ইন্দো-ইরানি ভাষাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
* [[ইন্দো-আর্য ভাষাপরিবার]] |
* [[ইন্দো-আর্য ভাষাপরিবার]] |
||
* [[দার্দীয় ভাষাপরিবার]] |
* [[দার্দীয় ভাষাপরিবার]] |
||
* [[নুরিস্তানীয় দার্দীয় ভাষাপরিবার]] |
* [[নুরিস্তানীয় দার্দীয় ভাষাপরিবার]] |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ]] |
১৮:৫৩, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইন্দো-ইরানীয় | |
---|---|
অঞ্চল | দক্ষিণ এশিয়া |
মাতৃভাষী | |
ইন্দো-ইউরোপীয়
| |
সরকারি অবস্থা | |
সরকারি ভাষা | ইরান, আফগানিস্তান, তাজিকিস্তান, পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল,শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ |
ভাষা কোডসমূহ | |
আইএসও ৬৩৯-৩ | – |
ইন্দো-ইরানীয় ভাষাপরিবার একটি ভাষাপরিবার[১][২] ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের যা ইরান, শ্রীলংকা, ও ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাংশে অবস্থিত বিভিন্ন ভাষা ও উপভাষা নিয়ে গঠিত। এটি আর্য ভাষা নামেও পরিচিত।[৩]
ইন্দো-ইরানীয় ভাষাপরিবারকে ৪টি প্রধান শাখায় ভাগ করা হয়েছে:
তথ্যসূত্র
- ↑ Mahulkar, D. D. (১৯৯০)। Pre-Pāṇinian Linguistic Studies (ইংরেজি ভাষায়)। Northern Book Centre। আইএসবিএন 978-81-85119-88-5।
- ↑ Puglielli, Annarita; Frascarelli, Mara (২০১১)। Linguistic Analysis: From Data to Theory (ইংরেজি ভাষায়)। Walter de Gruyter। আইএসবিএন 978-3-11-022250-0।
- ↑ Gvozdanović, Jadranka (১৯৯৯)। Numeral Types and Changes Worldwide (ইংরেজি ভাষায়)। Walter de Gruyter। আইএসবিএন 978-3-11-016113-7।