চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
⚫ | |||
'''চীন-সোভিয়েত বিভক্তি''' (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন [[চীন]] প্রজাতন্ত্র ও [[সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, [[মাও জেডং]], সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি [[স্নায়ুযুদ্ধ]] চলাকালে সৃষ্টি হয়। |
'''চীন-সোভিয়েত বিভক্তি''' (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন [[চীন]] প্রজাতন্ত্র ও [[সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, [[মাও জেডং]], সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি [[স্নায়ুযুদ্ধ]] চলাকালে সৃষ্টি হয়। |
||
⚫ | |||
সোভিয়েত নেতা, স্ট্যালিন, চীনের সহ কমিউনিজম ছড়িয়ে |
সোভিয়েত নেতা, স্ট্যালিন, চীনের সহ কমিউনিজম ছড়িয়ে |
১০:৪৮, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চীন-সোভিয়েত বিভক্তি (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন চীন প্রজাতন্ত্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, মাও জেডং, সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালে সৃষ্টি হয়।
সোভিয়েত নেতা, স্ট্যালিন, চীনের সহ কমিউনিজম ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, নিকিতা খুরশেভ, স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্র বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও জেডং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে ছিলেন।তিনি নিকিতা খ্রুশেভকে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য চেয়েছিলেন। খুরশেভ এর বিরুদ্ধে ছিলেন, এবং তারপর মাও সিদ্ধান্ত নেন যেহেতু খরুশভব সহযোগিতা করতে যাচ্ছেন না, তারা একে অপরের সাথে কাজ করবেন না। যদিও পরে, ইউএসএসআর ও চীনের মধ্যে শান্তি ছিল, কিন্তু তারা আর সহযোগী ছিল না।