সুমেরীয় সভ্যতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
এটা তথ্য নির্ভর সম্পাদনা
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:


== সুমেরীয় আইন ==
== সুমেরীয় আইন ==
স্থানীয় আইন এবং প্রথা সেমেটিক গোষ্ঠীর প্রচলিত রীতিনীতির সমন্বয়ে এই আইন প্রচলিত হয়। তাদের আইনের চারটি বৈশিষ্ট্য ছিল৷

১. প্রতিশোধ মূলক আইন।
২. ব্যাক্তিগত উদ্যেগে আইনের সাহায্য লাভ।
৩.অসম বিচার ব্যবস্থা এবং
৪. ইইচ্ছাকৃত এবং অনিইচ্ছাকৃত অপরাধের পার্থক্য না করা
== অন্যান্য অবদান ==
== অন্যান্য অবদান ==
{{অসম্পূর্ণ }}
{{অসম্পূর্ণ }}

০৫:১৩, ৭ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রাচীন সুমেরীয় লিপির নিদর্শন: পোড়ামাটির ফলকে লেখা বাণিজ্যিক দলিল

সুমের(/ˈsmər/) যা শুমের, (মিশরীয় সাঙ্গার, বাইবেলে শিনার নামে পরিচিত, স্থানীয় উচ্চারণ কি-এন-গির) মেসোপটেমিয়ার দক্ষিণাংশের এক প্রাচীন সভ্যতা। এর অবস্থান ছিল আধুনিক রাষ্ট্র ইরাক এর দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে। সুমের সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল খ্রীস্টপূর্ব ৪ হাজার বছর হতে খ্রীষ্টপূর্ব ৩ হাজার বছরের মধ্যে। ব্যাবিলন সভ্যতার উত্থানের সাথে সাথে সুমেরের পতন ঘটে। সুমের সভ্যতাকে পৃথিবীর প্রথম সংগঠিত সভ্যতা হিসাবে গণ্য করা হয়।

সুমেরীয় সভ্যতার উৎস

বর্তমানে ইরাকের টাইগ্রীস ও ইউফ্রেটিস (তৎকালীন দজলা ও ফোরাত) নদীর মধ্যবর্তী উর্বর স্থানে সুমেরীয় সভ্যতার গোড়াপত্তন ঘটে। পশ্চিম এশিয়ার নবোপলয়ী পর্যায় থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে প্রথম যে সভ্যতা গড়ে উঠে তাই সুমেরীয় সভ্যতা।

দক্ষিণ মেসোপটেমিয়ার আদি অ-সেমেটিকবাসীরা সাধারণভাবে সুমেরিয়ান নামে পরিচিত। [১]

সুমেরীয়দের আদি বাসস্থান

নির্ভরযোগ্য প্রমাণের অভাবে সুমেরীয়দের আদি বাসস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত কিছু বলা যায় না। সুমেরীয়দের একটি দল 4000 খ্রিস্ট পূর্বাব্দের দিকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিশেষত এলামের পাহাড়ী অঞ্চল থেকে অগ্রসর হয়েছিল। মূলত উৎস ভূমিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সুমেরীয়দের গোষ্ঠী উর্বর কৃষি ভূমির সন্ধানে অগ্রসর হয়ে মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে চলে এসেছিল। সুমেরীয়দের নামানুসারে এ অংশটি সুমেরীয় (সুমের) নামে পরিচিত হয়। আবার অন্য একদল ঐতিহাসিক মনে করেন, এরা মধ্য এশিয়ার মালভূমি থেকে সমুদ্রপথে আগমন করেছে। ভারতীয় ঐতিহাসিকদের ধারণা এরা যাযাবর। পশু ও নিজেদের খাদ্য অন্বেষণে এরা মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে চলে আসে। তবে তাদের আদি বাসস্থান যেখানেই না কেন তারা খুব একটা বাধার সম্মুখীন না হয়ে নিম্ন উপত্যকায় বসবাস শুরু করে। ইটনা নামক স্থানে প্রথম তারা বসতি গড়ে তোলেন।

সুমেরীয়দের অবদান

বড় অবদান চাকা আবিস্কার করেন। 

লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার

সুমেরিয় গণ কিউনিফার্ম নামে একটি নতুন লিপির উদ্ভাবন করেন।কিউনিফার্ম কে বলা হয় অক্ষরভিত্তিক বর্ণমালা।

সুমেরীয় সাহিত্য

সুমেরীয় সাহিত্য মিশরীয়দের চেয়ে উন্নত ছিল।সুমেরীয়রাই প্রথম মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।তাদের বিখ্যাত মহাকাব্যের নাম "গিলগামেশ

সুমেরীয় ধর্ম

সুমেরীয়দের জীবনে ধর্ম একটি বিশেষ স্থান দখল করেছিল।তারা অনেক দেবতায় বিশ্বাসী ছিল।তাদের সূর্য দেবতা ছিল "শামাশ"

জিগুরাট মন্দির

সুমেরীয় আইন

স্থানীয় আইন এবং প্রথা সেমেটিক গোষ্ঠীর প্রচলিত রীতিনীতির সমন্বয়ে এই আইন প্রচলিত হয়। তাদের আইনের চারটি বৈশিষ্ট্য ছিল৷ ১. প্রতিশোধ মূলক আইন। ২. ব্যাক্তিগত উদ্যেগে আইনের সাহায্য লাভ। ৩.অসম বিচার ব্যবস্থা এবং ৪. ইইচ্ছাকৃত এবং অনিইচ্ছাকৃত অপরাধের পার্থক্য না করা

অন্যান্য অবদান

তথ্যসূত্র

  1. The spread of Islam