৮,৩৬৪টি
সম্পাদনা
(→শীর্ষ: +) |
(→শীর্ষ) |
||
| website =
}}
'''হামিদুজ্জামান খান''' একজন বাংলাদেশী শিল্পী ও ভাস্কর। ফর্ম, বিষয়ভিত্তিক ও
১৯৫০-এর দশকে ভাস্কর্য [[নভেরা আহমেদ|নভেরা আহমেদের]] মাধ্যমে বাংলাদেশে ভাস্কর্যে আধুনিক ধারার সূচনা ঘটার পরে হামিদুজ্জামান খান তাঁর স্বকীয় ধারার আধুনিক কাজের মাধ্যমে বাংলাদেশে ভাস্কর্যের প্রসারে অবদান রাখেন। তাঁর ভাস্কর্যে এক্সপ্রেশনিজম, মিনিমালিজম বা অল্পায়নের মত নির্মাণশৈলী লক্ষ্য করা যায়। তিনি ভাস্কর্য হিসেবে ফিগারেটিভ ও বিমূর্ত – উভয় ধারাতেই কাজ করেছেন।
ভাস্কর্য ছাড়াও হামিদুজ্জামান খান তাঁর চিত্রকর্মের জন্যেও সুপরিচিত। ১৯৬০-এর দশকে শিল্পাচার্য [[জয়নুল আবেদীন]] জলরঙের চিত্রকর্মের জন্য তাঁকে প্রসংশা করেছিলেন ও উৎসাহ হিয়েছিলেন। এছাড়া ১৯৭৬ সালে প্রখ্যাত ভারতীয় শিল্পী [[মকবুল ফিদা হুসেন]] মুম্বাইতে একটি প্রদর্শনীতে তাঁর ভাস্কর্যের প্রসংশা করেন। হামিদুজ্জামান খানের জলরঙ ও অ্যাক্রিলিক চিত্রকর্মে বিমূর্ত এক্সপ্রেশনিজমের ধারা লক্ষ্য করা যায়। তাঁর চিত্রকর্মের বিষয়বস্ত প্রধান নিসর্গ ও মানবশরীর।
ভাস্কর্যে অবদানের জন্য ২০০৬ সালে তিনি [[একুশে পদক]] লাভ করেন। ১৯৭০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ভাস্কর্য বিভাগে শিক্ষকতা করেছেন। পাঁচ দশকেরও অধিক সময়ের কর্মজীবনে তাঁর শিল্পকর্ম বাংলাদেশ, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, বুলগেরিয়া ও যুক্তরাষ্টে প্রদর্শিত বা স্থাপিত হয়েছে।
==প্রাথমিক ও শিক্ষা জীবন==
|