন।

শ্রেণীবিভাগ

ফিকাহ ফরজকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করেছে।

ফরজ-এ-আইন
সকল মুসলমানকে ব্যক্তিক পর্যায় থেকে এই কাজগুলো পালন করতে হবে। যেমন- প্রতিদিনের নামাজ, রমজান মাসের রোজা ও জীবনে অন্তত একবার হজ্জ আদায়।
ফরজ-এ-কিফায়াহ
কোন সম্প্রদায় বা উম্মাহর উপর আরোপিত কর্তব্য। যেমন - জানাজার নামাজ, সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে অংশগ্রহণ করতে হয় না বরং সেখান থেকে যথেষ্ট পরিমাণ মানুষ অংশগ্রহণ করলেই চলে।[১]

তথ্যসূত্র

  1. সাত্তার, মাওলানা শাহ আবদুস। "সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত সালাত"দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮ 

আরও দেখুন