এ. বি. এম. খায়রুল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি: মীরজাফর গ্রাম মীরজাফর জেলা গোপাালগন্জ |
|||
৪১ নং লাইন: | ৪১ নং লাইন: | ||
== কর্মজীবন == |
== কর্মজীবন == |
||
১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং [[১৯৯৮]] সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান, যার পরবর্তীকালে তিনি [[২০১০]] সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।<ref name="রেতে" /> |
|||
[[২০১০]] সালের [[২৯ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[মোহাম্মদ ফজলুল করীম|বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের]] অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি|বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি]] [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিবৃন্দের তালিকা|বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি [[২০১০]] সালের [[৩০ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন<ref name="রেতে" /> ও [[২০১১]] সালের [[১৭ মে]] তারিখে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় অবসর গ্রহণ করেন।<ref name="বিডিটুডে">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. মোজাম্মেল হোসেন। |ইউআরএল=http://www.bdtodaynews.com/%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%a8-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%9c/#more-31372 |সংগ্রহের-তারিখ=৮ জুলাই ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150619004156/http://www.bdtodaynews.com/%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9C/#more-31372 |আর্কাইভের-তারিখ=১৯ জুন ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
[[২০১০]] সালের [[২৯ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[মোহাম্মদ ফজলুল করীম|বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের]] অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি|বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি]] [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিবৃন্দের তালিকা|বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি [[২০১০]] সালের [[৩০ সেপ্টেম্বর]] তারিখে [[প্রধান বিচারপতি]] হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন<ref name="রেতে" /> ও [[২০১১]] সালের [[১৭ মে]] তারিখে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় অবসর গ্রহণ করেন।<ref name="বিডিটুডে">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. মোজাম্মেল হোসেন। |ইউআরএল=http://www.bdtodaynews.com/%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%a8-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%9c/#more-31372 |সংগ্রহের-তারিখ=৮ জুলাই ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150619004156/http://www.bdtodaynews.com/%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9C/#more-31372 |আর্কাইভের-তারিখ=১৯ জুন ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
১৮:০৮, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হক | |
---|---|
১৯তম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ – ১৭ মে ২০১১ | |
পূর্বসূরী | বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম |
উত্তরসূরী | বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হোসেন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৮ মে ১৯৪৪[১] |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
বাসস্থান | মীরজাফর গ্রাম মীরজাফর জেলা গোপাালগন্জ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লিংকনস্-ইন |
পেশা | আইন |
জীবিকা | আইনবিদ |
ধর্ম | ইসলাম |
বিচারপতি এ. বি. এম. খায়রুল হক (জন্ম: ১৮ মে ১৯৪৪) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ১৯-তম প্রধান বিচারপতি।[২] তিনি বাংলা ভাষায় রায় প্রদান করে উচ্চ আদালতে বাংলা প্রচলনে ভূমিকা রাখার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।[৩]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি
খায়রুল হক ১৯৪৪ সালের ১৮ মে তারিখে মাদারীপুর জেলার রাজৈরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা রফিকুল হক।
শিক্ষাজীবন
খায়রুল হক আইনবিদ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি এবং যুক্তরাজ্যের লিংকনস্-ইন থেকে বার আ্যট ল' ডিগ্রি লাভ করেন।[১]
কর্মজীবন
১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হওয়া খায়রুল হক হাইকোর্টে আইনজীবি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে এবং ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান, যার পরবর্তীকালে তিনি ২০১০ সালে আপিল বিভাগে নিযুক্তি লাভ করেন।[১]
২০১০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীমের অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের ১৯-তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে এ. বি. এম. খায়রুল হককে নিয়োগ প্রদান করেন এবং তিনি ২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তারিখে প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন[১] ও ২০১১ সালের ১৭ মে তারিখে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় অবসর গ্রহণ করেন।[৪]
রচনাবলী
পুরস্কার ও সম্মাননা
আরো দেখুন
- বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
- প্রধান বিচারপতি
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিবৃন্দের তালিকা
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ "বাংলাদেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এবিএম খায়রুল হক"। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-০৮।
- ↑ মোজাম্মেল হোসেন বাংলাদেশের ২০তম প্রধান বিচারপতি।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বাংলা ভাষা প্রচলন আইন বাস্তবায়ন করতে হবে"। দৈনিক ইনকিলাব। ২০১৯-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-১৭।
- ↑ "দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. মোজাম্মেল হোসেন"। ১৯ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৫।
বহি:সংযোগ
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি - বাংলাপিডিয়া হতে প্রাপ্ত নিবন্ধ।
- বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যেভাবে নির্বাচন করা হয়।