ভাষার দর্শন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
→‎শীর্ষ: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{ভাষাবিজ্ঞান}}
{{ভাষাবিজ্ঞান}}
'''ভাষার দর্শন''' ভাষার উৎস, প্রকৃতি ও ব্যবহার নিয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুসন্ধান। বিশ্লেষণী দার্শনিকগণ ভাষা বিষয়ক চারটি কেন্দ্রীয় সমস্যা নিয়ে চিন্তা করেন: [[অর্থ (ভাষাবিজ্ঞান)|অর্থের]] প্রকৃতি, ভাষার ব্যবহার, ভাষা অনুধাবন, এবং ভাষা ও বাস্তবতার সম্পর্ক।
'''ভাষার দর্শন''' ভাষার উৎস, প্রকৃতি ও ব্যবহার নিয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুসন্ধান। বিশ্লেষণী দার্শনিকগণ ভাষা বিষয়ক চারটি কেন্দ্রীয় সমস্যা নিয়ে চিন্তা করেন: [[অর্থ (ভাষাবিজ্ঞান)|অর্থের]] প্রকৃতি, ভাষার ব্যবহার, ভাষা অনুধাবন, এবং ভাষা ও বাস্তবতার সম্পর্ক।<ref>{{Cite news|url=https://www.britannica.com/topic/philosophy-of-language|title=Philosophy of language|work=Encyclopedia Britannica|access-date=2018-11-14|language=en}}</ref>


==ভাষা ও মহাদেশীয় দর্শন==
==ভাষা ও মহাদেশীয় দর্শন==

১৪:০৮, ২৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভাষার দর্শন ভাষার উৎস, প্রকৃতি ও ব্যবহার নিয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুসন্ধান। বিশ্লেষণী দার্শনিকগণ ভাষা বিষয়ক চারটি কেন্দ্রীয় সমস্যা নিয়ে চিন্তা করেন: অর্থের প্রকৃতি, ভাষার ব্যবহার, ভাষা অনুধাবন, এবং ভাষা ও বাস্তবতার সম্পর্ক।[১]

ভাষা ও মহাদেশীয় দর্শন

মহাদেশীয় দর্শনে বিশ্লেষণাত্মক দর্শনের মত ভাষা পৃথক বিষয় হিসেবে অধ্যয়ন করা হয় না। এর পরিবর্তে এটি রূপতত্ত্ব, সংকেতবিজ্ঞান, হাইডেগেরিয়ান নৃতত্ত্ব, অস্তিত্ববাদ, সংগঠনবাদ, বিনির্মাণ এবং সমালোচনামূলক তত্ত্বের অংশ। ভাষা ও ধারণাসমূহ ইতিহাস ও রাজনীতির ফলে অথবা এমনকি ঐতিহাসিক দর্শনের দ্বারাও গঠিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. "Philosophy of language"Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১৪