রেশম পথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হালনাগাদ করা হল
হালনাগাদ করা হল
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:


জুন ২০১৪ সালে, ইউনেস্কো সিল্ক রোডের চাং'আন-তিয়ানশান করিডোরকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে স্থান দিয়েছে। ভারতীয় অংশ পরীক্ষামূলক সাইটের তালিকায় রয়েছে।
জুন ২০১৪ সালে, ইউনেস্কো সিল্ক রোডের চাং'আন-তিয়ানশান করিডোরকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে স্থান দিয়েছে। ভারতীয় অংশ পরীক্ষামূলক সাইটের তালিকায় রয়েছে।
==আরো দেখুন==

* [[প্যান আমেরিকান মহাসড়ক]]
* [[এক অঞ্চল, এক পথ]]



==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
৩৯ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:


{{World Heritage Sites in China}}
{{World Heritage Sites in China}}

{{কাজাখস্তানের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান}}

{{Authority control}}
{{Authority control}}



১৭:৫২, ২৬ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সিল্ক রোড
Map of Eurasia with drawn lines for overland routes
সিল্ক রোডের মূল পথ
পথের তথ্য
সময়কালAround 114 BCE – 1450s CE
প্রাতিষ্ঠানিক নামসিল্ক রোড: চাং'আন-তিয়ানশানের রুট
ধরনসাংস্কৃতিক
মানকii, iii, iv, vi
অন্তর্ভুক্তির তারিখ২০১৪(৩৮তম অধিবেশন)
রেফারেন্স নং1442
RegionAsia-Pacific
সিল্ক রোড দক্ষিণ ইউরোপ হতে সৌদি আরব, সোমালিয়া, মিশর, পারস্য, ভারত,বাংলাদেশ, জাভা এবং ভিয়েতনাম হয়ে চীন পর্যন্ত চলে গেছে।

রেশম পথ বা সিল্ক রোড খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে অষ্টাদশ শতক পর্যন্ত এশিয়ার উপমহাদেশীয় অঞ্চলগুলো মধ্য দিয়ে পূর্ব ও পশ্চিম এশিয়া, ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে সংযুক্ত করে এই অঞ্চলগুলির মধ্যে অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় মিথস্ক্রিয়াঘটিত একটি প্রাচীন বাণিজ্যিক পথ।[১][২][৩] প্রায় ৪০০০ মাইল (৬৫০০ কি.মি.) দীর্ঘ এই পথের নামকরণ করা হয়েছে চীনা সিল্ক ব্যবসার নামে যা হান রাজত্বকালে আরম্ভ হয়েছিলো। যদিও সিল্কই ছিল প্রধান পণ্য, অন্যান্য নানা পণ্যও এই পথে আনা-নেওয়া করা হত।

চীন, কোরিয়া,[৪] জাপান,[২] ভারতীয় উপমহাদেশ, ইরান, ইউরোপ, আফ্রিকা ও আরবের অন্তরীপ ইত্যাদি সভ্যতাসমূহের মধ্যে দীর্ঘ-দূরত্বে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উদ্বোধন করে, সিল্ক রোড বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।[৫]

এটি গড়ে ওঠে খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতকে চীনের হ্যান রাজবংশের আমলে। দশম শতাব্দীতে চীনের সং রাজবংশের আমলে বন্ধ হয়ে যায়। এটি নতুন করে চালুর উদ্যোগ নেয়া হয় ২০১৪ সালে। উদ্দেশ্য ৩ মহাদেশব্যাপী যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মান ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক অঞ্চল ও করিডোর প্রতিষ্ঠা। এর আওতায় রয়েছে ৬৮টি দেশ ও ৬০ শতাংশ জনসংখ্যা ও ৪০ শতাংশ বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি।

জুন ২০১৪ সালে, ইউনেস্কো সিল্ক রোডের চাং'আন-তিয়ানশান করিডোরকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে স্থান দিয়েছে। ভারতীয় অংশ পরীক্ষামূলক সাইটের তালিকায় রয়েছে।

আরো দেখুন


তথ্যসূত্র

  1. Miho Museum News (Shiga, Japan) Volume 23 (মার্চ ২০০৯)। "Eurasian winds toward Silla"। ৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. Gan, Fuxi (২০০৯)। Ancient Glass Research Along the Silk Road। Shanghai Institute of Optics and Fine Mechanics, Chinese Academy of Sciences (Ancient Glass Research along the Silk Road, World Scientific সংস্করণ)। পৃষ্ঠা 41। আইএসবিএন 978-981-283-356-3। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. Elisseeff, Vadime (২০০১)। The Silk Roads: Highways of Culture and Commerce। UNESCO Publishing / Berghahn Books। আইএসবিএন 978-92-3-103652-1 
  4. "Republic of Korea | Silk Road"en.unesco.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  5. Jerry Bentley, Old World Encounters: Cross-Cultural Contacts and Exchanges in Pre-Modern Times (New York: Oxford University Press, 1993), 32.

বহিঃসংযোগ