মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
| successor = |
| successor = |
||
| birth_date = |
| birth_date = |
||
| religion = Atheist |
|||
| birth_place = |
| birth_place = |
||
| nationality = বাংলাদেশী |
| nationality = বাংলাদেশী |
০৯:০৪, ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা | |
---|---|
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০১৬ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা মেডিকেল কলেজ কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
ধর্ম | Atheist |
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা একজন বাংলাদেশী রোগতত্ত্ববিদ এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। তিনি রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) দায়িত্বাধীন পরিচালক।[১] তিনি ফাউন্ডেশন ফর অ্যাডভান্সমেন্ট অব ইন্টার্যোশনাল মেডিকেল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের ফেলো।
জীবনী
মীরজাদী ১৯৮৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন।[২] ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করার পর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। পরে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম) থেকে রোগতত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করে তিন বছর গবেষণা করেন। তিনি নিপসমে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন।[২] পরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।[২]
২০১৬ সালে তিনি রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান।[২] পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মহামারী সৃষ্টিকারী ভাইরাস ও রোগ বিস্তার প্রতিরোধে বিভিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও গবেষণা করেন। তার তত্ত্বাবাধানে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে জিকা ভাইরাস, মধ্য প্রাচ্যের শ্বাসযন্ত্রের সিন্ড্রোম সম্পর্কিত করোনভাইরাস এবং ২০১৯-২০ সালে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।[২] তার দল ২০১৭ সালে বাংলাদেশে চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে কাজ করেন।[২]
তিনি ইন্টারন্যাশনাল এসাসিয়েশন অব দ্য ন্যাশনাল পাবলিক হেল্থ ইনস্টিটিউটের সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।[৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ "অফিসার - রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)"। iedcr.org। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "বিজ্ঞানে নারী"। আইস টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Executive Board, IANPHI"। ianphi.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০২০।