মেরু ভালুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৪২ নং লাইন: ৪২ নং লাইন:
== অভিযোজন ==
== অভিযোজন ==


এদের চামড়া পুরু। এদের লোম সাদা। এদের চামড়ার নিচে পুরু চর্বিস্তর থাকে। এসব কারনে এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। শীতের শুরুতে এদের চামড়ার চর্বিস্তর আরও বেড়ে যায়। এরা চমৎকার সাঁতারু। এদের থাবা অনেক বড়। এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানিতেও মানিয়ে নিতে পারে।
এদের চামড়া পুরু। এদের লোম সাদা। এদের চামড়ার নিচে পুরু চর্বিস্তর থাকে। এসব কারণে এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। শীতের শুরুতে এদের চামড়ার চর্বিস্তর আরও বেড়ে যায়। এরা চমৎকার সাঁতারু। এদের থাবা অনেক বড়। এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানিতেও মানিয়ে নিতে পারে।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৬:৪৯, ১৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মেরু ভালুক
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: Mammalia
বর্গ: মাংশাশী
পরিবার: Ursidae
গণ: Ursus
প্রজাতি: U. maritimus
দ্বিপদী নাম
Ursus maritimus
Phipps, 1774[১]
Polar bear range
প্রতিশব্দ

Ursus eogroenlandicus
Ursus groenlandicus
Ursus jenaensis
Ursus labradorensis
Ursus marinus
Ursus polaris
Ursus spitzbergensis
Ursus ungavensis
Thalarctos maritimus

মেরু ভালুক (Ursus maritimus) এক প্রজাতির ভালুক। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম শ্বাপদ। একটি পুরুষ মেরু ভালুকের ওজন ৪০০-৬৮০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে, অন্যদিকে একটি মাদী মেরু ভালুকের ওজন হয় একটি পুরুষ মেরু ভালুকের প্রায় অর্ধেক। উত্তর মেরুর বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। এই ভালুক সাদা রঙের হয়। বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে এই ভালুক বিপন্ন।

খাদ্য

বিভিন্ন জলচর ও স্থলজ প্রানী, যেমন, বিভিন্ন প্রজাতির শীল এদের খাদ্য। এছাড়াও মৃত তিমি সহ হরেক রকম মাংসাদি এরা খায়। এরা অন্যান্য ভালুক দের মত আধা নিরামিষাশী নয়। এরা পুরোপুরি ভাবে মাংসাশী। অর্থাৎ মাংসাদি বস্তুই এর খাবার।

বাসস্থান

উত্তর মেরুতে এদের দেখা মেলে। উত্তর মেরুর Arctic Circle এ এদের মূলত দেখা যায়। এরা এ অঞ্চল এর হীমশীতল পরিবেশে বাঁচার জন্য একদম উপোযোগি।

অভিযোজন

এদের চামড়া পুরু। এদের লোম সাদা। এদের চামড়ার নিচে পুরু চর্বিস্তর থাকে। এসব কারণে এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। শীতের শুরুতে এদের চামড়ার চর্বিস্তর আরও বেড়ে যায়। এরা চমৎকার সাঁতারু। এদের থাবা অনেক বড়। এরা প্রচণ্ড ঠান্ডায় পানিতেও মানিয়ে নিতে পারে।

তথ্যসূত্র

  1. Phipps, pg. 185

বহিঃসংযোগ