তাপ ধারকত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rifat ul abrar (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
কোন পদার্থের তাপমাত্রা একক পরিমাণ বৃদ্ধি করতে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ পদার্থের '''তাপ ধারকত্ব''' (তাপধারণ ক্ষমতা) বলে। এক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হয় যেন ঐ সময় দশার কোন পরিবর্তন না ঘটে।<br /> অর্থাৎ বস্তুটি যেন এক অবস্থা থেকে অন্য কোন অবস্থায় (কঠিন থেকে তরল বা তরল থেকে বাষ্প) রুপ না নেয়। কারণ সেক্ষেত্রে প্রযুক্ত তাপ বস্তুটির অবস্থার পরিবর্তনে ব্যবহৃত হয়ে যায় এবং বস্তুর তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে।কোন ১ কেজি ভরের বস্তুর তাপমাত্রা ১ কেলভিন বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয়, তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ ধারণ ক্ষমতা বা [[আপেক্ষিক তাপ]] বলে। অর্থাৎ আপেক্ষিক তাপ =গৃহিত বা বর্জিত তাপ(Q)/ভর(m)x তাপমাত্রার পার্থক্য(Δθ)।
কোন পদার্থের তাপমাত্রা একক পরিমাণ বৃদ্ধি করতে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ পদার্থের '''তাপ ধারকত্ব''' (তাপধারণ ক্ষমতা) বলে।<ref>{{cite book|first1=David|last1=Halliday| author1link =David Halliday (physicist)|first2=Robert|last2=Resnick| author2link =Robert Resnick |title=Fundamentals of Physics|date=2013|publisher=Wiley|page=524|title-link=Fundamentals of Physics}}</ref> এক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হয় যেন ঐ সময় দশার কোন পরিবর্তন না ঘটে।<br /> অর্থাৎ বস্তুটি যেন এক অবস্থা থেকে অন্য কোন অবস্থায় (কঠিন থেকে তরল বা তরল থেকে বাষ্প) রুপ না নেয়। কারণ সেক্ষেত্রে প্রযুক্ত তাপ বস্তুটির অবস্থার পরিবর্তনে ব্যবহৃত হয়ে যায় এবং বস্তুর তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে। কোন ১ কেজি ভরের বস্তুর তাপমাত্রা ১ কেলভিন বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয়, তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ ধারণ ক্ষমতা বা [[আপেক্ষিক তাপ]] বলে। অর্থাৎ আপেক্ষিক তাপ =গৃহিত বা বর্জিত তাপ(Q)/ভর(m)x তাপমাত্রার পার্থক্য(Δθ)।


গাণিতিকভাবে,
গাণিতিকভাবে,
৩১ নং লাইন: ৩১ নং লাইন:
'' jkg <sup>-1</sup>k <sup>-1</sup>''
'' jkg <sup>-1</sup>k <sup>-1</sup>''


==তথ্যসূত্র==

{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:রাসায়নিক ধর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:রাসায়নিক ধর্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:তাপ]]
[[বিষয়শ্রেণী:তাপ]]

০২:১৩, ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কোন পদার্থের তাপমাত্রা একক পরিমাণ বৃদ্ধি করতে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ পদার্থের তাপ ধারকত্ব (তাপধারণ ক্ষমতা) বলে।[১] এক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হয় যেন ঐ সময় দশার কোন পরিবর্তন না ঘটে।
অর্থাৎ বস্তুটি যেন এক অবস্থা থেকে অন্য কোন অবস্থায় (কঠিন থেকে তরল বা তরল থেকে বাষ্প) রুপ না নেয়। কারণ সেক্ষেত্রে প্রযুক্ত তাপ বস্তুটির অবস্থার পরিবর্তনে ব্যবহৃত হয়ে যায় এবং বস্তুর তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে। কোন ১ কেজি ভরের বস্তুর তাপমাত্রা ১ কেলভিন বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয়, তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ ধারণ ক্ষমতা বা আপেক্ষিক তাপ বলে। অর্থাৎ আপেক্ষিক তাপ =গৃহিত বা বর্জিত তাপ(Q)/ভর(m)x তাপমাত্রার পার্থক্য(Δθ)।

গাণিতিকভাবে,

আবার,আপেক্ষিক তাপ(S)=তাপ ধারণ ক্ষমতা(C)/বস্তুর ভর(m)।

গাণিতিকভাবে,

[ C=Q/Δθ]

নিচে কয়েক টি পদার্থের আপেক্ষিক তাপ দেয়া হলঃ

১)পানি -4200 jkg-1K−1

২)বরফ-2100 jkg-1K-1

৩)জলীয় বাষ্প -2000 jKg−1K−1

৪)সীসা-130 jKg-1K-1

৫)তামা-400 jKg-1K-1

৬)রূপা-230 jKg-1K-1

৭) পিতল -230 jKg-1K-1

৮) মানবদেহ - 3470 jkg -1k -1

তথ্যসূত্র

  1. Halliday, David; Resnick, Robert (২০১৩)। Fundamentals of Physics। Wiley। পৃষ্ঠা 524।