লুৎফুজ্জামান বাবর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য যোগ
৫০ নং লাইন: ৫০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভার সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভার সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য]]

১৭:১৪, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লুৎফুজ্জামান বাবর (জন্ম: ১০ অক্টোবর ১৯৫৮) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন রাজনীতিবিদ, সাবেক সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী[১]

লুৎফুজ্জামান বাবর
লুৎফুজ্জামান বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৯১ – জুন ১৯৯৬
কাজের মেয়াদ
২০০১ – ২০০৬
প্রতিমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কাজের মেয়াদ
১০ অক্টোবর ২০০১ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১০ অক্টোবর ১৯৫৮
নেত্রকোনা, বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
দাম্পত্য সঙ্গীতাহমিনা জামান শ্রাবণী
পেশারাজনীতিবিদ

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

লুৎফুজ্জামান বাবর ১০ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তিনি নেত্রকোনা থেকে উঠে আসেন। তিনি বিত্তশালী একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এইচএসসি পর্যন্ত।[২]

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোনা-৪ (মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুড়িমদন) ১৯৯১ সালে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৩] এরপর ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৪] সর্বশেষ ২০০১ সালের নির্বাচনে একই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।[৫] অষ্টম সংসদে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১]

আরও দেখুন

বিতর্ক

লুৎফুজ্জামান বাবর ১৯৮০'র দশকে ঢাকা বিমানবন্দর-কেন্দ্রীক ব্যবসা শুরু করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ১৯৮০ সালে প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের মেয়াদ চলাকালীন সময়ে ক্যাসিও ব্র্যান্ডের ঘড়ি পাচার করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ঘনিষ্ঠদের দাবী-তিনি কখনোই বিমানবন্দর কেন্দ্রীক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।[৬][১]

২১ আগস্ট ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা মামলায় ১৮ মার্চ ২০১২ সালে তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর সহ নতুন তালিকাভুক্ত ৩০ আসামিরনাম যুক্ত হয়। ১অ অক্টোবর ২০১৮ সালে এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[৭][৮][১]

২০০৪ সালে ধরা পড়ে ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান মামলায় ৩ অক্টোবর ২০১০ সালে তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় শ্যেন অ্যরেস্ট দেখানো হয় বাবরকে। এই মামলায়ও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[৭][৬][৮]

তথ্যসূত্র

  1. "জন্মদিনে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর"BBC News বাংলা। ২০১৮-১০-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০ 
  2. আমিনুর রশিদ এবং মোস্তফা ফিরোজ সম্পাদিত। প্রামান্য সংসদ 
  3. "৫ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "৮ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  6. "From Casio to arms"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-১৪ 
  7. "রায়ে বিমর্ষ বাবর বললেন, 'ফাঁসিয়ে দিল'"bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০ 
  8. "সেই বাবর আর এই বাবর"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০