প্রাকৃতিক পরিবেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র
{{সূত্র তালিকা}}
তালিকা}}


{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}

১৪:৫৫, ৯ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

'পরিবেশ বলতে কোনো ব্যবস্থার ওপর কার্যকর বাহ্যিক প্রভাবকসমূহের সমষ্টিকে বোঝায়। যেমন: চারপাশের ভৌত অবস্থা, জলবায়ু ও প্রভাব বিস্তারকারী অন্যান্য জীব ও জৈব উপাদান ইত্যাদির সামষ্টিক রূপই হলো পরিবেশ। পরিবেশের প্রতিটি উপাদানের দ্বারাই একজন ব্যক্তি বা প্রাণী এমনকি উদ্ভিদ প্রভাবিত হয়ে থাকে। এই প্রভাবকসমূহের মধ্যে থাকে প্রাকৃতিক এবং অপ্রাকৃতিক বা কৃত্রিম পারিপার্শ্বিক উপাদানসমূহ।[১]

পরিবেশের উপাদানসমূহ

পরিবেশের উপাদানসমূহের মধ্যে রয়েছে- যেমন: গাছ-পালা , নদী-নালা , খাল-বিল , রাস্তা-ঘাট , ঘর-বাড়ি , জল , সূর্য , মাটি ,বায়ু , নৌকা ,পশু-পাখি , বিদ্যালয় , দালান-কোঠা ইত্যাদি তথা আমাদের চারপাশের সকল কিছুই পরিবেশের অংশ ।

পরিবেশের শ্রেনীবিভাগ

প্রাকৃতিক পরিবেশ :প্রাকৃতিক পরিবেশ হচ্ছে সেই পরিবেশ যা প্রকৃতি নিজে নিজে তৈরি করে। এগুলো হচ্ছেঃগাছ,পাহড়-পর্বত,ঝর্ণা,নদী ইত্যাদি। এগুলো মানুষ সৃষ্টি করতে পারে না। এগলো প্রাকৃতিক ভবেই সৃষ্টি হয়।

মানুষের তৈরি পরিবেশ :মানুষের তৈরি পরিবেশ হচ্ছে দালান-কোঠা,নগরায়ন,বন্দর ইত্যাদি। এগুলো মানুষ নিজের প্রয়োজনের তাগিদে তৈরি করে।

পরিবেশ দূষণ ও অবক্ষয়

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত এবং লাভা প্রবাহের দৃশ্য।

পরিবেশের প্রতিটা উপাদানের সুসমন্বিত রূপই হলো সুস্থ পরিবেশ। এই সুসমন্বিত রূপের ব্যতয়ই পরিবেশের দূষণ ঘটায় এবং পরিবেশের স্বাভাবিক মাত্রার অবক্ষয় দেখা দেয়। পরিবেশ বিভিন্ন কারণে দূষিত হতে পারে। প্রাকৃতিক কারণের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট কারণও এর সাথে দায়ী। পরিবেশ দূষণের জন্য বিশেষভাবে দায়ী ১২টি মারাত্মক রাসায়নিক দ্রব্যকে একত্রে ডার্টি ডজন বা নোংরা ডজন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এই ১২টি রাসায়নিক দ্রব্যের মধ্যে ৮টি কীটনাশক অলড্রিন (aldrin), ডায়েলড্রিন (dieldrin), ক্লোরডেন (chlordane), এনড্রিন (endrin), হেপ্টাক্লোর (heptachlor), ডিডিটি (DDT), মিরেক্স (mirex), এবং টক্সাফেন (toxaphene); দুটি শিল্পজাত রাসায়নিক দ্রব্য পিসিবি (PCBs) এবং হেক্সাক্লোরোবেনজিন (hexachlorobenzene); এবং অন্য দুটো হলো কারখানায় উৎপন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত উপজাত: ডাইওক্সিন (dioxin) এবং ফিউরান (furan)। খাদ্যচক্রে প্রবেশ করে পৃথিবীব্যাপী সব পরিবেশের সব ধরনের জীবজন্তুর উপর তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটায় এই বিষাক্ত পদার্থগুলো। ত্রুটিপূর্ণ শিশুর জন্ম, ক্যান্সার উৎপাদন, ভ্রুণ বিকাশের নানাবিধ সমস্যার মূলেই দায়ী থাকে এই ডার্টি ডজন।[২]

পরিবেশ আইন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই বিপন্ন পরিবেশের বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্তির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে পরিবেশ আইন। মূলত পরিবেশ ও বাস্তুসংস্থান তত্ত্বাবধান ও সংরক্ষণের আইনই পরিবেশ আইন। এই আইন স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য বিশ্ব আন্দোলনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাগরিক ও সরকারি সংস্থাসমূহের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করে।[৩]

পরিবেশ বিষয়ক পত্রিকাসমূহ

বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত

তথ্যসূত্র

  1. পরিবেশ, মিজান আর খান, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  2. ডার্টি ডজন, এস. এম হুমায়ূন কবির, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  3. পরিবেশ দূষণ, এস রিজওয়ানা হাসান, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।