পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা [[মান্দার|মান্দার গাছের]] পাতার মতো হলেও আকারে বড়।
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা [[মান্দার|মান্দার গাছের]] পাতার মতো হলেও আকারে বড়।


বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।<ref name="মঞ্জরি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=আওয়াল |প্রথমাংশ=শেখ আব্দুল |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/অরণ্যে-অগ্নিশিখা-ফোটে-বসন্তে-লম্বা-মঞ্জরি/print/ |শিরোনাম=অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি |কর্ম=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=এম এ খান মাসুদ |তারিখ=2019-03-12 |সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-06 }}</ref>
বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।<ref name="মঞ্জরি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=আওয়াল |প্রথমাংশ=শেখ আব্দুল |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/অরণ্যে-অগ্নিশিখা-ফোটে-বসন্তে-লম্বা-মঞ্জরি/print/ |শিরোনাম=অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি |কর্ম=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=এম এ খান মাসুদ |তারিখ=2019-03-12 |সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-06 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20191006055441/http://web.dailyjanakantha.com/details/article/409095/%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2596%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%259E%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF/print/ |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৯-১০-০৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>


পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" />
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" />

১৩:১৯, ৫ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পলাশ
Butea monosperma
In Bangalore, India
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Fabales
পরিবার: Fabaceae
গণ: Butea
প্রজাতি: B. monosperma
দ্বিপদী নাম
Butea monosperma
(Lam.) Taub.
প্রতিশব্দ

Butea frondosa Roxb. ex Willd.
Erythrina monosperma Lam.[১]
Plaso monosperma

বসন্ত ঋতুতে পলাশ

পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষসংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak, Dhak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[২]

বর্ণনা

পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়।

বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।[৩]

পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[২]

বিস্তৃতি

ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।

সাহিত্যে পলাশ ফুল

বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তার একটি গানে লিখেছেন-

এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [২]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Butea monosperma (Lam.) Taub."Germplasm Resources Information Network। United States Department of Agriculture। ২০০৬-০৫-১৮। ২০০৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪ 
  2. ফাগুনের লাল পলাশ - দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)
  3. আওয়াল, শেখ আব্দুল (২০১৯-০৩-১২)। "অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি"দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা: এম এ খান মাসুদ। ২০১৯-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৬