নরেন বিশ্বাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান)
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান)
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


==বই==
==বই==
বাংলা ভাষার শুদ্ধ উচ্চারণ শিক্ষার জন্য তিনি ''বাংলা উচ্চারণ অভিধান'' নামে একটি বই লিখেন । কাব্যের ব্যাকরণ হিসেবে রচনা করেন “কাব্যতত্ত্ব অণ্বেষা” ও ''অলংকার অণ্বেষা'' নামে দুʼটি বই। উচ্চারণ ও আবৃত্তি চর্চার জন্য ''কণ্ঠশীলন'' নামের একটি প্রতিষ্ঠানের তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তার লেখা অন্যান্য বইগুলো হলোঃ প্রসঙ্গ বাংলা ভাষা, বাংলা উচ্চারণ সূত্র, নিহত কুশীলব, রৌদ্রদিন, ক্রুশবিদ্ধ যিশু, তমসীর ফাঁসি ইত্যাদি।
বাংলা ভাষার শুদ্ধ উচ্চারণ শিক্ষার জন্য তিনি ''বাংলা উচ্চারণ অভিধান'' নামে একটি বই লিখেন । কাব্যের ব্যাকরণ হিসেবে রচনা করেন ''কাব্যতত্ত্ব অণ্বেষা'' ও ''অলংকার অণ্বেষা'' নামে দুʼটি বই। উচ্চারণ ও আবৃত্তি চর্চার জন্য ''কণ্ঠশীলন'' নামের একটি প্রতিষ্ঠানের তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তার লেখা অন্যান্য বইগুলো হলোঃ প্রসঙ্গ বাংলা ভাষা, বাংলা উচ্চারণ সূত্র, নিহত কুশীলব, রৌদ্রদিন, ক্রুশবিদ্ধ যিশু, তমসীর ফাঁসি ইত্যাদি।


==মৃত্যু==
==মৃত্যু==

১২:৩৫, ২১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নরেন বিশ্বাস ( পূর্ণ নামঃ নরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস) হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, গবেষক, আবৃত্তি শিল্পী এবং মুক্তিযোদ্ধা। আবৃত্তি চর্চায় তার নিপুণতা এবং বিভিন্ন গবেষণামূলক বই লেখার জন্য তাকে বাকশিল্পাচার্য বলা হয়ে থাকে।[১][২]

জন্ম ও শিক্ষা

নরেন বিশ্বাস ১৯৪৫ সালের ১৬ নভেম্বর গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার মাঝিগাতি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নগেন্দ্রনাথ বিশ্বাস ও মা হরিদাসী বিশ্বাস। তিনি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দি মিড হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক ও রামদিয়া শ্রীকৃষ্ণ কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। উচ্চ শিক্ষার জন্য তিনি ঢাকায় যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৬৫ সালে বাংলা বিভাগ থেকে অনার্স এবং ১৯৬৬ সালে মাস্টার্স পাশ করেন।[৩]

শিক্ষকতা

১৯৬৬-১৯৭৬ সাল পর্যন্ত নরেন বিশ্বাস মাদারীপুর নাজিমউদ্দিন কলেজে অধ্যাপনা করেন এবং ১৯৭৬ সাল থেকে আমৃত্যু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত ছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধে অবদান

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে নরেন বিশ্বাস কলকাতায় চলে যান। তার ভাই নীতিশ বিশ্বাস ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। এ সময় তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বিভিন্ন নাটক, জীবন্তিকা ও নকশায় অংশগ্রহণ করেন। নাটক, আবৃত্তি, উচ্চারণ, কথন প্রভৃতি শিল্প-কর্মসাধনার কারণে তিনি খ্যাতি লাভ করেন।

বই

বাংলা ভাষার শুদ্ধ উচ্চারণ শিক্ষার জন্য তিনি বাংলা উচ্চারণ অভিধান নামে একটি বই লিখেন । কাব্যের ব্যাকরণ হিসেবে রচনা করেন কাব্যতত্ত্ব অণ্বেষাঅলংকার অণ্বেষা নামে দুʼটি বই। উচ্চারণ ও আবৃত্তি চর্চার জন্য কণ্ঠশীলন নামের একটি প্রতিষ্ঠানের তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তার লেখা অন্যান্য বইগুলো হলোঃ প্রসঙ্গ বাংলা ভাষা, বাংলা উচ্চারণ সূত্র, নিহত কুশীলব, রৌদ্রদিন, ক্রুশবিদ্ধ যিশু, তমসীর ফাঁসি ইত্যাদি।

মৃত্যু

১৯৯৮ সালের ২৭ নভেম্বর নরেন বিশ্বাস মারা যান।

তথ্যসূত্র

  1. "নরেন বিশ্বাস - Daily Manobkantha"www.manobkantha.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "২৭ নভেম্বর নরেন বিশ্বাস স্মরণে আলোচনা ও আবৃত্তি অনুষ্ঠান। | bdsaradin24.com | bdsaradin24.com"bdsaradin24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৭ 
  3. "Promito Bangla"www.promitobangla.com। ২০১৮-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৭