হুয়াংহো নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
→চীনের দুঃখ: বানান সংশোধন করা হয়েছে। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৫ নং লাইন: | ১৫ নং লাইন: | ||
== চীনের দুঃখ == |
== চীনের দুঃখ == |
||
হুয়াংহো নদী অর্থাৎ পীতনদীকে "চীনের |
হুয়াংহো নদী অর্থাৎ পীতনদীকে "চীনের দুঃখ" বলা হত। প্রাচীন চীনে প্রায়ই হুয়াংহো নদী ছাপিয়ে উঠে সবকিছু বন্যায় ভাসিয়ে দিত বলে এই নদীর নাম ছিল "চিনের দুঃখ"। ইতিহাসে ছাব্বিশবার এই নদীর গতিপথ বদল হয়েছে অতি প্রচন্ডভাবে। এর ফলে প্রত্যেকবারই চীনের জনগণের জীবনে নেমে এসেছে অবর্ণনীয় দুঃখদুদর্শা। নয়া চীন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর চীন সরকার হুয়াংহো নদীর উজানের দিকে ও মধ্য এলাকা বরাবর মৌলিক গুরুত্বসম্পন্ন কতকগুলো জলসংরক্ষণ প্রকল্প নিমার্ণ করেছে এবং ভাটির দিকে নদীর পাড়ের বেড়িগুলোকে আরো মজবুত করেছে। এভাবে বিংশ শতাব্দীতে নদীর তীরবর্তী জনসাধারণের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা হয়েছে। |
||
== গুরুত্ব == |
== গুরুত্ব == |
১৪:১১, ১২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধের চীনা ব্যক্তিনাম এবং/অথবা স্থাননামগুলিকে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ম্যান্ডারিন চীনা শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নির্দেশিকা অনুযায়ী সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ করা আবশ্যক।টির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
হুয়াংহো নদী | |
---|---|
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
মোহনা | বোহাই সাগর |
দৈর্ঘ্য | ৫৪৬৪ কি.মি. (৩৩৯৮ মাইল) |
হুয়াংহো নদী[টীকা ১] চীনের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। এর অপর নাম পীত নদী। হুয়াংহো নদীর সর্ব্বমোট দৈর্ঘ্য ৫৪৬৪ কিলোমিটার। এশিয়ার ২য় বৃহত্তম নদী। ছিংহাই প্রদেশের বায়ান হার পবর্তের উত্তরাংশে হুযাংহো নদীর উৎপত্তি হয়ে নদীটি পীতসাগরে পতিত হয়েছে। ছিংহাই, সিছুয়ান, কানসু , নিংশিয়া, অন্তর্দেশীয় মঙ্গোলিয়া, শাআনশি, শানশি, হনান আর শানতুং প্রদেশের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে হুয়াংহো নদী শানতুং প্রদেশের খেনলি জেলায় বেহাই সাগরে গিয়ে মিশেছে। লানযে, বাত্তথৌ, যেমষ্ঠে, জিনোন প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ শহর-বন্দর এ নদীর তীরে অবস্থিত।
চীনের দুঃখ
হুয়াংহো নদী অর্থাৎ পীতনদীকে "চীনের দুঃখ" বলা হত। প্রাচীন চীনে প্রায়ই হুয়াংহো নদী ছাপিয়ে উঠে সবকিছু বন্যায় ভাসিয়ে দিত বলে এই নদীর নাম ছিল "চিনের দুঃখ"। ইতিহাসে ছাব্বিশবার এই নদীর গতিপথ বদল হয়েছে অতি প্রচন্ডভাবে। এর ফলে প্রত্যেকবারই চীনের জনগণের জীবনে নেমে এসেছে অবর্ণনীয় দুঃখদুদর্শা। নয়া চীন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর চীন সরকার হুয়াংহো নদীর উজানের দিকে ও মধ্য এলাকা বরাবর মৌলিক গুরুত্বসম্পন্ন কতকগুলো জলসংরক্ষণ প্রকল্প নিমার্ণ করেছে এবং ভাটির দিকে নদীর পাড়ের বেড়িগুলোকে আরো মজবুত করেছে। এভাবে বিংশ শতাব্দীতে নদীর তীরবর্তী জনসাধারণের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা হয়েছে।
গুরুত্ব
হুয়াংহো নদীর অববাহিকার পশুচারণ ভূমি বেশ উর্বর ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। এই নদীর অববাহিকাতে চীনের প্রাচীনতম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। এ নদীর অববাহিকা চীনের সভ্যতা, ইতিহাস ও সংস্কৃতির লালনাগর।
টীকা
- ↑ এই ম্যান্ডারিন চীনা ব্যক্তিনাম বা স্থাননামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ম্যান্ডারিন চীনা শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নিদের্শিকাতে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
- Sinclair, Kevin. 1987. The Yellow River: A 5000 Year Journey Through China. (Based on the television documentary). Child & Associates Publishing, Chatswood, Sydney, Australia. আইএসবিএন ০-৮৬৭৭৭-৩৪৭-২
বহিঃসংযোগ
- Listen to the Yellow River Ballade from the Yellow River Cantata
- "A Troubled River Mirrors China’s Path to Modernity", New York Times November 19, 2006
- First raft descent of the Yellow River from its source in Qinghai to its mouth (1987)
- (ইংরেজি) হলুদ নদী গুপ্তি এর illustrations
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |