জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ 2A03:2880:FF:2E:0:0:FACE:B00C-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
|||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
[[চিত্র:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|240px|বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য]] |
[[চিত্র:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|240px|বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য]] |
||
'''জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়''' (সংক্ষিপ্ত রূপ '''জবি''') [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] রাজধানী [[ঢাকা|ঢাকার]] সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। |
'''জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়''' (সংক্ষিপ্ত রূপ '''জবি''') [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] রাজধানী [[ঢাকা|ঢাকার]] সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়। |
||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
২৯ নং লাইন: | ২৯ নং লাইন: | ||
১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে।<!-- পুনঃলিখন দরকার |
১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে।<!-- পুনঃলিখন দরকার |
||
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানী হানাদাররা হামলা চালায়। ছাত্ররা অনেকে পালিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জবি ক্যাম্পাসে গণহত্যা চালানো হয় । ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে জগন্নাথের কয়েক হাজার শিক্ষক , শিক্ষার্থী শহীদ হন । ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এবং মুক্তির সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে। জগন্নাথ কলেজে হানাদারদের ক্যাম্প করা হয়। যুদ্ধ শেষে এখানে গণকবরের সন্ধান মেলে উদ্ধার করা হয় কয়েক ট্রাক ভর্তি মানুষের কঙ্কাল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হয় এলাকার প্রভাবশালীদের জগন্নাথ কলেজের হল দখলের পাঁয়তারা। ছাত্রদের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ বাধে বারবার। প্রথমে বেদখল হয়ে যায় কুমারটুলি ছাত্রাবাস। এরপর একের পর এক বেদখল হয় ৮৪ জিএল পার্থ লেন, কুমারটুলিতে (ওয়াইজঘাট ষ্টার সিনেমা হলের পিছনে) অবস্থিত হলগুলো। ১৯৯২ সালে ১৪টি হলের মাত্র ৩টি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। বাকিগুলো পুলিশ ও এলাকাবাসীরা দখল করে নেয়। ৩টি হলের দুটি (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ হল) বর্তমানে ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ করা হয়েছে। |
|||
--> |
--> |
||
২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। |
২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। |
২৩:২৪, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নীতিবাক্য | শিক্ষা, ঈমান, শৃঙ্খলা |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ২০ অক্টোবর, ২০০৫ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান[১] |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৯৬০ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৮৫০ |
শিক্ষার্থী | ১৭,১৩৪ |
অবস্থান | , ২৩°৪২′৩৭″ উত্তর ৯০°২৪′৪০″ পূর্ব / ২৩.৭১০২৮° উত্তর ৯০.৪১১১১° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | ঢাকা (শহুরে) |
ওয়েবসাইট | jnu |
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষিপ্ত রূপ জবি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্বতন জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। অধ্যাপক ড: এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করে ১৮৫৮ সালে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশ করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয়।
ইতিহাস
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনাম জগন্নাথ কলেজ। এই নামেই বিংশ শতাব্দীর অধিকাংশ সময় জুড়ে পরিচিত ছিল। ১৮৫৮ সালে ঢাকা ব্রাহ্ম স্কুল নামে এর প্রতিষ্ঠা হয়। ১৮৭২ সালে এর নাম বদলে জগন্নাথ স্কুল করা হয়। বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন।[২]
১৮৮৪ সালে এটি একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর কলেজে পরিণত হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা শুরু হলে জগন্নাথ কলেজের স্নাতক কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক, জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। পুরানো ঢাকার নারী শিক্ষায় বাধা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয়। ১৯৪৮ সালে তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় কো-এডুকেশন চালু করেন। ১৯৬৮ সালে এটিকে সরকারীকরণ করা হয়, কিন্তু পরের বছরেই আবার এটি বেসরকারী মর্যাদা লাভ করে। ২০০৫ সালে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৫ পাশের মাধ্যমে এটি পুর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদের অধীনে ৩৬ টি বিভাগের ও ২টি ইন্সিটিউটের মাধ্যমে এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। ২০শে অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
অনুষদসমূহ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে মোট ছয়টি অনুষদে ৩৬ টি বিভাগ ও ০২ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে।
প্রাণ ও ধরিত্রী বিজ্ঞান অনুষদ
- ফার্মেসী বিভাগ
- অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ
- প্রাণরসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগ
- জিনতত্ত্ব প্রকৌশল ও জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ
- রসায়ন বিভাগ
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
- উদ্ভিদ বিজ্ঞানবিভাগ
- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- গণিত বিভাগ
- পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
- পরিসংখ্যান বিভাগ
- মনোবিজ্ঞান বিভাগ
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
- হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ
- অর্থসংস্থান বিভাগ
- মার্কেটিং বিভাগ
- ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
- গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
- অর্থনীতি বিভাগ
- চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিভাগ
- নৃবিজ্ঞান বিভাগ
- সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
- সমাজকর্ম বিভাগ
- লোক প্রশাসন বিভাগ
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
কলা অনুষদ
- বাংলা বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- নৃবিজ্ঞান বিভাগ
- দর্শন বিভাগ
- ইতিহাস বিভাগ
- ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
- চারুকলা ও গ্রাফিক্স বিভাগ
- নাট্যকলা
- সংগীত বিভাগ
আইন অনুষদ
- আইন বিভাগ
- ভূমি আইন ও ব্যবস্থাপনা
ইন্সটিটিউট
- আধুনিক ভাষা শিক্ষা ইন্সটিটিউট (IML)
- শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (IER)
উপাচার্য
নং | নাম | থেকে | পর্যন্ত |
---|---|---|---|
১ | এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান | ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ | ২৬ জুলাই ২০০৮ |
২ | আবু হোসেন সিদ্দিক | ২০০৮ | ২০০৯ |
৩ | মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ | ২০০৯ | ১৯ মার্চ ২০১৩ |
৪ | মিজানুর রহমান | ২০ মার্চ ২০১৩ | বর্তমান |
উল্লেখযোগ্য সংগঠন
- উদীচী
- বিএনসিসি
- বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
- জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
- সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
- বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা
- বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
- বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন
আবাসিক হল
ছাত্রদের থাকার সুবিধার্থে ডিসেম্বর, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত সর্বমোট ১০টি হল বা ছাত্রাবাস রয়েছে; তন্মধ্যে ১টি ছাত্রীদের হল। উল্লেখ্য এই সবগুলো হলই বেদখল হয়ে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পূর্ব থেকেই।[৩] হলগুলো হলোঃ
- বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল
- ড.হাবিবুর রহমান হল
- বাণী ভবন হল
- আব্দুর রহমান হল
- শহীদ আনোয়ার শফিক হল
- সাইদুর রহমান হল
- রউফ মজুমদার হল
- শহীদ আজমল হোসেন হল
- বজলুর রহমান হল
- নজরুল ইসলাম খাঁন হল
- শহীদ শাহাবুদ্দিন হল
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ ও শরীরচর্চা কেন্দ্র
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেই ধুপখোলায় অবস্থিত।[৪]
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী ও শিক্ষক
শিক্ষার্থী
- তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
- রফিকউদ্দিন আহমদ, ভাষা শহীদ
- দীনেশচন্দ্র সেন, মৈয়মনসিংহ গীতিকার লেখক
- যোগেশচন্দ্র ঘোষ, প্রখ্যাত আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বিশারদ এবং শিক্ষাবিদ
- আনিসুজ্জামান, শিক্ষাবিদ
- মানকুমার বসু ঠাকুর, ব্রিটিশবিরোধী নৌ বিদ্রোহের শহীদ
- শওকত আলী (রাজনীতিবিদ), ভাষা আন্দোলনের নেতা
- সৈয়দ শামসুল হক, সাহিত্যিক
- এটিএম শামসুজ্জামান, অভিনেতা
- ইমদাদুল হক মিলন, লেখক , সম্পাদক
- জুয়েল আইচ, যাদুকর)
- প্রবীর মিত্র, অভিনেতা
- মীর সাব্বির, অভিনেতা
- ফকির আলমগীর (মুক্তিযোদ্ধা ও বিখ্যাত শিল্পী)
- আবদুল হালিম চৌধুরী জুয়েল (বীর বিক্রম)
- এম হামিদুল্লাহ খান (বীর প্রতীক
- মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীর বিক্রম
- আতাউর রহমান খান (সাবেক প্রধানমন্ত্রী)
- শেখ ফজলুল হক মনি
- মোহাম্মদ নাসিম (স্বাস্থ্যমন্ত্রী)
- আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী)
- কাজী আরেফ আহমেদ (মুজিব বাহিনীর গোয়েন্দা প্রধান)
শিক্ষক
- ড. আবুল কালাম আজাদ, গণিত বিভাগ (শহীদ বুদ্ধিজীবী)
- মমতাজউদদীন আহমদ, বাংলা বিভাগ (নাট্য আন্দোলনের পথিকৃৎ)
- মুনীর চৌধুরী[৫]
- হাসান হাফিজুর রহমান, বাংলা বিভাগ (কবি ও সাংবাদিক)
- আলাউদ্দিন আল আজাদ, বাংলা বিভাগ (ঔপন্যাসিক)
- শওকত আলী, বাংলা বিভাগ (কথাসাহিত্যিক)
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, বাংলা বিভাগ (কথাসাহিত্যিক)
- সন্তোষ চন্দ্র ভট্টাচার্য, ইতিহাস বিভাগ (শহীদ বুদ্ধিজীবী)
- সৈয়দ আব্দুল হাদী, বাংলা বিভাগ (সঙ্গীত শিল্পী)
তথ্যসূত্র
- ↑ Jagannath University। "JAGANNATH UNIVERSITY"।
- ↑ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ১৪০, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ দৈনিক প্রথম আলো, বিশেষ প্রতিবেদন, মুদ্রিত সংস্করণ, ২১ ডিসেম্বর, ২০১১ইং
- ↑ রাশেদ হোসাইন (২ জানুয়ারি ২০১৯)। "বেহালদশায় জবির খেলার মাঠ"। বাংলাদেশ প্রতিদিন।
- ↑ শামসুজ্জামান খান সম্পাদিত, বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা লক্ষ্মীপুর, বাংলা একাডেমি,ঢাকা,জুন ২০১৪, পৃষ্ঠা ৪৬, আইএসবিএন ৯৮৪-০৭-৫৩২৩-১