মহাশোল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সংস্কৃতি যোগ |
→বাংলাদেশের মহাশোলের অবস্থা: রচনাশৈলী |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
বাংলাদেশে মহাশোলের দুটি প্রজাতি আছে যাদের নাম [[সোনালী মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor tor'') এবং [[লাল-পাখনা মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor putitora'')। প্রজাতি দুটি মহাবিপন্ন। বাংলাদেশের ২০১২ সালের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ২ অনুযায়ী এই প্রজাতি দুটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন" >বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০ ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫১৩</ref> |
বাংলাদেশে মহাশোলের দুটি প্রজাতি আছে যাদের নাম [[সোনালী মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor tor'') এবং [[লাল-পাখনা মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor putitora'')। প্রজাতি দুটি মহাবিপন্ন। বাংলাদেশের ২০১২ সালের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ২ অনুযায়ী এই প্রজাতি দুটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন" >বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০ ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫১৩</ref> |
||
[[নেত্রকোনা]]র [[দুর্গাপুর]]ে [[কংস |
[[নেত্রকোনা]]র [[দুর্গাপুর]]ে [[কংস নদী]] ও [[সোমেশ্বরী নদী]] মহাশোলের আবাস। এই নদ-নদীর উৎসমুখ এখন প্রায় বন্ধ। শুকনো মৌসুমে নদী দুটি প্রায় শুকিয়ে যায়। বসবাস ও বংশবৃদ্ধির জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মহাশোল ধীরে ধীরে কমতে থাকে। একপর্যায়ে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়ে। সোমেশ্বরী ও কংস ছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে দু-একবার [[সাঙ্গু নদী|সাঙ্গু নদেও]] মহাশোল পাওয়া গেছে। তবে হাওর, বিল-ঝিল বা অন্য কোনো নদ-নদীতে মহাশোল পাওয়ার রেকর্ড নেই [[বাংলাদেশ]]ের মৎস্য অধিদপ্তরের কাছে। |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৬:২৮, ২৫ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মহাশোল Mahseer | |
---|---|
Tor tambroides | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
শ্রেণী: | Actinopterygii |
বর্গ: | Cypriniformes |
পরিবার: | Cyprinidae |
উপপরিবার: | Cyprininae |
গণ: | Tor Gray, 1834 Neolissochilus |
Species | |
See text for species. |
মহাশোল (ইংরেজি: Mahseer) একটি বিলুপ্তপ্রায় মাছ। পাহাড়ি খরস্রোতা স্বচ্ছ পানির নদীতে মহাশোল মাছের আবাস। নদীর পাথর-নুড়ির ফাঁকে ফাঁকে 'পেরিফাইটন' নামের এক রকমের শ্যাওলা জন্মে। এগুলোই মহাশোলের প্রধান খাদ্য। মহাশোল সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীর পানিতে চলাচল করতে পারে। পানির উষ্ণতা ১৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাদের জীবনধারণের পক্ষে সহায়ক। মহাশোল দেখতে অনেকটা মৃগেল মাছের মতো। তবে এর আঁশগুলো আরও বড়। পরিণত মাছের আঁশ শক্ত, উজ্জ্বল সোনালি রঙের ও দীপ্তিমান। পাখনা ও লেজ রক্তিম। নাকের সামনে ছোট্ট দুটি গোঁফের মতো আছে। সব মিলিয়ে দেখতে খুব সুন্দর। আমাদের মিঠাপানির মাছের মধ্যে মহাশোল স্বাদেও সেরা।
বাংলাদেশের মহাশোলের অবস্থা
বাংলাদেশে মহাশোলের দুটি প্রজাতি আছে যাদের নাম সোনালী মহাশোল (বৈজ্ঞানিক নাম Tor tor) এবং লাল-পাখনা মহাশোল (বৈজ্ঞানিক নাম Tor putitora)। প্রজাতি দুটি মহাবিপন্ন। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ২ অনুযায়ী এই প্রজাতি দুটি সংরক্ষিত।[১]
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কংস নদী ও সোমেশ্বরী নদী মহাশোলের আবাস। এই নদ-নদীর উৎসমুখ এখন প্রায় বন্ধ। শুকনো মৌসুমে নদী দুটি প্রায় শুকিয়ে যায়। বসবাস ও বংশবৃদ্ধির জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মহাশোল ধীরে ধীরে কমতে থাকে। একপর্যায়ে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়ে। সোমেশ্বরী ও কংস ছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে দু-একবার সাঙ্গু নদেও মহাশোল পাওয়া গেছে। তবে হাওর, বিল-ঝিল বা অন্য কোনো নদ-নদীতে মহাশোল পাওয়ার রেকর্ড নেই বাংলাদেশের মৎস্য অধিদপ্তরের কাছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০ ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫১৩
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |