সাটিরপাড়া কে.কে. ইন্সটিটিউশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kbprojjol12 (আলোচনা | অবদান)
বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
|postalcode =
|postalcode =
|country = [[বাংলাদেশ]]
|country = [[বাংলাদেশ]]
|established = [[১৯০১]]
|established = ১৯০১
|type = [[স্কুল ও কলেজ]]
|type = [[স্কুল ও কলেজ]]
|founder =[[স্বর্গীয় ললিত মোহন রায়]]
|founder =[[স্বর্গীয় ললিত মোহন রায়]]

২১:০৯, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাটিরপাড়া কে. কে. ইন্সটিটিউশন স্কুল এন্ড কলেজ
অবস্থান
মানচিত্র

তথ্য
ধরনস্কুল ও কলেজ
প্রতিষ্ঠাকাল১৯০১
প্রতিষ্ঠাতাস্বর্গীয় ললিত মোহন রায়
ইআইআইএন১১২৬৭১ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
শিক্ষকমণ্ডলীপ্রায় ৫০জন
লিঙ্গছেলে
শিক্ষার্থী সংখ্যাপ্রায় ৩৩০০জন
ভাষাবাংলা

সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন নরসিংদী জেলার একটি প্রাচীন ও বিখ্যাত বিদ্যাপীঠ। এর পূর্ববতী নাম "সাটিরপাড়া কালিকুমার উচ্চবিদ্যালয়"।১৯০১সালে তৎকালীন জমিদার ললিত মোহন রায় এই বিদ্যাপীঠ স্থাপন করেন। ২০১২ সালে এখানে কলেজ শাখা চালু হয়। বর্তমানে এখানে মোট শিক্ষক- শিক্ষিকা আছেন ৪২ জন। বর্তমানে এর স্কুল ও কলেজ ২ টি শাখাই আছে। । বর্তমানে এর স্কুল পর্যায়ে ৩০০০ ছাত্র এবং কলেজ পর্যায়ে ২০০ ছাত্র আছে। এটি প্রায় ৩০ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত।

ইতিহাস

সাটিরপাড়া স্কুল ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন ললিতমোহন রায়।[১]

স্বদেশী আন্দোলনে অবদান

এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন অগ্নিযুগের বিপ্লবী ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী মহারাজ। তিনি স্বদেশী আন্দোলনের সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে ঢাকা জেলে বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।[১]

তথ্যসূত্র

  1. ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ২৬, ৪৬-৪৭।